শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১০:০১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম ::
ডিইউজে’র সাংগঠনিক সম্পাদক সাঈদ খানকে গ্রেফতার:বিএফইউজে ও ডিইউজে’র তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ আহতরা যেই দলেরই হোক চিকিৎসার দায়িত্ব নেবে সরকার: প্রধানমন্ত্রী ঢালাওভাবে মামলা-গ্রেপ্তার বন্ধ ও শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি সুজনের নিরীহ মানুষ হত্যাকারী রাষ্ট্রীয় সম্পদ ও স্থাপনার নিরাপত্তা  দিতে ব্যর্থ সরকারের ক্ষমতায় থাকার কোন  অধিকার নেই: মির্জা ফখরুল ছাত্র-জনতার খুনের দায়ে সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে: বাংলাদেশের বিপ্লবী কমিউনিস্ট লীগ জনরোষ থেকে বাঁচাতে সরকার জামায়াতে ইসলামী, ছাত্রশিবির ও বিরোধীদলের ওপর দোষ চাপানোর অপচেষ্টা চালাচ্ছে: মাওলানা এটিএম মা’ছুম কোটা আন্দোলনকারীদের ওপর হামলায় যুক্তরাষ্ট্র নিন্দা:ম্যাথিউ মিলার পবিত্র আশুরার মর্মবাণী অন্তরে ধারণ করে সমাজে সত্য ও ন্যায় প্রতিষ্ঠায় কাজ করার জন্য প্রধানমন্ত্রীর আহবান ব্লাকবেঙ্গল জাতের ছাগল মেহেরপুরের দরিদ্র জনগোষ্ঠীর আয়ের অন্যতম উৎস দিনাজপুর হাবিপ্রবিতে সাপ নিয়ে গবেষণায় সফল শিক্ষার্থী কামরুন নাহার কনা

ভোলায় লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি জমিতে গমের আবাদ

খবরপত্র ডেস্ক:
  • আপডেট সময় রবিবার, ১৭ মার্চ, ২০২৪

জেলার ৭ উপজেলায় চলতি মৌসুমে গমের আবাদ লক্ষ্যমাত্রা অতিক্রম করেছে। ৯ হাজার হেক্টর জমিতে গম আবাদ লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে আবাদ সম্পন্ন হয়েছে ৯ হাজার ৩০৯ হেক্টর। আর নির্ধারিত জমি থেকে ২৮ হাজার ৫৫৮ মেট্রিক টন গম উৎপাদনের আশা করছে কৃষি বিভাগ। এদিকে জেলায় গমের উৎপাদন বৃদ্ধি করতে ১০ হাজার কৃষককে বিনামূল্যে বীজ ও সার সহায়তা দিয়েছে সরকার। বর্তমানে মাঠে গমের অবস্থা বেশ ভালো রয়েছে।
কৃষি বিভাগ জানায়, জেলার মোট গম আমাদের মধ্যে সদর উপজেলায় আবাদ হয়েছে ৩ হাজার ২০০ হেক্টর, দৌলতখানে ৭৯৫ হেক্টর, বোরহানউদ্দিনে ১ হাজার ৬২০হেক্টর, লালমোহনে ৩৫৪ হেক্টর, তজুমদ্দিনের ৭১০ সেক্টর, চরফ্যাশনে ২ হাজার ৫৮০ হেক্টর ও মনপুরা উপজেলায় ৫০ হেক্টর জমিতে গমের আবাদ হয়েছে।
কৃষি কর্মকর্তারা জানান, নভেম্বরের শেষের দিকে জেলায় গমের আবাদ কার্যক্রম শুরু হয়। এপ্রিলের প্রথম দিকে কৃষকরা ফসল করে তুলতে পারবে। এ বছর ৩৩ শতাংশ জমির অনুকূলে গমের ২০টি প্রদর্শনীর ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। জেলায় সাধারণত বারি গম ৩৩ জাত এর আবাদ বেশি করা হয়।
উপ সহকারী উদ্ভিদ সংরক্ষণ অফিসার মোঃ হুমায়ুন কবির বাসসকে বলেন, গমের আবাদ বাড়াতে ১০ হাজার কৃষককে বিনামূল্যে বীজ ও সার সহায়তা দিয়েছে সরকার। এর মধ্যে প্রত্যেক কৃষককে ২০ কেজি উন্নত মানের বীজ, ২০ কেজি ডিএপি ও ১০ কেজি এমওপি সার প্রদান করা হয়েছে।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মো: হাসান ওয়ারিসুল কবির বাসস’কে জানান, জেলায় চলতি বছর গমের ব্যাপক আবাদ হয়েছে। বিশেষ করে গত কয়েক বছর ধরে ব্লাস্ট রোগের প্রাদুর্ভাব না থাকায় গমের আবাদ বৃদ্ধি পাচ্ছে। এরমধ্যে বারি ৩৩ জাত ব্লাস্ট রোগ সহনশীল। এ জাতটাই এ বছর প্রচুর আবাদ হয়েছে। আশা করা হচ্ছে ব্যাপক ফলন পাওয়া যাবে।
তিনি আরো বলেন, বর্তমানে মাঠে ফসলের অবস্থা বেশ ভালো রয়েছে। আমাদের মাঠ পর্যায়ের কৃষি অফিসাররা নিয়মিত কৃষকদের সব ধরনের পরামর্শ সেবা দিয়ে আসছে। শেষ পর্যন্ত আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে গম উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাওয়ার আশা প্রকাশ করেন তিনি।




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com