মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৮:২৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম ::
রংপুর অঞ্চলে প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে প্রকাশ্যে কৃষি বিনিয়োগ (চেক) বিতরণ করল শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসি কবি এ এস এম আব্দুল হালিমের কাব্যগ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন ইসলামী ব্যাংকসমূহের সাথে আইডিবি’র টেকনিক্যাল কো-অপারেশন প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত আইইউবিএটি’র ৮ম সমাবর্তন এবং আলিমুল্লাহ মিয়ান স্বর্ণপদক প্রদান অনুষ্ঠিত তিস্তা মেগাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে জাগো বাহে তিস্তা বাঁচাই আন্দোলনের বিশাল পদযাত্রা ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিজয়নগর উপজেলায় হেফাজত ইসলামের কাউন্সিল গুণিজন সমাবেশ শাহজাদপুরে জ্বিন হাজির নামে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ বাংলাদেশের সম্প্রীতির সুদীর্ঘ ঐতিহ্য রক্ষায় নাগরিক সচেতনা সেমিনার নগরকান্দায় বার্ষিক ক্রীড়া ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান

চাল, পিয়াজ ও আলু এবং সব ধরনের মাংসের দাম বেড়েছে

খবরপত্র ডেস্ক:
  • আপডেট সময় শুক্রবার, ২৯ মার্চ, ২০২৪

বাজারে পর্যাপ্ত সরবরাহ থাকলেও বেড়ে যাওয়া চালের দাম এখনো কমেনি। এছাড়া ভারতের পিয়াজ রপ্তানি বন্ধের খবরে সপ্তাহের ব্যবধানে দাম প্রায় ১০ থেকে ২০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। একই সঙ্গে বেড়েছে আলুর দামও। অন্যদিকে বেশ আগে থেকে বাড়তি ডাল, তেল-চিনিসহ অন্যান্য পণ্যের দামেও কোনো সুখবর নেই। এছাড়া বেড়েই চলেছে সব ধরণের মাংসের দামও। গতকাল শুক্রবার রাজধানীর কয়েকটি বাজার ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে। বাজার ঘুরে দেখা যায়, গত দুই সপ্তাহের ব্যবধানে বেড়েছে প্রধান খাদ্যশস্য চালের দাম। দুই সপ্তাহ আগে যে মোটা চালের (স্বর্ণা ও চায়না ইরি) কেজি ৫০-৫১ টাকা ছিল তা এখন ৫২-৫৩ টাকা। মাঝারি মানের চালের (পাইজাম ও বিআর-২৮) কেজি ৫৫-৫৬ টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ৫৭-৬০ টাকা। আর মিনিকেট ও নাজিরশাইলের মতো সরু চালের কেজিপ্রতি দাম ৬২-৭৮ টাকা থেকে বেড়ে ৬৪-৮০ টাকা হয়েছে। অন্যদিকে পিয়াজের বাজার গত কয়েক সপ্তাহ ধরে নিম্নমুখী ছিল। এ মাসের শুরুতেও সরকারিভাবে ভারত থেকে পিয়াজ আমদানির খবরেও হালি জাতের পিয়াজ বাজারে উঠতে শুরু করায় ১২০ টাকা কেজির পিয়াজের দর ৬০ টাকায় নামতে দেখা যায়।
কিন্তু হুট করে নির্বাচনকে সামনে রেখে গত ২৩ মার্চ বাজার নিয়ন্ত্রণে ভারত আবারও অনির্দিষ্টকালের জন্য পিয়াজ রপ্তানির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে। ওই নিষেধাজ্ঞার খবরকে পুঁজি করে রাজধানীর বাজারে পিয়াজের দাম বাড়িয়েছেন ব্যবসায়ীরা। কয়েকদিনের ব্যবধানে পিয়াজের দাম কেজিতে বেড়ে গেছে ২০ টাকা পর্যন্ত। বিক্রি হচ্ছে ৭০-৮০ টাকায়। অন্যদিকে আলুর বাজারে সপ্তাহ খানেকের ব্যবধানে দাম কেজিতে বেড়েছে ৫ টাকার মতো। এদিকে রোজার শুরু থেকেই গরু, মুরগি, খাসিসহ সব ধরনের মাংসের দাম বেড়েই যাচ্ছে। বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, বাজারে বাড়তি দামে বিক্রি হচ্ছে ব্রয়লার মুরগি। গত কয়েক দিন ২১০ থেকে ২২০ টাকায় প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হলেও, আজ তা বেড়ে ২৩০ টাকায় ঠেকেছে। সেই সঙ্গে অন্য সব ধরনের মুরগির দামও বেড়েছে বাজারে। বাজারে সোনালি মুরগি প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩৪০ টাকায়, কক মুরগি প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩৫০ টাকায় এবং দেশি মুরগি বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ৬৫০ থেকে ৭০০ টাকায়।
অন্যদিকে রমজানের শুরু থেকে বেড়েই যাচ্ছে গরুর মাংসের দাম। যদিও প্রথমদিকে কোথাও কোথাও গরুর মাংস প্রতি কেজি ৭৫০ টাকায় বিক্রি হলেও এখন বেশিরভাগ জায়গায় প্রতি কেজি গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭৮০ টাকায়। প্রতি কেজি খাসির মাংসের দাম রাখা হচ্ছে ১১০০ টাকা।




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com