রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ০৪:৪১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম ::
জামালপুর জেলার তিন হাজার প্রান্তিক পরিবারকে উন্নত আর্থ-সামাজিক অবস্থাকে উপভোগ্য করে তোলার লক্ষ্যে ইসলামপুরে সিডস কর্মসূচির অবহিতকরণ সভা কে হচ্ছেন নগরকান্দা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কেশবপুরে সংবাদ সম্মেলন চিলাহাটি প্রেসক্লাবের দ্বি-বার্ষিক মেয়াদের কমিটি গঠন বদলগাছীতে কৃষকের মাঝে ভর্তুকি মূল্যে কম্বাইন হারভেস্টার বিতরণ উলিপুরে ইউড্রেনের দুই পাশের সংযোগ সড়ক হওয়ায় এলাকাবাসী আনন্দিত কালীগঞ্জে সরকারি স্থান থেকে ফুলের হাট স্থানান্তর: বিপাকে প্রতিবন্ধী ইজারাদার পিআইবি,র প্রশিক্ষণ গ্রহণ করলো নগরকান্দা ও সালথার সাংবাদিক বৃন্দ গজারিয়া স্বপ্নপূরণে ছেলেকে হেলিকপ্টারে বিয়ে করালেন স্কুলশিক্ষক বাবা বরিশালে প্রচন্ড তাপদাহে বাড়ছে তালপাখার চাহিদা

অস্ত্র মামলায় খালাস পেয়েছেন গোল্ডেন মনির

খবরপত্র ডেস্ক:
  • আপডেট সময় বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৪

অস্ত্র আইনে রাজধানীর বাড্ডা থানায় করা মামলায় মনির হোসেন ওরফে গোল্ডেন মনিরকে খালাস দিয়েছেন আদালত। অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক আসাদুজ্জামান গত ৫ ফেব্রুয়ারি তাকে খালাস দেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) আদালতের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর তাপস কুমার পাল বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। গত ২০২০ সালের ২০ নভেম্বর দিনগত রাতে রাজধানীর মেরুল বাড্ডার ডিআইটি প্রজেক্ট এলাকায় অভিযান চালিয়ে মনির হোসেন ওরফে গোল্ডেন মনিরকে গ্রেফতার করে র‍্যাব। তার কাছ থেকে উদ্ধার করা হয় একটি বিদেশি পিস্তল, কয়েক রাউন্ড গুলি, বিদেশি মদ ও প্রায় ৯ লাখ টাকার বৈদেশিক মুদ্রা। তার বাসা থেকে আট কেজি স্বর্ণ ও নগদ এক কোটি ৯ লাখ টাকাও জব্দ করা হয়। এ ঘটনায় রাজধানীর বাড্ডা থানায় তার বিরুদ্ধে অস্ত্র ও মাদক আইনে পৃথক দুটি মামলা করে র‌্যাব।
২০২১ সালের ২৬ জানুয়ারি ঢাকা মহানগর হাকিম আদালতে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের পরিদর্শক আব্দুল মালেক অস্ত্র ও মাদক মামলায় গোল্ডেন মনিরের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। একই বছরের ২৩ আগস্ট ঢাকা মহানগর দায়রা জজ কেএম ইমরুল কায়েশের আদালতে অভিযোগ গঠন শুনানি হয়। তখন গোল্ডেন মনির নিজেকে নির্দোষ দাবি করে আদালতের কাছে ন্যায়বিচার প্রত্যাশা করেন। অস্ত্র মামলায় অভিযোগ গঠনের পর রাষ্ট্রপক্ষ থেকে ১৬ জন সাক্ষীকে আদালতে হাজির করা হয়।
র‌্যাব জানায়, নব্বইয়ের দশকে রাজধানীর গাউছিয়ায় একটি কাপড়ের দোকানের কর্মচারী ছিলেন মনির। সে চাকরি ছেড়ে তিনি ক্রোকারিজের ব্যবসা শুরু করেন। এরপর লাগেজ ব্যবসা অর্থাৎ ট্যাক্স ফাঁকি দিয়ে বিভিন্ন দেশ থেকে মালামাল আনতেন মনির। একপর্যায়ে তিনি স্বর্ণ চোরাকারবারিতে জড়িয়ে বিপুল পরিমাণ স্বর্ণ অবৈধপথে বিদেশ থেকে বাংলাদেশে নিয়ে আসেন। সে কারণেই তার নাম হয়ে যায় ‘গোল্ডেন মনির’। স্বর্ণ চোরাকারবারে জড়ানোর কারণে ২০০৭ সালে বিশেষ ক্ষমতা আইনে তার বিরুদ্ধে একটি মামলা হয়।




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com