শুক্রবার, ০৫ জুলাই ২০২৪, ১১:৩১ অপরাহ্ন
শিরোনাম ::
দাবা খেলতে খেলতেই মারা গেলেন গ্র্যান্ডমাস্টার জিয়া আসমা আব্বাসীর ইন্তেকাল রোহিঙ্গা সঙ্কট: আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের মনোযোগ ও সহায়তা কমছে নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার করায় হাতের টানে ঊঠে যাচ্ছে রাস্তার পিচ দেবিদ্বারে ঝূঁকিপূর্ণ সেতুতে চালক ও যাত্রীদের আতংকে পারাপার পাঁচবিবিতে বণিক সমিতির ত্রি-বার্ষিক নির্বাচনে মনোনয়ন পত্র বিক্রি শুরু গাইবান্ধায় দিনমজুরের বাড়ীঘর ভাংচুর লুটপাট কোটা বাতিলের দাবিতে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ ও বিক্ষোভ কালীগঞ্জে মিন্টুর নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে উপজেলা আওয়ামী লীগের একাংশের মিছিল ফরিদপুরে টানা চতুর্থ দিনের মতো চলছে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মবিরতি

কোনঠাসা হয়ে পড়েছে ‘পন্ডিত বাড়ী’

শ. ই. সরকার জবলু মৌলভীবাজার
  • আপডেট সময় শনিবার, ২৯ জুন, ২০২৪

এবার হার্ট ফাউন্ডেশন মৌলভীবাজার কর্তৃক কোনঠাসা হয়ে পড়েছে মৌলভীবাজার শহরতলীর ঘড়–য়া গ্রামের ‘পন্ডিত বাড়ী’ খ্যাত দুই শহীদের বাড়ী। বেআইনীভাবে দানকৃত এজমালী পন্ডিত বাড়ীর অর্ধাংশে মূল বসতঘরের পাশেই হার্ট ফাউন্ডেশন মৌলভীবাজার এর স্থায়ী কার্যালয় স্থাপনের মাধ্যমে বাড়ীর প্রবেশ পথ ও পানি নিষ্কাষন নালা বন্ধ করে দেয়ায়, বাড়ীর ও পুকুরের পানি নিষ্কাষন হয়না। ফলে, সামান্য বৃষ্টি হলেই উঠানসহ বসতঘরের চারপাশে পানি জমে যায়। সেইসাথে, এবার হার্ট ফাউন্ডেশন ভবনের পয়োবর্জ্য ট্যাংকি চুইয়ে পয়োবর্জ্যরে পানি এসে উঠানে জমে যাওয়া পানির সাথে মিশে দূষিত করছে বাড়ী। দূর্গন্ধ তো হয়ই। এছাড়াও, হার্ট ফাউন্ডেশন ভবনের বাথরুমের বর্জ্য পানি নিষ্কাষণ পথের মুখ রাখা হয়েছে বাড়ীর উঠানের মাঝামাঝি স্থানে। ফলে, বাথরুমের বর্জ্য পানিও গড়িয়ে উঠানে পতিত হয়। বৃষ্টিপাত না হলে অবশ্য বিষয়টি বুঝা যায়না এবং তেমন সমস্যাও হয়না। সবমিলিয়ে ‘পন্ডিত বাড়ী’ এখন অনেকটা ভুতুরে বাড়ীতে পরিণত হতে চলেছে। অপরদিকে, গ্রামে সামাজিকভাবে বয়কট ঘোষণা করায় বাড়ীর বাসিন্দারা দীর্ঘদিন ধরে শহরে বসবাস করার কারণে, তারা বাড়ীটির সংস্কারও করতে পারছেন না। এসব অভিযোগ করেছেন শহরে বসবাসরত বাড়ীর বাসিন্দা কল্যাণী দাশগুপ্তা ও পংকজ দাশগুপ্ত। এর প্রেক্ষিতে সরেজমিন পরিদর্শনে অভিযোগের অধিকাংশই সত্যতা পাওয়া গেছে। তারা আরও জানান- বিস্তারিত বিষয় উল্লেখপূর্বক, আমাদেরকে বাড়ীতে তুলে দেয়ার জন্য কয়েকমাস আগে জেলা প্রশাসক বরাবর লিখিত আবেদন করলে, এ ব্যাপারে ব্যবস্থা নেয়ার জন্য জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর প্রেরণ করা হয়। কিন্তু, মাসের পর মাস অতিক্রান্ত হলেও উপজেলা নির্বাহী অফিসার অদ্যাবধি কোন ব্যবস্থাই নেননি। এমনকি আমাদের সাথে যোগাযোগ পর্যন্ত করেননি।




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com