শেরপুরের শ্রীবরদী উপজেলা যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক মো. ইখলাছুর রহমান লিটনের বিরুদ্ধে একটি অনিবন্ধিত অনলাইন নিউজ পোর্টালে মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। ২৬ আগস্ট সোমবার দুপুরে শ্রীবরদী উপজেলা বিএনপি কার্যালয়ে ওই সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এতে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন উপজেলা যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক ইখলাছুর রহমান লিটন। এসময় মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করে তার সম্মান নষ্ট করায় অঝোরে কাঁদেন তিনি। লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, গত ৫ আগস্ট ছাত্র জনতার গণ অভ্যুত্থানে স্বৈরাচারী হাসিনা সরকারের পতনের পর আইনশৃংখলা বাহিনী যখন আইন-শৃংখলা রক্ষায় হিমশিম খাচ্ছে, ঠিক তখনি আমরা হিন্দু সম্প্রদায়ের মন্দির পাহাড়া দিয়েছি। শেরপুর জেলা বিএনপির সভাপতি মাহমুদুল হক রুবেল ও সাধারণ সম্পাদক হযরত আলীর নির্দেশে শ্রীবরদী উপজেলা বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের সকল নেতাকর্মীরা তৃনমুলের সাধারণ মানুষকে সাথে নিয়ে বিভিন্ন হাট-বাজার, দোকান-পাট ও সংখালঘুদের সম্পদ বিনষ্টের হাত থেকে রক্ষা করেছি। আমার দীর্ঘ রাজনৈতিক অর্জনকে বিনষ্ট করতে একটি বিশেষ মহল িি.িফধরষুহবংিনফ.ড়হষরহব নিউজ পোর্টালে” আমার বিরুদ্ধে “হামলা, ভাংচুর ও লুটপাটের অভিযোগ” শিরোনামে ভুয়া ও মিথ্যা খবর প্রকাশ করে। এই খবরে আমি এবং আমার অভিভাবক সংগঠন উপজেলা বিএনপির সুনাম ক্ষুন্ন হয়েছে। উক্ত অভিযোগের সত্যতার ব্যাপারে আমার কোন বক্তব্য নেয়া হয়নি। এমনকি যাদের সম্পদ বিনষ্টের কথা বলা হয়েছে তাদেরও কোন বক্তব্য প্রকাশ করা হয়নি। মিথ্যা, বানোয়াট ও উদ্দেশ্য প্রণোদিত ভাবে সম্মান ক্ষুন্ন করার ওই খবরের তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি। এ সময় শ্রীবরদী উপজেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুর রহিম দুলাল, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মামুন দুলাল, শহর বিএনপি সভাপতি ফজলুল হক চৌধুরী অকুল, সাধারণ সম্পাদক আনিসুজ্জামান খোকন, উপজেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহবায়ক এসএম সোহান, উপজেলা যুবদলের আহবায়ক আবু রায়হান মোহাম্মদ আল বেরুনী, শহর যুবদলের আহবায়ক আমিনুল তানজিল মিষ্টার প্রমূখ। এ সময় উপজেলা বিএনপি ও যুবদল সহ অংগসংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।