সংসারের পাশাপাশি রাজনীতিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন হাসি আকতার হিরা। তিনি আর কেউ না তিনি হলেন দিনাজপুরের মেয়ে। বাবার আদর্শ্যকে লালন করে ছোট বেলা থেকে রাজনীতিতে যুক্ত হযে দেশের হয়ে কাজ করবেন এটাই ছিল হাসি আকতার হিরার মুল উদেশ্য। হাসি আকতার হিরা ১৯ ৯২সালে জন্মগ্রহন করেন। ২০১০ সালে এইচএসসি পাশ করেন। তার পিতার নাম মরহুম তাজুল ইসলাম ভুঁইয়া। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি একজন সক্রিয় কর্মি ছিলেন। মাতা মোছাঃ কহিনুর বেগম একজন গ্রহিনী। ১ ভাই ৫ বোনের মধো হাসি আকতার হিরা ছিল তৃতীয়। দেশ মাতা বেগম খালেদা জিয়া যখন দিনাজপুরে বড় মাঠে আসতো তখন তার বক্তব্য শোনার জন্য বাবার হাত ধরে বড় মাঠে আসতাম। খালেদা জিয়ার ভাষন শুনতার আর নিজে নিজে আর চিন্তা করতাম। আমি যদি বড় হই তাহলে বিএনপির রাজনীতি করবো। ২০০৮সালে আমার বাবা রতন ইসলামের সাথে আমাকে বিয়ে দিয়ে দেয়। বিয়ের পর আমার স্বামীকে আমার মনের কথা গুলো ব্যক্ত করলে হাসি আকতার হিরাকে নিয়ে আসেন দিনাজপুর পৌরমেয়র সৈয়দ জাহাঙ্গীর আলমের কাছে। সৈয়দ জাহাঙ্গীর আলমের কাছে হাসি আকতার হিরা কথাগুলো বলতে তিনি বলে দেন তোমাকে আজকে থেকে বিলনপির রাজনীতি শুরু কর। জাহাঙ্গীরের অনুপ্রেরনায় আজকে আমি দিনাজপুর জেলা মহিলা দলের মুক্তিযোদ্ধা বিযয়ক সম্পাদক এবং পৌর সভার ১১নং ওয়াডের মহিলা দলের সম্পাদকের দাযিত্ব পালন করে আসছি। সৈয়দ জাহাঙ্গীর আলমের পাশাপাশি জেলা বিএনপির সভাপতি মোফাজ্জল হোসেন দুলাল, সাধারন সম্পাদক বখতিয়ার রহমান কচি, পৌরবিএনপির সাধারন সম্পাদক মহিউদ্দিন মন্ডল বকুল, জেলা মহিলা দলের সাধারন সম্পাদক ও জেলা বিএনপির যুগ্ন সম্পাদক ৭,৮,৯ নং ওয়াডের পৌর কাউন্সিলর শাহিন সুলতানা বিউটি সহ আরো অনেক নেতা হাসি আকতার হিরাকে রাজনীতিতে আশার ব্যপারে সহযোগিতা করেছে। তাদের সহযোগিতা এবং আমার স্বামীর ভালবাসায় আজকে আমি রাজনীতিতে এতদুর এগিয়ে গেছি। একটা কথা না বললে নয় নিজের ইচ্ছার পাশাপাশি স্বামীর সহযোগিতা যদি থাকে যে কোন কাজ কে সহজ করা সম্ভব। আপনাদের দোয়া আর সহযোগিতা পেলে আমি আগামীতে জাতীয়তাবাদী দল বিএনপিকে শক্তিশালী দল হিসাবে দিনাজপুরে গড়ে। রাজনীতির পাশাপাশি তিনি সামাজিক কমর্কান্ডে জড়িয়ে পড়েন। তিনি দিনাজপুর পৌরসভার ১১নংওয়াডের টিএলসিসি প্রকল্পের নাগরিক সমাজের প্রতিনিধির সদস্য হিসাবে কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন।