সোমবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৪, ০৩:১৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম ::
কলমাকান্দা-বরুয়াকোনার সড়কে খানাখন্দ, জনদুর্ভোগ চরমে উৎসব মুখর পরিবেশে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের শারদীয় দুগোৎসব পালন হয়েছে-ইঞ্জিনিয়ার আকরাম হোসেন তালিম সোসাল মিডিয়ায় ইসলাম নিয়ে কটুক্তির জেরে নাজিরপুরের ০২ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার গলাচিপা উপজেলা প্রশাসনে আন্তর্জাতিক দূর্যোগ প্রশমন দিবসে রেলি আলোচনা সভা সংষ্কার করতে এসেছি বেশিদিন ক্ষমতায় থাকতে নয়-দুর্যোগ ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফারুক ই আজম কমলগঞ্জে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে দুর্গোৎসব সম্পন্ন মৌলভীবাজার-১ আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ব্যারিষ্টার জহরত আদিব চৌধুরী সীমান্তের কাঁটা তারের বেড়ায় দুই বাংলার মিলন মেলা জমি দখলের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন বিজয়নগরে মহিলা আওয়ামী লীগ সেক্রেটারি ইয়াবাসহ স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার

কলমাকান্দা-বরুয়াকোনার সড়কে খানাখন্দ, জনদুর্ভোগ চরমে

কলমাকান্দা (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় রবিবার, ১৩ অক্টোবর, ২০২৪

সম্প্রতি ভারি বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলের পানির তীব্র স্রোতে নেত্রকোনার কালমাকান্দা সদর থেকে বরুয়াকোনা সড়কে খাসপাঁড়া নামক এলাকায় মসজিদ সংলগ্ন প্রায় ৬০ ফুট অংশ ভেঙে গেছে। এ ছাড়াও অন্তত ১০-১৫টি অংশে গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। যার ফলে দুর্ভোগে পড়েছেন এলাকার কমপক্ষে ১৫ গ্রামের মানুষ। রোববার সকালে সরেজমিনে ওই সড়কের খাসপাঁড়াসহ এলাকা ঘুরে মানুষের চরম দুর্ভোগের চিত্র দেখা গেছে। রংছাতির ইউপির সদস্য মো. আজিজুর রহমান বলেন, সম্প্রতি ভারি বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলের পানির তীব্র স্রোতে উপজেলার খাসপাঁড়া এলাকার মসজিদ সংলগ্ন এলজিইডির পাঁকা সড়ক ভেঙে যাওয়ায় সবধরনের যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। এর ফলে রংছাতি ইউনিয়নের বরুয়াকোনা, রাজাবাড়ি, মুন্সীপুর, ওমরগাঁও, কালাইকান্দি, বটতলা,ব্যস্তপুর, নোয়াগাওঁ, রামভদ্রপুর, কচুগড়া ও সদর ইউনিয়নের খাঁসপাড়াসহ ১২/১৫টি গ্রামের প্রায় ২০/২৫ হাজারেরও বেশি মানুষ ভোগান্েিত পড়েছেন। সরেজমিনে দেখা গেছে, সম্প্রতি পাহাড়ি ঢলে পানির তীব্র স্রোতে এলজিইডি পাঁকা সড়ক ভেঙে গেছে।কলমাকান্দার চিনাহালার মোড় থেকে বরুয়াকোনা পাতলাবন পাহাড়ে যাতায়াত করেন অসংখ্য পর্যটক ও শিক্ষার্থী। প্রতি বছরই বর্ষায় ওই সড়কের ওই স্থানে পানির তীব্র স্রোতে ভেঙে যায়। এতে করে ভারী যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। যাতায়াতে অসুবিধার সম্মূখীন হয়ে পড়েন জনসাধারণ। তবে স্থানীয়রা ওই বড় ভাঙার স্থানে ডিঙি নৌকায় পারাপারের ব্যবস্থা করেছেন। এর ফলে মানুষের কিছুটা ভোগান্তি কমলেও পারাপারের জন্য গুণতে হচ্ছে বাড়তি টাকা। জরুরি ভিত্তিতে সড়কের দ্রুত মেরামত করে জনদুর্ভোগ লাঘবে জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিকট দাবি জানিয়েছেন স্থানীয়রা। এ বিষয়ে উপজেলা প্রকৌশলী মো.মমিনুল ইসলাম বলেন, পাহাড়ি ঢলে প্রতি বছরই বর্ষায় এ সড়কের ওই স্থানে পানির তীব্র স্রোতে ভেঙে যায়। আর যাতে না ভাঙে এ অর্থবছরে ওই সড়কের সংস্কারের কাজ উদ্যোগ নেয়া হবে।




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com