নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনের লক্ষ্যে সার্চ কমিটি বা অনুসন্ধান কমিটির প্রধান হয়েছেন আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরী। এরই মধ্যে তার নাম মনোনীত করেছেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ। একই সঙ্গে ইসি পুনর্গঠনে সার্চ কমিটির সদস্য হিসেবে হাইকোর্টের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি একেএম আসাদুজ্জামানকে মনোনীত করা হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের এ দুজন বিচারপতির নাম প্রধান বিচারপতি মনোনীত করার পর তা মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে পাঠিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন। জাতীয় সংসদে পাস হওয়া প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্য নির্বাচন কমিশনাদের নিয়োগ সংক্রান্ত আইন অনুযায়ী সার্চ কমিটি গঠন করেন রাষ্ট্রপতি। আপিল বিভাগের একজন বিচারপতির নেতৃত্বে ছয় সদস্যের এ কমিটি গঠন করা হয়। সার্চ কমিটি আইনে বর্ণিত যোগ্যতা-অযোগ্যতা বিবেচনা করে ইসি গঠনে ১০ জনের নাম প্রস্তাব করবেন। তাদের মধ্য থেকেই পাঁচজনকে নিয়ে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করেন রাষ্ট্রপতি।
ছয় সদস্যের সার্চ কমিটির প্রধান বা সভাপতি হন প্রধান বিচারপতি মনোনীত আপিল বিভাগের একজন বিচারপতি। সদস্য হিসেবে থাকেন প্রধান বিচারপতির মনোনীত হাইকোর্ট বিভাগের একজন বিচারক, মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক, সরকারি কর্ম কমিশনের চেয়ারম্যান এবং রাষ্ট্রপতির মনোনীত দুজন বিশিষ্ট নাগরিক। এ দুই বিশিষ্ট নাগরিকের মধ্যে একজন হবেন নারী। সার্চ কমিটির কাজে সাচিবিক সহায়তা দেবে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। কমিটি গঠনের ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে ১০ জনের নাম সুপারিশ করে রাষ্ট্রপতির কাছে পেশ করার বিধান
রয়েছে। বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরী চলতি বছরের ১৩ আগস্ট হাইকোর্ট বিভাগ থেকে আপিল বিভাগের বিচারপতি হন। তিনি ২০০৩ সালের ২৭ আগস্ট হাইকোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত বিচারক হন এবং ২০০৫ সালের ২৭ আগস্ট একই বিভাগের বিচারক হিসেবে নিযুক্ত হন। বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরী চলতি বছরের ১৩ আগস্ট হাইকোর্ট বিভাগ থেকে আপিল বিভাগের বিচারপতি হন। তিনি ২০০৩ সালের ২৭ আগস্ট হাইকোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত বিচারক হন এবং ২০০৫ সালের ২৭ আগস্ট একই বিভাগের বিচারক হিসেবে নিযুক্ত হন। অপরদিকে, বিচারপতি একেএম আসাদুজ্জামান ২০০৩ সালের ২৭ আগস্ট হাইকোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত বিচারক হন এবং ২০০৫ সালের ২৭ আগস্ট একই বিভাগের বিচারক নিযুক্ত হন।অপরদিকে, বিচারপতি একেএম আসাদুজ্জামান ২০০৩ সালের ২৭ আগস্ট হাইকোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত বিচারক হন এবং ২০০৫ সালের ২৭ আগস্ট একই বিভাগের বিচারক নিযুক্ত হন।