নোয়াখালীর কবিরহাট উপজেলার ৩নং ধানসিডি ইউনিয়নের জগদানন্দ ৫নং ওয়ার্ড কাসেম মৌলবীর দোকানের দক্ষিনে, ইব্রাহিম খলিলদের ৩০ শতক জমিনের রোপা বরোধানের চারা ও ১ শত মোড়ার বেশি কুমডার গাছ, নষ্ট করার প্রতিবাদে কবিরহাট মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম অফিসে ভোক্ত ভোগী পরিবারের পক্ষ থেকে সাংবাদিক সম্মেলন করেন, সাংবাদিক সম্মেলনে পরিবারের পক্ষে প্রবাসী মোঃ ইব্রাহিম বলেন এই জমিটি বিগত ৪০ বছর যাবৎ আমাদের দখলে, এই জমি কে কেন্দ্র করে, হালিম তার রাজনৈতিক শক্তি আওয়ামীলীগের ক্ষমতা ব্যবহার করে ২০১২ সালে আমার উপর অনেক জুলুম নীর্যাতন করে, একর্পযায়ে আমি দেশান্তরীত হতে বাধ্য হই। ২০২৪ সালের ৫ই আগষ্ট নতুন করে দেশ স্বধীন হওয়ার পর আমি দেশে আসি এখন সে আবার নতুন কিছু লোকের সহযোগিয় আমি ও আমার পরিবারের লোক জনের উপর অত্যাচার করা শুরু করে। জমি হলো দিয়ারা ১৭৩ নং জগদানন্দ মৌজার ৭১৮৫ দাগের ১ একর ভুমি আমদের নামে বন্দবস্ত নথি ও খতিয়ান হয়েছে, এখানে আংশিক জমি নাল বাকীটা আমাদের বাড়ী ও পুকুর, আর আবদুল হালিম ঐ দাগের বাট্টা ১ দাগে ১ একর ভুমি ২৮৯/৯৮-৯৯ বন্দবস্ত নথি ও ১৪১২ নং খতিয়ান সৃজন করে, আবদুল হাই ও তার স্ত্রী হোসনেয়ারা বেগম এর নামে, এই ২ জনের এখানে কোন দখল নাই, এদের নামে নথিদ করাইয়া, আংশিক জমি তাদের নামে হাল রেকর্ড করাইয়া বাকী জমি আবদুল হালিমের বাবা আবুল হাসেমের নামে হাল রেকর্ড করে। জমিটি আমাদের বাড়ী পুকুর, এখন সে রাতের অন্ধকারে তার সন্ত্রসী বাহিনি দিয়া আমাদের রোপন কৃত ধানের চারাও শতািধক কুমডার মুডা তুলে ফেলে দেয়,এবং আমাদের কে মারধর ও মেরে ফেলার হুমকি দুমকি দিতেছে, এমতাবস্থায় আমাদের দখলিয় জমি ও আমাদের প্রান রক্ষাতে সাংবাদিক ভাইদের সহযোগিতায় আইন শৃংখলা বাহিনির সহযোগিতার লক্ষে সাংবাদিক সম্মেলন করলাম।