নেত্রকোনা পৌরসভার মেয়র ও জেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বীরমুক্তিযোদ্ধা আলহাজ¦ নজরুল ইসলাম খান, তিনি একজন গণ মানুষের নেতা। যার পরিবার আওয়ামীলীগের পরিবার, ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযোদ্ধে স্বাধীনতা অর্জনে এই পরিবারের অবদানে শত শত মুক্তিযোদ্ধারা ঝাপিয়ে পড়েছিল স্বাধীনতা সংগ্রামে। মুক্তিযোদ্ধের সংগঠক মরহুম আব্বাস আলী খান ছিলেন সাবেক গণপরিষদের সদস্য ও দুই বারের পৌরসভার চেয়ারম্যন তার সুযোগ্য সন্তান বর্তমান পৌর মেয়র মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম খান, পৌরসভার সকল শ্রেণীর নাগরিকদের জীবনমান উন্নয়নের কর্মকান্ডে সফলতা অর্জন করেছেন এবং পৌর নাগরিকদের দাবি পুরনেও কোন অভিযোগ নেই। পৌরসভার বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে দেখা যায়, নেত্রকোনা পৌরসভা এ্কটি উন্নয়নের রোল মডেল। পৌরসভায় গত পাঁচ বছরে মেয়র নজরুল ইসলাম খান এর অক্লান্ত পরিশ্রমে এবং আন্তরিক প্রচেষ্টায় নেত্রকোণা পৌরসভাকে নাগরিকদের জন্য প্রিয় পৌরসভা হিসেবে গড়েতুলেছেন। এতে আসন্ন নির্বাচনেও মেয়র নজরুল ইসলাম খান’কে নিয়েই ভাবছেন পৌরসভার নাগরিকরা। শুধু উন্নয়ন নয়, নিজের বিনয়ী স্বভাব এবং বন্ধুসুলভ আচরণের মাধ্যমে তিনি এখন পৌরবাসীর প্রিয় নজরুল ভাই। পৌরবাসী কেন তাকে এত পচন্দ করেন। সকল শ্রেণি-পেশার মানুষ নির্দ্বিধায় তার সাথে মন খুলে কথা বলতে পারেন। সকল পৌর বাসীর মনে হাস্যোজ্জ্বল বিনয়ী এই মেয়রকে আবারও নৌকার মাঝি হিসেবেই পুনরায় নির্বাচিত করতে চান পৌরবাসী। গত পাঁচ বছরে পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ডে রাস্তা-ঘাট, ব্রিজ-কালভার্ট, ড্রেনেজ নির্মাণ, শহরে আলোকসজ্জা প্রদান, বয়স্কভাতা, বিধবা ভাতা, মাতৃত্বকালীন ভাতাসহ জনসাধারণকে আর্থিক সাহায্য সহযোগিতা প্রদানসহ অসংখ্য সাহায্য করেছেন। প্রতিটি এলাকায় উন্নয়ন করে চিত্র পাল্টে দিয়েছেন। এক কথায় বলতে গেলে তিনি নেত্রকোণা পৌর শহরের উন্নয়নের কান্ডারী,পৌর পিতা আলহাজ্ব নজরুল ইসলাম খান’কেই বুঝায়। তার চেতনায় তৃণমুল আওয়ামীলীগ থেকে শুরু করে জেলা আওয়ামীলীগ ও প্রশাসনের মাধ্যমেও সুসম্পর্ক গড়ে তুলেছেন। আজ নেত্রকোনা পৌরসভার যে কোন এলাকায় প্রবেশ করলে উন্নয়নের দৃশ্য দেখা যায়। এমন মেয়র নেত্রকোনা পৌরসভার জন্য গর্ব। আবার নতুন করে মেয়র হিসেবে নজরুল ইসলাম খান নেত্রকোনা পৌরসভায় আসুন এমনটাই আশা করে নেত্রকোনা পৌর নাগরিকগণ।