সোমবার, ২০ জানুয়ারী ২০২৫, ০৫:১৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম ::
পুঁইশাক চাষে সফল সুফিয়া, আগ্রহী হচ্ছে অন্য কৃষকরাও অতিরিক্ত টোল আদায় করলেই ইজারা বাতিল-ভোলায় উপদেষ্টা সাখাওয়াত কৃতি ফিরোজীকে বাঁচাতে সাভারে চ্যারিটি কনসার্ট আওয়ামী লীগের সাথে দ্বন্দ্ব নাই, যারা অন্যায় করেছে তাদের বিচার চাই-আব্দুল আউয়াল মিন্টু জলঢাকায় গণঅধিকার পরিষদের গণসমাবেশ সোনারগাঁওয়ে মাসব্যাপি লোককারুশিল্প মেলা ও লোকজ উৎসব শুরু শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানে ৮৯তম জন্মদিন উপলক্ষে আগৈলঝাড়া বিএনপি’র উদ্যোগে আনন্দ র‌্যালি পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ক্ষতিগ্রস্তুদের অবস্থান কর্মসূচি জামালপুর পৌরসভার ৭নং ওয়ার্ড বিএনপির আয়োজনে দুস্থদের মাঝে কম্বল বিতরণ ভুট্টা চাষে দেশের শীর্ষে চুয়াডাঙ্গা: ৫৯,৬৫৬ হেক্টর জমিতে আবাদ

আসামিদের আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ

নিজস্ব প্রতিবেদক:
  • আপডেট সময় মঙ্গলবার, ২ ফেব্রুয়ারী, ২০২১

খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে নাইকো মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৮ ফেব্রুয়ারি

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে নাইকো দুর্নীতির মামলায় অভিযোগ গঠনের বিষয়ে শুনানির তারিখ পিছিয়ে আগামী ৮ ফেব্রুয়ারি শুনানির পরবর্তী তারিখ ধার্য করেছেন আদালত। এ দিন বেগম খালেদা জিয়াসহ এ মামলার অন্য আসামিদের উপস্থিতিতে মামলার শুনানি হবে বলে আদালত বলেছেন।
গতকাল সোমবার কেরাণীগঞ্জের কেন্দ্রীয় কারাগারে অস্থায়ীভাবে স্থাপিত ঢাকার নবম বিশেষ জজ শেখ হাফিজুর রহমান এ আদেশ দেন। আদালতে খালেদা জিয়ার পক্ষে আইনজীবী ছিলেন মাসুদ আহমেদ তালুকদার, জিয়া উদ্দিন জিয়া ও জয়নুল আবেদীন মেজবাহ। আইনজীবী মাসুদ আহমেদ তালুকদার নয়া দিগন্তকে বলেন, ‘আজ মামলার শুনানির তারিখ ছিল। আমরা আদালতে বলেছি বেগম খালেদা জিয়া অসুস্থ। করোনার ঝুঁকি রয়েছে বিধায় তিনি আদালতে আসতে পারেননি। আদালত ৮ ফেব্রুয়ারি পরবর্তী তারিখ ধার্য করেছেন। আইনজীবী জিয়া উদ্দিন জিয়া বিলেন, আদালত ৮ ফেব্রুয়ারি অভিযোগ গঠনের শুনানির দিন রেখে বলেছেন, মামলার আসামিদের উপস্থিতিতে ওই দিন শুনানি হবে। ওই দিন সব আসামিকে আদালতে হাজির হতে নির্দেশ দেন আদালত। গতকাল সোমবার নাইকো মামলা থেকে অব্যাহতি চেয়ে খালেদা জিয়ার আবেদন জমা দেন তার আইনজীবীরা।
২০০৭ সালের ৯ ডিসেম্বর তেজগাঁও থানায় মামলাটি দায়ের করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। মামলাটি তদন্তের পর ২০০৮ সালের ৫ মে খালেদা জিয়াসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দাখিল করা হয়। এতে তাদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রের প্রায় ১৩ হাজার ৭৭৭ কোটি টাকার আর্থিক ক্ষতির অভিযোগ আনা হয়। এ মামলার অন্য আসামিরা হলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, তৎকালীন জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী এ কে এম মোশাররফ হোসেন, তৎকালীন মুখ্য সচিব কামাল উদ্দীন সিদ্দিকী, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব খন্দকার শহীদুল ইসলাম, সাবেক সিনিয়র সহকারী সচিব সিএম ইউসুফ হোসাইন, বাপেক্সের সাবেক মহাব্যবস্থাপক মীর ময়নুল হক, বাপেক্সের সাবেক সচিব মো: শফিউর রহমান, ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুন, বাগেরহাটের সাবেক সংসদ সদস্য এম এ এইচ সেলিম ও নাইকোর দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট কাশেম শরীফ। এদের মধ্যে সাবেক প্রতিমন্ত্রী এ কে এম মোশাররফ হোসেনের মৃত্যু হওয়ায় তাকে অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়।




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com