সোমবার, ২০ জানুয়ারী ২০২৫, ০২:২০ অপরাহ্ন
শিরোনাম ::
পুঁইশাক চাষে সফল সুফিয়া, আগ্রহী হচ্ছে অন্য কৃষকরাও অতিরিক্ত টোল আদায় করলেই ইজারা বাতিল-ভোলায় উপদেষ্টা সাখাওয়াত কৃতি ফিরোজীকে বাঁচাতে সাভারে চ্যারিটি কনসার্ট আওয়ামী লীগের সাথে দ্বন্দ্ব নাই, যারা অন্যায় করেছে তাদের বিচার চাই-আব্দুল আউয়াল মিন্টু জলঢাকায় গণঅধিকার পরিষদের গণসমাবেশ সোনারগাঁওয়ে মাসব্যাপি লোককারুশিল্প মেলা ও লোকজ উৎসব শুরু শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানে ৮৯তম জন্মদিন উপলক্ষে আগৈলঝাড়া বিএনপি’র উদ্যোগে আনন্দ র‌্যালি পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ক্ষতিগ্রস্তুদের অবস্থান কর্মসূচি জামালপুর পৌরসভার ৭নং ওয়ার্ড বিএনপির আয়োজনে দুস্থদের মাঝে কম্বল বিতরণ ভুট্টা চাষে দেশের শীর্ষে চুয়াডাঙ্গা: ৫৯,৬৫৬ হেক্টর জমিতে আবাদ

মিয়ানমারে বিক্ষোভে পুলিশের জলকামান

খবরপত্র ডেস্ক:
  • আপডেট সময় সোমবার, ৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২১

মিয়ানমারে সেনা অভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে তৃতীয় দিনের মতো বিক্ষোভ করছেন দেশটির হাজারো মানুষ। বৌদ্ধভিক্ষুরাও এদিনের বিক্ষোভে যোগ দেন। রাজধানীতে পুলিশ মারমুখী হয়ে ওঠে। তারা বিক্ষোভকারীদের ওপর জলকামান ব্যবহার করে। বিবিসি।
গতকাল সোমবার দেশটির বৃহত্তম শহর ইয়াঙ্গুনসহ অন্যান্য শহর-নগরের রাস্তায় নেমেছেন হাজারো বিক্ষোভকারী। এই নিয়ে তাঁরা টানা তৃতীয় দিনের মতো বিক্ষোভ করছেন। বিক্ষোভকারীরা সেনাশাসনের অবসানের পাশাপাশি দেশটির ক্ষমতাচ্যুত নেত্রী অং সান সু চিসহ রাজনৈতিক নেতাদের মুক্তি দাবি করছেন। বিক্ষোভে অংশ নিয়েছেন শিক্ষক, আইনজীবী, ব্যাংক কর্মকর্তা, সরকারি কর্মচারীসহ বিভিন্ন পেশার মানুষ। দেশটির সর্ববৃহৎ শহর ইয়াঙ্গুনের কেন্দ্রস্থল সুলে প্যাগোডা থেকে প্রায় হাজার খানেক শিক্ষক পদযাত্রা করেছেন।
এক আন্দোলনকারী জনতার উদ্দেশে বলেছেন, ‘ইয়াঙ্গুনের সব প্রান্ত থেকে রাস্তায় নামুন। শান্তিপূর্ণভাবে বিক্ষোভে অংশ নিন। জনগণের সঙ্গে বিক্ষোভে যোগ দিন।’মিয়ানমারের অধিকাংশ স্থানেই শান্তিপূর্ণভাবে বিক্ষোভ হচ্ছে। তবে রাজধানী নেপিডো থেকে পুলিশের মারমুখী আচরণের খবর এসেছে। সেখানে বিক্ষোভকারীদের লক্ষ্য করে জলকামান দিয়ে পানি ছোড়ে পুলিশ। পুলিশের এই পদক্ষেপে কয়েকজন বিক্ষোভকারী আহত হয়েছেন। পুলিশের এমন তৎপরতা সত্ত্বেও বিক্ষোভ চালিয়ে যান আন্দোলনকারীরা।
সেনাশাসনের বিরুদ্ধে রাজপথে বিক্ষোভের পাশাপাশি দেশটিতে অসহযোগের ডাক দিচ্ছেন আন্দোলনকারীরা। অসহযোগের প্রতি সমর্থন দিন দিন জোরালো হচ্ছে। প্রথমে অসহযোগ শুরু করেন চিকিৎসকেরা। পরে শিক্ষকসহ অন্য পেশাজীবী ও সরকারি কর্মচারীরা এ অসহযোগে যোগ দিচ্ছেন।
উল্লেখ্য, ২০০৭ সালে ভিক্ষুদের বিক্ষোভের পর এটিই মিয়ানমারের সবচেয়ে বড় গণবিক্ষোভ। সে বছর ভিক্ষুদের কঠোরভাবে দমন করেছিল দেশটির তৎকালীন সামরিক জান্তা।




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com