সোমবার, ২০ জানুয়ারী ২০২৫, ১১:২০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম ::
পুঁইশাক চাষে সফল সুফিয়া, আগ্রহী হচ্ছে অন্য কৃষকরাও অতিরিক্ত টোল আদায় করলেই ইজারা বাতিল-ভোলায় উপদেষ্টা সাখাওয়াত কৃতি ফিরোজীকে বাঁচাতে সাভারে চ্যারিটি কনসার্ট আওয়ামী লীগের সাথে দ্বন্দ্ব নাই, যারা অন্যায় করেছে তাদের বিচার চাই-আব্দুল আউয়াল মিন্টু জলঢাকায় গণঅধিকার পরিষদের গণসমাবেশ সোনারগাঁওয়ে মাসব্যাপি লোককারুশিল্প মেলা ও লোকজ উৎসব শুরু শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানে ৮৯তম জন্মদিন উপলক্ষে আগৈলঝাড়া বিএনপি’র উদ্যোগে আনন্দ র‌্যালি পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ক্ষতিগ্রস্তুদের অবস্থান কর্মসূচি জামালপুর পৌরসভার ৭নং ওয়ার্ড বিএনপির আয়োজনে দুস্থদের মাঝে কম্বল বিতরণ ভুট্টা চাষে দেশের শীর্ষে চুয়াডাঙ্গা: ৫৯,৬৫৬ হেক্টর জমিতে আবাদ

রায়পুরে ঈদের কেনাকাটায় ধুম, মানছে না স্বাস্থ্যবিধি

মোস্তফা কামাল রায়পুর (লক্ষ্মীপুর):
  • আপডেট সময় শনিবার, ৮ মে, ২০২১

লক্ষ্মীপুরের রায়পুর উপজেলায় ঈদকে কেন্দ্র করে ঈদের কেনাকাটায় ধুম পড়েছে। করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে দীর্ঘদিন ধরে লকডাউন থাকলেও দোকানপাট খোলায় রায়পুর পৌর শহরসহ হাট বাজারগুলোতে মানুষের ঢল নেমেছে। দোকানগুলোতে ভীড় করে পোশাকসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কেনার ধুম পড়েছে। কোনো ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে স্বাস্থ্যবিধি বিধি না মেনেই চলছে বেচাকেনা। (শুক্রবার) সকালে রায়পুর পৌর শহরের গাজী সুপার মার্কেট, নিউ মার্কেট, সিনেমা হল রোড মার্কেট, মিয়াজি মার্কেট, হায়দরগঞ্জ বাজার, রাখালিয়া বাজার ও খাসেরহাটসহ সব মার্কেটেই সামাজিক দূরত্ব না মেনে সাধারণ মানুষকে কেনাকাটা করতে দেখা গেছে। এতে স্বাস্থ্যবিধির তোয়াক্কা করছেন না ক্রেতা ও ব্যাবসায়ীগন। এছাড়া পৌর শহর ও গ্রামের বাজারের রাস্তাগুলোতে শত শত অটোরিক্সা থাকায় বিভিন্ন রাস্তার মোড় ও এলাকায় জানজটের সৃষ্টি হয়েছে। প্রচুর ভীড়ের কারণে অনেক সময় সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা সম্ভব হচ্ছে না। এ অবস্থায় করোনার চরম ঝুঁকিতে রয়েছে রায়পুর পৌর শহরসহ পুরো উপজেলা। তাছাড়া ক্রেতাদের মাঝেও কেউ মানছেন সামাজিক দূরত্ব। এতে করোনা আক্রান্তের ঝুঁকি ক্রমেই বাড়ছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সচেতন করতে মাঠে থাকলেও নিয়মনীতি মানার ক্ষেত্রে তেমন কোনো সারা পাওয়া যাচ্ছে না। ক্রেতাদের মধ্যে অনেকেই বলছেন, ঝুঁকি জেনেও ঈদের কেনাকাটা করার জন্য তারা বের হয়েছে। অপরদিকে ব্যবসায়ীরা বলছেন স্বাস্থ্যবিধি মেনেই বেচাকেনা করার চেষ্টা করা হচ্ছে। কিন্তু ক্রেতারা তা মানতে চাইছেন না। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাবরীন চৌধুরী বলেন, স্বাস্থ্যবিধি ও সরকারি নির্দশনা বাস্তবায়নে আমাদের মনিটরিং অব্যাহত রয়েছে। করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে জনসাধরণকে আরো অধিক সচেতন হতে হবে। ঘরের বাহিরে গেলেই পড়তে হবে মাস্ক। সচেতনতার মাধ্যমেই করোনা ভাইরাস প্রতিরোধ করা সম্ভব। এজন্য সকলকেই এগিয়ে আসতে হবে।




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com