অনেকেই ঘি খেতে বেশ পছন্দ করেন। আর ঘিতে রয়েছে ফ্যাট, যার অর্ধেকটাই স্যাচুরেটেড। এছাড়া রয়েছে কোলেস্টেরলও। তারপরেও ঘি ওজন কমাতে পারে, এমনটা বিশ্বাস করা যায় না। তবে সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল-এর বিজ্ঞানীরা বললেন এটা সম্ভব। তারা বলেছেন, সারাদিনে যত ক্যালরি খাওয়া উচিত তার ২০-৩০ শতাংশ আসে কিছু প্রয়োজন চর্বি থেকে। এর মধ্যে ১০ শতাংশের কম স্যাচুরেটেড ফ্যাট থেকে এলে ক্ষতি নেই, বরং উপকার আছে।
১. ঘিতে থাকা শর্ট চেইন ফ্যাটি অ্যাসিডস (এসসিএফএ) হজমের গতি বাড়ায়। আর হজমের গতি বাড়লে ওজনও দ্রুত কমে। ২. ঘিতে থাকা ওমেগা-৩ এবং ওমেগা-৬ ফ্যাটি অ্যাসিড। যা শরীরের চর্বির মাত্রা কমায় এবং দেহের আকারে পরিবর্তন আনতে সাহায্য করে। ৩. ঘি ভিটামিন ডি’কে আরও ভালোভাবে কাজে লাগায়। যা থাইরয়েডকে ভালো রেখে ওজন কমাতে সহায়তা করে।
৪. ঘিয়ের স্মোক পয়েন্ট ৪৮৫ ডিগ্রি ফারেনহাইট। অর্থাৎ উচ্চতাপে রান্না হলেও এটি ক্ষতিকর রাসায়নিক তৈরি করে না। ৫. ঘিতে থাকা অ্যামাইনো অ্যাসিডের কারণে চর্বির কোষগুলো সংকুচিত হয়ে যায়। তবে ঘি পরিমিত মাত্রার বাইরে যাওয়া যাবে না।