পাবনার ভাড়ারায় ভয়াবহ ২১শে আগষ্ট গ্রেনেড হামলার প্রতিবাদে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ভাড়ার ইউনিয়নের ভাড়ারা সুইচগেট নামক স্থানে এ প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়। নারী ও শিশু নির্যাতন ট্রাইব্রুনালের স্পেশাল পিপি খন্দকার আব্দুল রাকিবের সঞ্চালনায় পাবনা সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও সদর উপজেলার চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোশাররফ হোসেনের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন, সাবেক জেলা যুবলীগের সভাপতি পাবনা পৌর মেয়র শরিফ উদ্দিন প্রধান, সাবেক জেলা যুবলীগের সাংগাঠনিক সম্পাদক মোস্তাক আহম্মেদ স্ইুট, আওয়ামীলীগ নেতা আজমত আলী বিশ্বাস, ওহিদুল মাষ্টার, আক্কাছ সেখ ওরফে আক্কারে, বকুল হোসেন, কালাম মেম্বার, আব্দুল হালিম বাবুল, সাদেক আলী, বাবুল সরদার, নাদের আলী, আজহার মন্ডল, গণী মোল্লা, সিফাত আলী বিশ্বাস, দিয়ানত আলী। অনুষ্ঠানটির সার্বিক পরিচালনা করেন ভাড়ারা ইউনিয়নের আওয়ামীলীগ নেতা সুলতান মাহমুদ। অনুষ্ঠান শেষে নিহতদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করা হয়। এছাড়া ১৫ আগষ্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানকে স্ব পরিবারে হত্যায় জড়িতদের বিদেশ থেকে দেশে এনে দ্রুত রায় কার্যকর করার দাবি ও নিহতদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করা হয়। প্রতিবাদ সভাশেষে ভাড়ারা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আবু সাঈদের ডানহস্ত বলে পরিচিত আক্কাছ সেখ ওরফে আক্কারে সদলবলে সাঈদ গ্রুপ ত্যাগ করে স্থাণীয় আওয়ামীলীগ নেতা সুলতান গ্রুপের সাথে একাত্মতা ঘোষনা করেন। সাঈদ চেয়ারম্যানের সন্ত্রাসী কর্মকান্ডে অতিষ্ঠ হয়ে প্রতিবাদ সমাবেশে সহ¯্রাধীক আওয়ামীলীগের নেতা-কর্মী সদর উপজেলার চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোশাররফ হোসেনের সাথে রাজনীতি করার অঙ্গিকার করেন। সেই সাথে সাঈদ চেয়ারম্যানের সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে ভাড়ারার সকল ওয়ার্ডের আওয়ামীলীগের নেতৃবৃন্দ সদর উপজেলার চেয়ারম্যানের সহযোগিতা কামনা করেন। প্রতিবাদ সভাটি এক পর্যায়ে জনসভায় পরিনত হয়। সভায় স্থাণীয় আওয়ামীলীগ নেতৃবৃন্দ সকল ভেদাভেদ ভুলে গিয়ে চেয়ারম্যান সাঈদের সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে শফত গ্রহন করেন।