বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১০:৫৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম ::
জব্দ ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলতে সাবেক ভূমিমন্ত্রীর রিট আরেক হত্যা মামলায় সাবেক বিচারপতি মানিককে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে মানহানির মামলায় খালাস পেলেন তারেক রহমান উৎপাদনে ফিরলো কর্ণফুলী পেপার মিল ২০৫০ সালের মধ্যে ৪ কোটি মানুষের মৃত্যু হবে অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধী সংক্রমণে দিল্লিতে মেয়ের সঙ্গে থাকছেন শেখ হাসিনা, দলবল নিয়ে ঘুরছেন পার্কে পিআইবির নতুন ডিজি ফারুক ওয়াসিফ, সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের এমডি এম আবদুল্লাহ ষড়যন্ত্রের ফাঁদে পোশাক শিল্প আইন আপনার হাতে তুলে নেয়ার কারো কোনো অধিকার নেই :স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সেনাবাহিনীকে ক্ষমতা দেয়ার বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করতে বললেন মির্জা ফখরুল

১৩০ কোটি ডলারের সফটওয়্যার রফতানি করেছে বাংলাদেশ

খবরপত্র ডেস্ক:
  • আপডেট সময় শুক্রবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২১

২০২০-২১ অর্থবছরে ১৩০ কোটি ডলারের (১.৩ বিলিয়ন ডলার) সফটওয়্যার ও সেবাপণ্য রফতানি করেছে বাংলাদেশ। যদিও টার্গেট ছিল ১৫০ কোটি ডলারের। টার্গেটের কাছাকাছি যাওয়াতে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন দেশের সফটওয়্যার ও সেবাপণ্যের নির্মাতাদের সংগঠন বেসিসের সভাপতি সৈয়দ আলমাস কবীর। তিনি এও বলেছেন, বাংলাদেশের টার্গেট ২০২৫ সালের মধ্যে সফটওয়্যার রফতানি ৫ মিলিয়ন ডলারে উন্নীত করা। ১.৫ বিলিয়ন ডলারের রফতানি হলে আমরা টার্গেটের মধ্যেই থাকতাম।
করোনাকালের মধ্যেও টার্গেটের কাছাকাছি যাওয়া কীভাবে সম্ভব হলো জানতে চাইলে বেসিস সভাপতি বলেন, আসলে আমরা নতুন কিছু দেশ পেয়েছি সফটওয়্যার রফতানির জন্য। মূলত সেসব দেশে রফতানির জন্য টার্গেট প্রায় ধরে রাখা সম্ভব হয়েছে। অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, করোনার শুরুতে ৬ মাসের মতো সফটওয়্যার রফতানি প্রায় বন্ধ ছিল। পরে আবার শুরু হয়।
বাংলাদেশ বিশ্বের ৮০টি দেশে সফটওয়্যার রফতানি করে। কোন দেশগুলোকে আপনার কাছে সম্ভাবনাময় বলে মনে হয়েছে জানতে চাইলে সৈয়দ আলমাস কবীর বলেন, আফ্রিকার কয়েকটি দেশে আমরা সফটওয়্যার রফতানি শুরু করেছি। দেশগুলো নতুন যুক্ত হয়েছে আমাদের তালিকায়। মূলত আফ্রিকার দেশগুলোতে আমরা সফটওয়্যারের আলো ফেলছি, ফোকাস করছি। অপরদিকে নতুন কিছু প্রযুক্তি নিয়ে আমরা কাজ শুরু করেছি। এরমধ্যে আইওটি অন্যতম। জাপানে গত ৪-৫ বছর ধরে রফতানি করা হচ্ছে। সেখানে আইওটি (ইন্টারনেট অব থিংস) ডিভাইসের ভালো বাজার পেয়েছি আমরা।
অ্যাপিকটা (দ্য এশিয়া প্যাসিফিক আইসিটি অ্যালায়েন্স অ্যাওয়ার্ড) অ্যাওয়ার্ড নিয়ে আপনাদের প্রস্তুতি কেমন জানতে চাইলে তিনি বলেন, এবারের আয়োজক দেশ মালয়েশিয়া। তবে প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে ভার্চুয়াল মাধ্যমে। আমাদের প্রস্তুতি ভালো। গত দুই বছর আমরা ভালো করেছি। ভার্চুয়াল প্রতিযোগিতার এক সমস্যা হলো অনেক সময় সহজ বিষয়ও ভালো করে ব্যাখ্যা করা যায় না। ফলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা হয়। সরাসরি হলে আরও ভালো হতো। এ ছাড়া বেসিসের আয়োজনে হতে যাচ্ছে বেসিস আউটসোর্সিং অ্যাওয়ার্ড। নাসা স্পেস অ্যাপ চ্যালেঞ্জ প্রতিযোগিতাও সামনে আসছে। এই দুটো অনুষ্ঠান নিয়ে আশাবাদী বেসিস সভাপতি।




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com