বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ০৮:৪৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম ::
বনফুল আদিবাসী গ্রীনহার্ট কলেজে মনমাতানো ক্লাস পার্টি অনুষ্ঠিত ব্যবসায়ীদের সরকারের সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান অধ্যাপক ইউনূসের রাষ্ট্রপতির কাছে সুপ্রিম কোর্টের বার্ষিক প্রতিবেদন পেশ প্রধান বিচারপতির দেশমাতৃকার বিরুদ্ধে দেশী-বিদেশী চক্রান্ত থেমে নেই: তারেক রহমান তুর্কি রাষ্ট্রদূতের সাথে জামায়াতের সৌজন্য সাক্ষাৎ চিন্ময় সমর্থক জঙ্গীদের হামলায় আইনজীবী সাইফুল ইসলাম নিহত অভ্যন্তরীণ বিষয় হস্তক্ষেপ: চিন্ময় ইস্যুতে ভারতের উদ্যোগ শাপলা চত্বরে গণহত্যায় হাসিনাসহ ৫০ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ আমরা চাই না ছাত্র ভাইদের কঠোর হয়ে দমন করতে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা রাষ্ট্রদ্রোহের ঘটনায় যুক্ত থাকলে ছাড় দেয়া হবে না : আসিফ মাহমুদ

রাজশাহীর কেশরহাটে হোটেল চুলার আগুনে পুড়লো সার ও কীটনাশক দোকান

কামাল ইয়াসীন ব্যুরো চীফ রাজশাহী :
  • আপডেট সময় মঙ্গলবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০২১

রাজশাহীর কেশরহাট পৌর বাজারে “হোটেল অবকাশ”- এর চুলার আগুনে পুড়ে গেছে সার ও কীটনাশনক এর দোকানঘর। সেই সাথে হুমকিতে রয়েছে ৬০ টিরও বেশী প্রতিষ্ঠান। এ বিষয়ে কাঠের চুলা অপসারন প্রসঙ্গে হোটেল অবকাশ-এর স্বত্তাধিকারী রিয়াজুল ইসলামের বিরুদ্ধে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ দায়ের করেন ব্যবসায়ী দোলোয়ার হোসেন, মামুন, আব্দুল হাইসহ ৬০ জন ব্যবসায়ী। গত ২১ নভেম্বর দিবাগত রাত সাড়ে তিনটার দিকে এই অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটে। স্থানীয়রা জানিয়েছে, দুর্ঘটনাকবলিত সুতার দোকানসহ ২০টি দোকান ছিলো। ওই রাত সাড়ে নয়টার সময় ব্যবসায়ী দোলোয়ার হোসেন সহ অন্যান্য ব্যবসায়ীরা দোকান বন্ধ করে যে যার মত বাড়ী চলে যান। গভীর রাতে সার ও কীট নাশক ব্যবসায়ী দেলোয়ার হোসেন জানতে পারেন, রিয়াজুল ইসলামের “হোটেল অবকাশ” এর রান্নার চুলা থেকে আগুন ধরলে বিষয়টি স্থানীয়রা দেখেই নেভানোর উদ্যোগ নেয়। কিন্তু বৈরি আবহাওয়ার কারণে মুহূর্তেই আগুন চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে। এতে করে দোলোয়ার হোসেনের সার ও কীটনাশক দোকান সম্পূর্ণ পুড়ে যায়। ক্ষতিগ্রস্তদের দাবি আগুনে সবকিছু পুড়ে অন্তত ২ লাখ ৫০ টাকার ক্ষতিসাধন হয়। মোহনপুর ফায়ার সার্ভিস স্থানীয়দের কাছ থেকে খবর পাওয়ার সাথে সাথেই ঘটনাস্থলে গিয়ে ঘন্টাব্যাপী চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়। ব্যবসায়ী দোলোয়ার হোসেন সহ ৬০ জনেরও বেশী ব্যবসায়ীরা জানান, এই নিয়ে তিন বার “হোটেল অবকাশ” এর চুলা থেকে অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটেছে। এই অবস্থা চলতে থাকলে যে কোন মূহুর্তে হোটেলের আশে-পাশের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো ভষ্মিভুত হয়ে যেতে পারে। ব্যবসায়ীরা আরো জানান, আমরা হোটেল মালিক রিয়াজুল ইসলামকে কাঠের চুলা অপসরণের জন্য বলতে গেলে তিনি অকথ্য ভাষায় গালমন্দ ও হুমকি প্রদর্শন করেন। এ বিষয়ে কেশরহাট পৌর মেয়র শহিদুজ্জামান শহিদ- এর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, বিষটি তিনি জানেন, হোটেল মালিক এবং ব্যবসায়ীদের সাথে কথা বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com