সাদা মনের মানুষ ও শান্তির প্রতিক হিসেবে এযাড শ ম রেজাউল করিমের জুড়ি মেলা ভার। বিগত সময়ে নীতি ও আদর্শ নিয়ে একটা চমৎকার পরিবেশ তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে। আর সেই আলোকে বর্তমান সময়ে উন্নয়নের রূপকার আওয়ামী লীগের মাননীয় মন্ত্রী মৎস ও পশু সম্পদ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে যত্রতত্র ভাবে।এদিকে সময়ের আলোচিত ও প্রবীণ রাজনৈতিক নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা আঃ রব সিকদার সুকৌশলে চেয়ারম্যান হওয়ার পর পরই জনগণের খাদেম হিসেবে নিজেকে ফুটিয়ে তুলতে চেষ্টা করে যাচ্ছে। আর সেই সুযোগ কাজে লাগিয়ে ইউনিয়ন পরিষদের মসনদে বসার ৫ মাসের মধ্যে একটা চমৎকার পরিবেশ সহ কাজের পরিবেশ সৃষ্টি করতে সক্ষম হয়েছে। বিগত সময়ে সাবেক চেয়ারম্যান বাবু শুভ্রত ঠাকুর জনগণের আশা আকাঙ্খা পূরণে সফলতা পায়নি। সাবেক এমপি অধ্যক্ষ শাহ আলম স্যার সহ সাবেক সংসদ বীর মুক্তিযোদ্ধা ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এ কে এম আউয়াল মহদয়ের সাথে চমৎকার সক্ষতা তৈরি করতে না পারায় উন্নয়নের অগ্রযাত্রা ধরে রাখতে শতভাগ ব্যার্থ হয়েছে। কিন্তু সুচতুর ও প্রবীণ রাজনৈতিক নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা আঃ রব সিকদার ইউনিয়ন বাসীর কল্যানে মাননীয় মন্ত্রী এ্যাড শ ম রেজাউল করিমের আর্শীবাদ পুষ্ট হয়ে এরি মধ্যে গত মাসে সফলতা পাচ্ছে। সাদা মনের মানুষ ও শান্তির প্রতিক মাননীয় মন্ত্রীর আর্শীবাদ নিয়ে গত পাচ মাসে একটা উন্নয়নের অগ্রযাত্রা ধরে রাখার প্রথম মিশনে সফলতা পাচ্ছে। চেয়ারম্যান হিসেবে মসনদে বসার পাঁচ মাসের মধ্যে দারুণ মুন্সিয়ানার ছাপ রেখে চমৎকার দায়িত্ব পালন করতে সক্ষম হয়েছে। সাবেক চেয়ারম্যানের ভুলগুলো পূনরায় করতে নারাজ। তাই আগে ভাগেই নড়েচড়ে বসে দক্ষতার পরিচয় দিয়ে গত পাঁচ মাসের কাজের হিসেবে শতভাগ সফলতা পাচ্ছে বর্তমান চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ আঃ রব সিকদার। সফলতার সোপান গুলো পর্যায় ক্রমে রাজবাড়ী আবাসন এলাকায় মুজিব বর্ষে হত দরিদ্র পরিবারের জন্য ১৫ টি ঘর পাওয়ার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত সহ গুয়ারেখা ইউনিয়নে তিনটি কার্পেটিং রাস্তার টেন্ডার সম্পন্ন হয়েছে। পাশাপাশি ইউনিয়ন বাসীর জন্য মসজিদ, মন্দির ও বাজার সহ বসত বাড়ীতে ২০ টি গভীর নলকুপের ব্যাবস্থা করিয়ে দিতে পারায় সাধারণ ভোটাররা বেজায় খুশি। ১৫ লক্ষ টাকার অনুদানে ওয়ার্ডের মধ্যে ১০ টি রাস্তা নির্মাণের দুঃসাহস দেখায়। পাশাপাশি ২ টি পুলের নির্মাণ করেও দারুণ মুন্সিয়ানার ছাপ রাখে। এদিকে খাল খননেও অগ্রণ ভূমিকা পালন করেন। মন্ত্রীর বদৌলতে কাবিখা, টিআর দ্বারা পরিকল্পিত ভাবে কাজ কর্ম করে স্বল্প সময়ের মধ্যে একটা নজির স্থাপন করে। এ ব্যাপারে গুয়ারেখা ইউনিয়নের বহু শীর্ষ নেতৃবৃন্দ গণ মাধ্যম কর্মীদের বলেন, আসলেই গত ৫ মাসে দায়িত্ব পালন করে বর্তমান চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ আঃ রব সিকদার শতভাগ সফল হয়েছে। তবে ভিন্ন কথা বলেন ইউনিয়নের বহু হিন্দু শীর্ষ নেতৃবৃন্দ। তরা অকপটে বলেন সাবেক চেয়ারম্যান বাবু শুভ্রত ঠাকুর যা পারেনি কিন্তু বর্তমান চেয়ারম্যান সেটা করতে সক্ষম হয়েছে। এ ব্যাপারে কথা হয় বর্তমান সময়ে আলোচিত ও প্রবীণ রাজনৈতিক নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ আঃ রব সিকদারের সাথে। তিনি গণ মাধ্যম কর্মীদের বলেন আমি একজন খাদেম হিসেবে নিজেকে উজাড় করে দিতে চাই। আমি উন্নয়নের পূজারী হয়ে গুয়ারেখা ইউনিয়নকে রোল মডেল হিসেবে দায়িত্ব পালন করে যাবো। আমি চেয়ারম্যান হিসেবে দলমত নির্বিশেষে সকল ভোটারদের আর্শীবাদ নিয়ে একটা শ্রেষ্ঠ ইউনিয়ন হিসেবে গড়ে তুলতে প্রাণপণ চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ।