শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৯:২১ অপরাহ্ন
শিরোনাম ::
ধনবাড়ীতে আধুনিক ব্যবস্থাপনা নিয়ে শুরু প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী রৌমারীতে বড়াইবাড়ী সীমান্ত যুদ্ধ দিবস পালিত মাধবদীতে জ্যান্ত কই মাছ গলায় ঢুকে কৃষকের মৃত্যু বদলগাছীতে প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী কালীগঞ্জে কৃষক মাঠ দিবস ও কারিগরি আলোচনা লতিফ মৃত্যুর সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার দাবিতে মানববন্ধন নড়াইলের কালিয়া উপজেলার শ্রীনগর গ্রামে ভ্যানচালককে পুলিশি হয়রানির প্রতিবাদে মানববন্ধন বরিশালে প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী মেলার উদ্বোধন হাতিয়ায় দ্বীপ উন্নয়ন সংস্থার ক্যাম্পাসে বীর মুক্তিযোদ্ধা মাহমুদুর রহমান বেলায়েত স্মৃতি কর্ণার ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র উদ্বোধন গজারিয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী আমিরুল ইসলামের পক্ষে ছাত্রলীগের গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ

আমাকে বাসায় অবরুদ্ধ করে রেখেছে ছাত্রলীগ-যুবলীগ : হাফিজ ইব্রাহিম

খবরপত্র ডেস্ক :
  • আপডেট সময় সোমবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০১৮

ভোলা-২ (বোরহানউদ্দিন ও দৌলতখান) বিএনপি পার্থী মো: হাফিজ ইব্রাহিম বলেছেন, বাসায় আসার পর থেকেই আমার বাসার সামনে বোরহানউদ্দিন উপজেলা ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতৃত্বে প্রকাশ্যে অস্ত্র দেখিয়ে নানা স্লোগান দিয়ে মহড়া দিচ্ছে। আমার দলের কোন নেতা-কর্মী ও সমর্থক বাসার সামনে আসলেই তাদের মারধর করছে। এমনকি বাসার স্টাফদের প্রয়োজনীয় কাজে বের হতে ও ঢুকতে বাধা দিচ্ছে, মারধর করে বাসার বাজার-সদাই পর্যন্তও নিয়ে যাচ্ছে।

তিনি বলেন, গতকাল রোববার সন্ধ্যা ৭টার সময় সন্ত্রাসীরা আমার বাসায় ইটপাটকেল নিক্ষেপ করলে এ সময় জানালার গ্লাস ভেঙ্গে যায়। ভাঙ্গা কাঁচের আঘাতে বাসার স্টাফদের কয়েকজন মারাত্মকভাবে আহত হয়। এমতাবস্থায় আমি আমার পরিবার-পরিজন নিয়ে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি।

আজ সোমবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক প্রেসবিজ্ঞপ্তিতে তিনি এসব কথা বলেন।

হাফিজ ইব্রাহিম বলেন, আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রচারণা চালানোর জন্য গত শনিবার ঢাকা থেকে লঞ্চে করে বোরহানউদ্দিন-দৌলতখানের নির্বাচনী এলাকার উদ্দেশ্যে নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের নিয়ে রওয়ানা করি। রোববার সকাল ৬ টায় দৌলতখান ঘাটে লঞ্চ পৌঁছলে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা লঞ্চে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। এতে সাধারণ যাত্রীরা ভিতসন্ত্রস্ত হয়ে পরে। আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের বাধায় সাধারণ যাত্রীরা ঘাটে নামতে পারেনি।
“গত শনিবার সন্ধ্যা থেকেই আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা বোরহানউদ্দিন-দৌলতখানের বিভিন্ন এলাকায় প্রকাশ্যে অস্ত্রসহ মহড়া দিয়ে বিএনপি নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি করে। বোরহানউদ্দিনের টবগি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান কামরুল ইসলাম চৌধুরীর নের্তৃত্বে হাকিমুদ্দিন লঞ্চ ঘাট দখলে রাখে বহিরাগত ছাত্রলীগ-যুবলীগ।”

“রোববার সকালে বিএনপি নেতা-কর্মীরা বিভিন্ন এলাকা থেকে লঞ্চ ঘাটের দিকে আসতে চাইলে ছাত্রলীগ-যুবলীগ তাদের কয়েকজনকে কুঁপিয়ে জখম করে। একপর্যায়ে আইন শৃঙ্খলাবাহিনী লঞ্চ ঘাটে অবস্থান নিলে তারা ঘাট ছেড়ে বিএনপি নেতা-কর্মীদের বাড়ি টার্গেট করে হামলা চালায়। তাদের ধারালো অস্ত্রের আঘাতে স্কুলছাত্র আরিফের মাথায় মারাত্মকভাবে জখম হয়। হামলায় বিএনপির অর্ধশতাধিক নেতা-কর্মী আহত হয়। এক পর্যায়ে আইন শৃঙ্খলাবাহিনীর প্রটোকলে আমার পরিবার পরিজনসহ বোরহান উদ্দিন পৌরসভাস্থ কুড়ালিয়া হাউজে এসে পৌঁছায়।”
এ পর্যন্ত পাওয়া তথ্যে মোট ৩০ জনের অধিক নেতা-কর্মীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

বিশ্বস্ত সূত্রে আমি জানতে পারলাম যে, আমার নির্বাচনী এলাকার সামগ্রিক পরিবেশ জানানোর জন্য ভোলা প্রেসক্লাবের ইলেক্ট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার সাংবাদিকদের আমার প্রেসব্রিফিংয়ে আসতে নিষেধ করেছেন বর্তমান সরকারের বাণিজ্যমন্ত্রী ও ভোলা-১ আসনের আওয়ামী লীগ প্রার্থী তোফায়েল আহমেদ। যার কারণে সাংবাদিকরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বোরহানউদ্দিনে আমার বাসায় আসতে ভয় পাচ্ছে ।”

হাফিজ ইব্রাহিম বলেন, নির্বাচনী প্রচারণায় ধানের শীষের সমর্থক ও বিএনপি নেতা-কর্মীদের ওপর আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসীদের হামলা ও প্রেসব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের আসতে নিষেধ করার ঘটনায় আমি তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং বিএনপি ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের গ্রেফতারকৃত নেতা-কর্মীদের নিঃশর্ত মুক্তির জোর দাবি করছি। হামলায় আহত নেতা-কর্মীদের সুস্থতা কামনা করছি ও নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ রক্ষার্থে অন্যায়ভাবে এ ধরনের ভয়-ভীতি হামলা ও গ্রেফতার না করার জন্য অনুরোধ করছি। নির্বচনের প্রচার প্রচারণা নির্বিঘ্ন করার জন্য প্রশাসনের প্রতি যথাযথ ব্যবস্থা নেয়ার জন্য জোর দাবি জানাচ্ছি।

হাফিজ ইব্রাহিম এর পূর্ণ বক্তব্য
সুপ্রিয় সাংবাদিক ভাই ও বোনেরা
আস্সালামু আলাইকুম,
সবার প্রতি রইলো আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা ও কৃতজ্ঞতা।
আমি মো: হাফিজ ইব্রাহিম, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট মনোনীত ১১৬ ভোলা-২ (বোরহানউদ্দিন ও দৌলতখান) উপজেলা সমন্বয়ে গঠিত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রার্থী। উল্লেখ্য, আমি অত্র এলাকার সাবেক জাতীয় সংসদ সদস্য। আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রচারণা চালানোর জন্য গত শনিবার ১৫/১২/২০১৮ইং তারিখে ঢাকার সদর ঘাট থেকে এমভি তাশরিফ-৩ লঞ্চে করে বোরহানউদ্দিন-দৌলতখানের নির্বাচনী এলাকার উদ্দেশ্যে নেতা-কর্মী ও সমর্থকরা নিয়ে রওয়ানা করি। সকাল ৬ টায় দৌলতখান ঘাটে এমভি তাশরিফ-৩ লঞ্চ পৌছলে আ’লীগের নেতা-কর্মীরা লঞ্চে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। এতে সাধারণ যাত্রীরা ভিতসন্ত্রস্ত হয়ে পরে। আ’লীগের নেতা-কর্মীদের বাঁধায় সাধারণ যাত্রীরা ঘাটে নামতে পারেনি।

গত শনিবার ১৫/১২/২০১৮ইং তারিখ সন্ধা থেকেই আ’লীগের নেতা-কর্মীরা বোরহানউদ্দিন-দৌলতখানের বিভিন্ন এলাকায় প্রকাশ্যে অস্ত্র সহ মহড়া দিয়ে বিএনপি নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে আতংক সৃষ্টি করে। বোরহানউদ্দিনের টবগি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান কামরুল ইসলাম চৈধুরীর নের্তৃত্বে হাকিমুদ্দিন লঞ্চ ঘাট দখলে রাখে বহিরাগত ছাত্রলীগ-যুবলীগ।
সকালে বিএনপি নেতা-কর্মীরা বিভিন্ন এলাকা থেকে লঞ্চ ঘাটের দিকে আসতে চাইলে ছাত্রলীগ-যুবলীগ তাদের কয়েকজনকে কুঁপিয়ে যখম করে। একপর্যায়ে আইন শৃঙ্খলা বাহিনী লঞ্চ ঘাটে অবস্থান নিলে তারা ঘাট ছেড়ে বিএনপি নেতা-কর্মীদের বাড়ি টার্গেট করে হামলা চালায়। তাদের ধারালো অ¯্ররে আঘাতে স্কুল ছাত্র আরিফের মাথায় মারাতœকভাবে যখম হয়। হামলায় বিএনপির অর্ধশতাধিক নেতা-কর্মী আহত হয়। এক পর্যায়ে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর প্রটোকলে আমার পরিবার পরিজসহ বোরহান উদ্দিন পৌরসভাস্থ কুড়ালিয়া হাউজে এসে পৌছি।
বাসায় আসার পর থেকেই আমার বাসার সামনে বোরহানউদ্দিন উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি নজরুল, যুবলীগ নেতা কালাম, স্বেস্বাসেবক লীগ নেতা, আবুল বাশার, খায়ের ও ফখরুলের নেতৃত্তে প্রকাশ্যে অস্ত্র দেখিয়ে নানা স্লোগান দিয়ে মহড়া দিচ্ছে। আমার দলের কোন নেতা-কর্মী ও সমর্থক বাসার সামনে আসলেই তাদের মারধর করছে। এমনকি বাসার স্টাফদের প্রয়োজনীয় কাজে বের হতে ও ঢুকতে বাধা দিচ্ছে, মারধর করে বাসার বাজার-সদাই পর্যন্তও নিয়ে যাচ্ছে। একপর্যায়ে গতকাল রোববার সন্ধ্যা ৭টার সময় সন্ত্রাসীরা আমার বাসায় ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে এতে জানালার গ্লাস ভেঙ্গে যায়। ভাঙ্গা কাঁচের আঘাতে বাসার স্টাফদের কয়েকজন মারাত্মকভাবে আহত হয়। এমতাবস্থায় আমি আমার পরিবার-পরিজন নিয়ে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি।

বিএনপি নেতা-কর্মীদের উপর আ’লীগের হামলা, ভাঙচুর, লুটপাটের চিত্র : মাসুদ হাও:, সলেমান হাও:, অজুদ মিয়া, মো: মিলন পাটওয়ারী, ফখরুল পাটওয়ারী, সিরাজ পাটওয়ারী, বাড়ি-ঘর ভাঙচুর ও লুটপাট করেছে সন্ত্রাসীরা। মাসুদ হাও: এর বাড়িতে আসবাবপত্র ভাঙচুর, ও লুটপাটের সময় তার বড় মেয়ে বাধা দিলে তার উপর হামলা করে সন্ত্রাসীরা। এসময় ধারালো অস্ত্রের আঘাতে তার ডান হাত কেটে যায়। দেড় লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি করে। কাজল হাওলাদার বাড়ির মসজিদের লাইটও ভাঙচুর করে। হামলায় স্কুল ছাত্র মো: আরিফ, হাছনাইন, রবি আলম, মহিউদ্দিন, মাও: আব্দুল হালিম, মো: শরিফ, মো: রাকিব, মো: সৌরভ, আলমগির, মাকসুদ, ফখরউদ্দিন, রুবেল, মো: হান্নান, মো: মোশাররফ, নকিব, মঞ্জু মাল, রাকিব, জাহিদ, মো: আরজুসহ অসংখ্য নেতা-কর্মী ও ধানের শীষের সমর্থক গুরুতর আহত করে। স্কুল ছাত্র, নারী, মসজিদের ঈমামও সাধারণ জনগণও তাদের হামলা থেকে রেহায় পায়নি। টবগি ৪ নং ওয়ার্ডের আওয়ামী লীগের মেম্বার নুরুল আমিন ও টবগী যুবলীগ সভাপতি উজ্জল হাওলাদার বিএনপি নেতা-কর্মীদের বাসায় বাসায় গিয়ে ভয়-ভীতি দেখাচ্ছে। কেউ যাতে ঘর থেকে বের না হয়। এ সময় বিএনপি কর্মী মিলন এর অটো রিকসা নিয়ে যায়।
গ্রেফতার : পক্ষিয়া ইউনিয়ন : মো: ফরিদ (৪ নং ওয়ার্ড), হাসান মোল্লা (৭ নং ওয়ার্ড), ফরিদ, চা-দোকানদার (৪ নং ওয়ার্ড), নুরনবী হাওলাদার, (৩ নং ওয়ার্ড), শাহ গাজী (৭ নং ওয়ার্ড), সেকান্তর (৭ নং ওয়ার্ড), মাকসুদ (৭ নং ওয়ার্ড), মান্নান (৪ নং ওয়ার্ড), আব্দুর রব (৭ নং ওয়ার্ড), ইউনুস, মো: বাবলু। মো: ফখরুল (পৌ: যুবদল নেতা), মো: নিজাম উদ্দিন, (মানিকার হাট ব্যবসায়ী) টবগী ইউনিয়ন : শাহে আলম মাষ্টার, সুমন, ইয়ামিন, রুহুল আমিন, ফিরোজ। বড় মানিকা ইউনিয়ন : পলাশ হাওলাদার, মিজান তালুকদার. সিরাজ, সবুজ। সাচরা ইউনিয়ন : মাইনউদ্দিন, শাহে আলম, ইয়ামিন (৩ নং ওয়ার্ড)। কাচিয়া ইউনিয়ন : ইদ্রিস (৮ নং ওয়ার্ড), ফরিদ ( ৮ নং ওয়ার্ড)। এ পর্যন্ত পাওয়া তথ্যে মোট ৩০ জনের অধিক নেতা-কর্মীকে গ্রেফতার করে পুলিশ।
বিশ্বস্ত সূত্রে আমি জানতে পারলাম যে, আমার নির্বাচনী এলাকার সামগ্রিক পরিবেশ জানানোর জন্য ভোলা প্রেসক্লাবের ইলেক্ট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার সাংবাদিকদের আমার প্রেসব্রিফিংয়ে আসতে নিষেধ করেছেন বর্তমান সরকারের বাণিজ্যমন্ত্রী ও ভোলা-১ আসনের আওয়ামীলীগ প্রার্থী তোফায়েল আহমেদ। যার কারণে সাংবাদিকরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বোরহানউদ্দিনে আমার বাসায় আসতে ভয় পাচ্ছে।
নির্বাচনি প্রচারণায় ধানের শীষের সমর্থক ও বিএনপি নেতা-কর্মীদের উপর আওয়ামী সন্ত্রাসীদের হামলা ও প্রেসব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের আসতে নিষেধ করার ঘটনায় আমি তীব্র নিন্দা ধিক্কার ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। এবং বিএনপি ও অঙ্গ/সহযোগী সংগঠসহ বিরোধী দলীয় গ্রেফতারকৃত নেতা-কর্মীদের নি:শর্ত মুক্তির জোর দাবি করছি। হামলায় আহত নেতা-কর্মীদের আসু সুস্থতা কামনা করছি ও নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ রক্ষার্থে অন্যায়ভাবে এ ধরনের ভয়-ভীতি হামলা ও গ্রেফতার আর না করার জন্য অনুরোধ করছি। এবং নির্বচনের প্রচার প্রচারণা নির্বিগ্ন করার জন্য প্রশাসনের প্রতি যথাযথ ব্যবস্থা নেয়ার জন্য জোর দাবি জানাচ্ছি।

ধন্যবাদান্তে
(মো: হাফিজ ইব্রাহিম)
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী
১১৬ ভোলা-২
খবরপত্র/এমআই




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com