ইতিহাস ঐতিহ্য আর সুন্দর্যে ঘেরা জয়পুরহাট জেলা। এই জেলার নাম করনে যেমন রয়েছে বহু প্রাচীনতম কল্পকাহিনী ইতিহাস তেমনি রয়েছে গৌরবময় বহু অধ্যায় ও এ জেলায় রয়েছে বহু জ্ঞ্যানী গুণী এবং কীর্তিমান মনিষীদের জন্ম মৃত্যুর স্মৃতি বিজরিত কালক্ষেপণ ও বসবাস। সেই বায়ান্নের ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ এবং অন্যান্য অঞ্চলের থেকে ভিন্ন রূপে এ জেলাকে এগিয়ে নিতে যারা সতস্ফুর্তভাবে শিক্ষা সংস্কৃতি, রাজনীতি এবং সমাজসেবার গতিকে তরান্বিত করেছেন এবং তৃণমূল পর্যায় থেকে আপন স্বকীয়তায় নিজেদের বিকশিত করেছেন তাদের মধ্যে স্থান অর্জন করে নিয়েছেন আলহাজ্ব এ্যাডঃ সামছুল আলম দুদু এমপি। যিনি শুধু তার নির্বাচনী এলাকা জয়পুরহাটেই নয় তার কর্মগুণের সুফলে ইতোমধ্যে বাংলাদেশের প্রায় সকল মানুষের কাছেই একজন সাদা মনের আলোকিত রাজনৈতিক ব্যক্তি হিসেবে ব্যাপক পরিচিতি লাভ করেছেন এবং মাদার অফ হিউম্যানেটি, মমতাময়ী, ডিজিটাল বাংলার রূপকার, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, আওয়ামিলীগের সভাপতির সুনজরেও এসেছেন তিনি। আলহাজ্ব এ্যাড. সামছুল আলম দুদু এমপি সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্মগ্রহন করেও নানা প্রতিকূলতা ও রাজনৈতিক ঘাত-সংঘাতের মধ্যদিয়ে উত্থান পতনের বিক্ষুব্ধ সাগরের ঢেউয়ের মাঝেও নিজেকে সুনামের সাথেই বহমান রেখেছেন। দলের জন্য বহু ত্যাগ শিকারও করেছেন তিনি। তবুও তিনি কখনো নিজেকে নেতা পরিচয় দেননা, তিনি সর্বদা নিজেকে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কর্মী হিসেবেই পরিচয় দিতে সাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। আলহাজ্ব এ্যাডঃ সামছুল আলম দুদু এমপি’র চৌকস মেধা এবং জনগণের প্রতি উদারতা ও দলীয় কার্যক্রমে সচেষ্ট অংশ গ্রহণ এবং কর্মী বান্ধব নেতৃত্বের আঁলোতে জয়পুরহাটবাসী আলোকিত। জয়পুরহাট-১ আসনের সাংসদ আলহাজ্ব এ্যাড. সামছুল আলম দুদু এমপি তার দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, নেতা হয়ে নয়, বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কর্মী ও জনগণের সেবক থেকেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করতে চাই। আল্লাহ্ যেন আমাকে জয়পুরহাটবাসীর খাদেম হিসেবে আজীবন কাজ করার এবং আমি যেন আমার সংসদীয় আসন জয়পুরহাটকে বাংলাদেশের অন্যান্য সংসদীয় আসনের থেকে ভিন্ন ধারায় উন্নয়ন করে যেতে পারি সে তৈফিক দান করেন।