সোমবার, ২০ জানুয়ারী ২০২৫, ০২:২১ অপরাহ্ন
শিরোনাম ::
পুঁইশাক চাষে সফল সুফিয়া, আগ্রহী হচ্ছে অন্য কৃষকরাও অতিরিক্ত টোল আদায় করলেই ইজারা বাতিল-ভোলায় উপদেষ্টা সাখাওয়াত কৃতি ফিরোজীকে বাঁচাতে সাভারে চ্যারিটি কনসার্ট আওয়ামী লীগের সাথে দ্বন্দ্ব নাই, যারা অন্যায় করেছে তাদের বিচার চাই-আব্দুল আউয়াল মিন্টু জলঢাকায় গণঅধিকার পরিষদের গণসমাবেশ সোনারগাঁওয়ে মাসব্যাপি লোককারুশিল্প মেলা ও লোকজ উৎসব শুরু শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানে ৮৯তম জন্মদিন উপলক্ষে আগৈলঝাড়া বিএনপি’র উদ্যোগে আনন্দ র‌্যালি পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ক্ষতিগ্রস্তুদের অবস্থান কর্মসূচি জামালপুর পৌরসভার ৭নং ওয়ার্ড বিএনপির আয়োজনে দুস্থদের মাঝে কম্বল বিতরণ ভুট্টা চাষে দেশের শীর্ষে চুয়াডাঙ্গা: ৫৯,৬৫৬ হেক্টর জমিতে আবাদ

আলোচনায় ‘হাওয়া’ সিনেমা

বিনোদন ডেস্ক :
  • আপডেট সময় বুধবার, ৮ জুন, ২০২২

ট্রলারের পাটাতনে উৎসুক কয়েকটি মুখ। ওরা গভীর সমুদ্রে এসেছে মাছ ধরতে। প্রত্যেকের চেহারায় কৌতূহল, আতঙ্ক ও রহস্যের ছাপ। ট্রলারের ভেতর থেকে হঠাৎ পাওয়া গেছে এক জীবন্ত নারীকে। টর্চ জ্বেলে চ ল চৌধুরী মেয়েটিকে জিজ্ঞেস করেন, ‘কোন বোটেত্থে আইছো? সত্যি করে কও।’ মেয়েটি কোনো উত্তর দেয় না। চারপাশে রহস্যের জাল বিছিয়ে বসে থাকে নির্বিকার।
মেজবাউর রহমান সুমনের ‘হাওয়া’ সিনেমার ট্রেলার শুরু হয়েছে ঠিক এভাবেই। এরপর প্রায় আড়াই মিনিট জুড়ে ভয়, রহস্য ও উত্তেজনা জিইয়ে রেখে এগিয়েছে গভীর সমুদ্রের গল্প। তাই রক্ত-মাংসের চরিত্রদের পাশাপাশি গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র হয়ে উঠেছে সমুদ্রও।
অনবদ্য চিত্রায়ন আর আবহ সংগীতের ওপর ভর করে ‘হাওয়া’র ট্রেলারে টুকরো টুকরো যত দৃশ্য উঠে এসেছে, সবই প্রশংসার দাবিদার। মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭টায় ট্রেলারটি প্রকাশ হওয়ার পর উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করছেন দর্শকরা। এ সিনেমায় সম্পূর্ণ নতুন লুকে ধরা দিয়েছেন অভিনয়শিল্পীরা। চ ল চৌধুরী, নাজিফা তুষি, শরিফুল রাজ, সুমন আনোয়ার, নাসির উদ্দিন খান, সোহেল ম-ল সবাই হয়ে উঠেছেন যেন রূপকথার একেকটি চরিত্র। রূপকথা শব্দটি ‘হাওয়া’ সিনেমার ক্ষেত্রে খুব সিগনিফিকেন্ট। যেমনটা আগেই বলেছিলেন নির্মাতা মেজবাউর রহমান সুমন, ‘এ কালের রূপকথার গল্প হলো হাওয়া। যে রূপকথার গল্প আমরা শুনে আসছি হাওয়া তেমন নয়। এটি মাটির গল্প নয় বরং পানির গল্প। সৈকতে দাঁড়িয়ে আমরা যে সমুদ্র দেখি, গভীর সমুদ্রের গল্প অন্যরকম।’ সিনেমার ট্রেলারের সঙ্গে পুরোপুরি মিলে যায় নির্মাতার এই বয়ান।
২০১৯ সালের শেষের দিকে কক্সবাজার ও সেন্ট মার্টিন এলাকায় টানা ৪০ দিন হয়েছিল এ সিনেমার শুটিং। সিনেমাটি নিয়ে চ ল চৌধুরী বলেন, ‘এ রকম গল্প নিয়ে এর আগে, এ দেশে আর কোনো সিনেমা নির্মাণ হয়নি। হয়তো কেউ সাহসও করেননি। আমরা এত কষ্ট করতে পেরেছি সিনেমাকে ভালোবাসি সেই জন্য। দর্শকও ভালো সিনেমা দেখতে চান। এটা আমার বিশ্বাস, যদি ভালো কিছু হয়, দর্শক এর মূল্য দেবেন।’ ‘হাওয়া’ সিনেমাটি প্রযোজনা করেছে সান মিউজিক অ্যান্ড মোশন পিকচার্স লিমিটেড, নির্মাণ সংস্থা ফেইসকার্ড প্রোডাকশন। নির্মাতা সুমন জানিয়েছেন, কোরবানির ঈদের পর মুক্তি পাবে সিনেমাটি।




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com