বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ০৯:৫১ অপরাহ্ন
শিরোনাম ::
ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের সভা অনুষ্ঠিত মাইলস্টোন কলেজে দ্বাদশ শ্রেণির বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা বনফুল আদিবাসী গ্রীনহার্ট কলেজে মনমাতানো ক্লাস পার্টি অনুষ্ঠিত ব্যবসায়ীদের সরকারের সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান অধ্যাপক ইউনূসের রাষ্ট্রপতির কাছে সুপ্রিম কোর্টের বার্ষিক প্রতিবেদন পেশ প্রধান বিচারপতির দেশমাতৃকার বিরুদ্ধে দেশী-বিদেশী চক্রান্ত থেমে নেই: তারেক রহমান তুর্কি রাষ্ট্রদূতের সাথে জামায়াতের সৌজন্য সাক্ষাৎ চিন্ময় সমর্থক জঙ্গীদের হামলায় আইনজীবী সাইফুল ইসলাম নিহত অভ্যন্তরীণ বিষয় হস্তক্ষেপ: চিন্ময় ইস্যুতে ভারতের উদ্যোগ শাপলা চত্বরে গণহত্যায় হাসিনাসহ ৫০ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ

কর্মসংস্থান সৃজনে তেমন কিছু নেই: ড. মইনুল ইসলাম

নিজস্ব প্রতিবেদক:
  • আপডেট সময় শুক্রবার, ১০ জুন, ২০২২

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক ড. মইনুল ইসলাম মনে করেন, বাজেটে কর্মসংস্থান সৃজনে তেমন কিছু নেই। কর্মসংস্থান বাড়ার জন্য কিছুই নেই। শুধু বিদেশে যে অভিবাসীরা যাচ্ছেন, সেটা আগামী বছর বাড়বে বলা হচ্ছে। মালয়েশিয়া লাখ দুয়েকের মতো নেবে। বাজেটে সেটা উৎসাহিত করার জন্য কিছুই করা হয়নি।
এবার বাণিজ্য ঘাটতি নিরসন, মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, ডলার সংকট নিরসন এগুলোকে প্রাধান্য দেয়া হয়েছে এবারের বাজেটে। সেটা সঠিক হয়েছে। অতএব আমদানিকে নিয়ন্ত্রণে আনতেই হবে। বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে হবে। না হলে ডলার সংকট কাটবে না। ডলার সংকটে এখন লেনদেনে ৯১ টাকা ৫০ পয়সা এবং কার্ব মার্কেটে ১০২ টাকায় উঠে গেছে। এ গ্যাপ যদি কমানো না যায় তাহলে হুন্ডি চাঙ্গা হবে। তাহলে ফরমাল চ্যানেলে আমাদের রেমিট্যান্স অত বেশি আসবে না। অতএব পার্থক্যগুলো কমিয়ে আনতে হবে। সেটা এ বাজেটে চেষ্টা করা হয়েছে। বাজেট প্রস্তাব ঘোষণার পর গত ৯ জুন তিনি সাংবাদিকদের কাছে এই প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছন।
করপোরেট কর এবার না কমালেই ভালো হতো। ৩০ থেকে কমিয়ে ২৭ দশমিক ৫ শতাংশে আনা হয়েছে। এটা ব্যবসায়ীদের খুশি করার জন্যই করা হয়েছে। এটি এ সময়ে প্রয়োজন ছিল না। ৩০ শতাংশে রেখে দিলে সেটাই যথার্থ হতো। এটা আমি খুব সমর্থনযোগ্য মনে করি না। বিনিয়োগে যাতে কোনো ক্ষতি না হয় সেটা চেষ্টা করা হয়েছে। এমনিতেই বিনিয়োগ ক্ষতি হচ্ছিল না। যেটাতে ক্ষতি হচ্ছিল সেটা হলো মুদ্রাস্ফীতি। মুদ্রাস্ফীতি তো বিনিয়োগকে নিরুৎসাহিত করে না। মুদ্রাস্ফীতি সাধারণ মানুষকে ক্ষতিগ্রস্ত বেশি করে। অতএব মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে না এলে পুরো অর্থনীতিই আগামী বছর খুব সংকটে থাকবে এবং ডলার সংকট আরো সাংঘাতিকভাবে বেড়ে যাবে।
ব্যাংক থেকে ঋণ নেয়া এ বছর যে খুব বেশি বাড়বে না, বরং সঞ্চয়পত্র কিছুটা কমানো হচ্ছে। গত বছর যা নিচ্ছিল এ বছর তার চেয়ে কম নেয়া হবে। তবে বিদেশ থেকে বেশি নেয়ার একটা চেষ্টা আছে। এখন সেটা কতটুকু সাফল্য পাবে সেটা দেখার বিষয়।




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com