ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষক ড.আবু আহমেদ বলেছেন, এবারের বাজাটে মূল্যস্ফীতি ৫.৬ শতাংশে আটকে রাখার আশা করেছেন অর্থমন্ত্রী। অথচ এখনই মূল্যস্ফীতি হার ৬.২৯ শতাংশ, যা গত দেড় বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। অর্থমন্ত্রীর আশার সঙ্গে প্রায় এক শতাংশের ব্যবধান। অর্থমন্ত্রী মূল্যস্ফীতি ৫.৬ শতাংশে আনবেন এটা কীভাবে সম্ভব? যদি পারে তাহলে অর্থমন্ত্রী ধন্যবাদ পাবেন। শুধু অর্থমন্ত্রী নয় পুরো সরকারই ধন্যবাদ পাবেন। গত জুন অর্থমন্ত্রীর প্রস্তাবিত বাজেট পরবর্তী তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় মানবজমিনকে তিনি এ কথা বলেন।
অর্থমন্ত্রী বাজেট প্রস্তাবে বলেছেন, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সরকারের মূল কৌশল হবে বিদ্যমান চাহিদার প্রবৃদ্ধি কমিয়ে সরবরাহ বাড়ানো। এ বিষয়ে এই অর্থনীতিবিদ বলেন, মানুষের চাহিদা কীভাবে কমাবে সরকার? যখন একবার ব্যয় বাড়ে তখন কমানো খুবই কষ্টকর বলে মনে করেন তিনি। শেয়ারবাজারে কালোটাকা বিনিয়োগের সুযোগ থাকছে না। এ বিষয়ে তিনি বলেন, এটা থাকা না থাকা সমান। কারণ এর আগে এই সুযোগ দেয়া হয়েছিল তাতে তেমন কোনো সুবিধা পাওয়া যায়নি।