ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা উপজেলাকে একটি আদর্শ ক্ষুদা ও দারিদ্রমুক্ত, অনিয়ম ও দূর্নীতিমুক্ত,অর্থনৈতিক সমৃদ্ধশালী একটি আদর্শ উপজেলা গড়তে আগামী জেলা পরিষদ নির্বাচনে আলফাডাঙ্গার জেলা পরিষদ সদস্য পদে পদপ্রার্থী হিসেবে নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন গোপালপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহসভাপতি ও গোপালপুর বাজার বণিক সমিতির সভাপতি খান আমিরুল ইসলাম। তিনি সকলের কাছে সহযোগীতা চাইলেন,আপনারা আমার জন্য দোয়া করবেন, আগামী জেলা পরিষদ সদস্য হিসেবে নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে আপনাদের সেবা করতে পারি কথা গুলো বললেন গোপালপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহসভাপতি খান আমিরুল ইসলাম। তিনি আরও বলেন উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে শেখ হাসিনার বিকল্প নাই। আগামী জেলা পরিষদ নির্বাচনে উপজেলা বাসির পাশে থেকে সেবা করতে আগ্রহী। আপনারা স্থানীয় জনপ্রতিনিধি যাহার রয়েছেন তারাই আমার ভোটার আপনারা আমাকে সামর্থন দিয়ে বিজয়ী করলে প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি আমার সাধ্য অনুযায়ি উপজেলাবাসীর জন্য কাজ করে যাবো। আলফাডাঙ্গা উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নের গোপালপুর মধ্যে পাড়ার সভ্রান্ত খান পরিবারের প্রয়াত মো. হানিফ খানের সুযোগ্য পুত্র সাবেক ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি, পরিশ্রমী, পরোপকারী, উদ্দোমী যুবক, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী, সমাজসেবক ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহসভাপতি খান আমিরুল ইসলাম। ১৯৯৯ সালে আলফাডাঙ্গা আদর্শ ডিগ্রি কলেজ থকে গ্রাজুয়েশন শেষ করেন। ২০১৩ সাল থেকে উপজেলার ঐতিহাসিক গোপালপুর বাজার বণিক সমিতির সভাপতি, এছাড়াও তিনি ফরিদপুর জেলা কৃষকলীগের সদস্য, আলফাডাঙ্গা আদর্শ ডিগ্রি কলেজের গভার্নিং বডির সাবেক সদস্য, গোপালপুর মধ্যে পাড়া বাইতুল আমান জামে মসজিদের সভাপতি, গোপালপুর হাফেজিয়া নূরানী এতিমখানা মাদ্রাসার সদস্য, গোপালপুর বাইতুল ফাল্হা দাখিল মাদ্রসা উন্নয়ন কমিটির সদস্যসহ গোপালপুর ইউনিয়নে নানান সামাজিক উন্নয়নমূলক বিভিন্ন কর্মকা-ে জড়িত। একান্ত আলাপচারিতায়, বর্তমান গোপালপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহসভাপতি ও গোপালপুর বাজার বণিক সমিতির সভাপতি খান আমিরুল ইসলাম বলেন, আমি ছাত্রজীবন থেকে আওয়ামী রাজনীতির সাথে সক্রিয় ভাবে জড়িত। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন, মা মাটি মানুষের নেত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নের অগ্রযাত্রা কে অব্যাহত রাখতে আগামী জেলা পরিষদ নির্বাচনে আমি আলফাডাঙ্গার জেলা পরিষদ সদস্য হিসেবে নির্বাচন করতে চাই। আপনারা সকলেই আমার জন্য দোয়া করবেন। আগামী জেলা পরিষদ নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে আপানাদের সেবা করার সুযোগ দেন।