মানুষ মানুষের জন্যে,জীবন জীবনের জন্যে একটু সহানুভূতি ফিরে পেতে পারে মেধাবী শিক্ষার্থী মোস্তাকিন। জয়পুরহাট জেলার পাঁচবিবি উপজেলার এক অদম্য মেধাবী সন্তান অকালেই ঝরে যাবার উপক্রম। নিতান্ত গরীব ঘরে জন্ম নেয়া মোস্তাকিন একদিন জনসম্পদে পরিনত হবার সমূহ সম্ভবনা নিয়ে লালিত স্বপ্ন বুকে ধারণ করে ধুকে ধুকে মরতে বসেছে। কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজিতে অনার্স পড়ুয়া এই সৎ ও মেধাবীকে সবাই মিলে একটু সুনজর দিলে একদিন জাতির খেদমতে অনেক বড় ভুমিকা পালন করতে পারবে বলে সাধারণ জনগণের দৃঢ় বিশ্বাস। মেধাবী শিক্ষার্থী মোস্তাকিন কঠিন দুরারোগ্য ব্যধিতে আক্রান্ত দীর্ঘদিন থেকে পা চিকন হয়ে শুকিয়ে গেছে লাঠির উপর ভর করে চলাফেরা করছে ভারতের ডাক্তার বলেছে দ্রুত অপারেশন করতে হবে চিকিৎসার জন্য প্রায় দশলক্ষ টাকার প্রয়োজন এমতাবস্থায় জীবন মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে হাহাকার করছে। দ্বারে দ্বারে ঘুরছে চিকিৎসার জন্য অর্থের সন্ধানে। পাঁচবিবি উপজেলা পরিষদের সুনামধন্য ও জননন্দিত চেয়ারম্যান মোঃ মুনিরুল শহীদ মুন্নার সার্বিক সহযোগিতায় ইতোমধ্যেই জয়পুরহাটের জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার,পাঁচবিবি উপজেলার জনবান্ধব ও শুদ্বাচার পুরুস্কার প্রাপ্ত সুযোগ্য নিবার্হী অফিসার মোঃ বরমান হোসেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি ও পৌর মেয়র আলহাজ্ব হাবিবুর রহমান হাবিব,থানার অফিসার ইনচার্জ পলাশ চন্দ্র দেবসহ সুধী মহল সকলেই মিলে মোস্তাকিন কে ভারতে চিকিৎসার জন্য পাঠানোর ব্যবস্থা করতে যাচ্ছেন। প্রায় দশ লক্ষ টাকার সংস্থানের বিষয়টি রীতিমতো হিমশিম খাওয়ার উপক্রম। বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধানদের নিয়ে দুই দফা আলোচনা শেষে একটা আলোর প্রভা নজরে আসছে। ধনাঢ্য পরিবারের পক্ষ থেকে বা বেসরকারি উন্নয়ন ফোরামের পক্ষ থেকে অথবা ব্যক্তিগত ভাবে যে কেউ সাহায্য করতে পারবেন। তবুও একটি জীবন বেঁচে থাকার আকুতি নিয়ে ঝরে যাওয়া থেকে রক্ষা পাবে।