শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৪:২৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম ::
ধনবাড়ীতে আধুনিক ব্যবস্থাপনা নিয়ে শুরু প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী রৌমারীতে বড়াইবাড়ী সীমান্ত যুদ্ধ দিবস পালিত মাধবদীতে জ্যান্ত কই মাছ গলায় ঢুকে কৃষকের মৃত্যু বদলগাছীতে প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী কালীগঞ্জে কৃষক মাঠ দিবস ও কারিগরি আলোচনা লতিফ মৃত্যুর সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার দাবিতে মানববন্ধন নড়াইলের কালিয়া উপজেলার শ্রীনগর গ্রামে ভ্যানচালককে পুলিশি হয়রানির প্রতিবাদে মানববন্ধন বরিশালে প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী মেলার উদ্বোধন হাতিয়ায় দ্বীপ উন্নয়ন সংস্থার ক্যাম্পাসে বীর মুক্তিযোদ্ধা মাহমুদুর রহমান বেলায়েত স্মৃতি কর্ণার ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র উদ্বোধন গজারিয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী আমিরুল ইসলামের পক্ষে ছাত্রলীগের গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ

গুড় খেলে কি সত্যিই পরিষ্কার হয় ফুসফুস?

খবরপত্র ডেস্ক:
  • আপডেট সময় বৃহস্পতিবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০২২

গুড় একটি বিস্ময়কর খাবার। চিনির স্বাস্থ্যকর বিকল্প হিসেবে বিশ্বব্যাপী ব্যবহৃত হয় গুড়। প্রাকৃতিক এই মিষ্ঠান্নের অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা আছে, তা কমবেশি সবারই জানা। তবে জানলে অবাক হবেন, ফুসফুস পরিষ্কার রাখতেও কিন্তু গুড়ের কার্যকর ভূমিকা আছে। বেশ কিছু গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে, গুড়ে ফুসফুস পরিষ্কারের বৈশিষ্ট্য আছে। সম্প্রতি জীবনধারা বিশেষজ্ঞ লুক কৌটিনহো বায়ু দূষণের পরিপ্রেক্ষিতে গুড়ের গুরুত্ব ব্যাখ্যা করেছেন। তিনি ইনস্টাগ্রাম পোস্টে লিখেছেন, বায়ু দূষণের কারণে ছোট-বড় অনেকে ফুসফুসের সমস্যায় ভোগেন। বিশেষ করে শ্বাসকষ্টের সমস্যা এখন অনেকের মধ্যেই বিদ্যমান। আর ফুসফুস ঠিক রাখতে নিয়মিত অল্প পরিমাণে হলেও খাঁটি গুড় খাওয়া জরুরি।
তিনি আরও জানান, গুড়কে গরীব মানুষের চকোলেটও বলা হয়। এই প্রাকৃতিক মিষ্টি স্বাস্থ্যের জন্য কতটা উপকারী সে বিষয়ে প্রমাণ মিলেছে বিজ্ঞান ও গবেষণায়। বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত যে, গুড় ফুসফুস পরিষ্কারক। ফুসফুসের অ্যালভিওলিতে আটকে থাকা কার্বন কণা দূর করার ক্ষমতা রাখে গুড়ে থাকা পুষ্টিগুণ।
এ কারণে এই বিশেষজ্ঞ জানাচ্ছেন, ব্রঙ্কাইটিস, শ্বাসকষ্ট, হাঁপানিসহ ফুসফুসের বিভিন্ন সমস্যার কার্যকর প্রতিকার হলো গুড়ের ব্যবহার। গুড়ের অন্যান্য উপকারিতাও আছে। গুড় একটি স্বাস্থ্যকর খাবার, এটি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে, রক্ত পরিশোধক, আয়রন সমৃদ্ধ ও শক্তির মাত্রা বাড়ায়। তবে বিশেষজ্ঞরা ডায়াবেটিস রোগীদের গুড় খাওয়ার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকার পরামর্শ দেন। কারণ চিনি ও গুড়ের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স একই রকম।




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com