ভারতের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে চোটের কারণে মাত্র ১২ ওভার বল করতে পেরেছিলেন। উইকেট পাননি একটিও। দ্বিতীয় ইনিংসে খেলেছেন ৮৪ রানের আগ্রাসী একটি ইনিংস। তার পরেও টেস্টে অলরাউন্ডারদের র্যাঙ্কিংয়ে উন্নতি হয়েছে সাকিব আল হাসানের। এক ধাপ এগিয়ে বেন স্টোকসকে টপকে তিনে চলে এসেছেন। সাকিবের রেটিং ৩২৯। চারে নেমে যাওয়া স্টোকসের ৩২৪।
টেস্টে ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়েও সাকিবের উন্নতি হয়েছে। চারধাপ এগিয়ে তার অবস্থান ৩৭তম স্থানে। বাংলাদেশিদের মাঝে ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে সেরা অবস্থান লিটন কুমার দাসের। প্রথম টেস্টে ২৪ ও ১৯ রান করলেও র্যাঙ্কিংয়ে তার অবস্থান ১৪তম। সেভাবে রান না পাওয়া মুশফিকুর রহিমও এগিয়েছেন দুই ধাপ। ২৮ ও ২৩ রান করা এই ব্যাটার ১৯ নম্বরে আছেন। নাজমুল হোসেন শান্ত দুই ধাপ এগিয়েছেন। তার অবস্থান ৮৪তম। এদিকে, টেস্ট ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে যথারীতি শীর্ষস্থান ধরে রেখেছেন মার্নাস লাবুশেন। স্টিভেন স্মিথকে টপকে ক্যারিয়ার সেরা দ্বিতীয় স্থানে উঠেছেন বাবর আজম। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে শেষ টেস্টে দুই ইনিংসে ফিফটি করা বাবরের রেটিং ৮৭৫। তিনে চলে যাওয়া স্মিথের রেটিং ৮৭০।