চমক নিয়ে হাজির হয়েছেন জনপ্রিয় অভিনেতা আফরান নিশো। তবে চলচ্চিত্র, নাটক বা সিরিজ নয়। এবার একটি বিজ্ঞাপনচিত্রে অন্যরকম লুক নিয়ে দর্শকদের সামনে এসেছেন তিনি। সম্প্রতি প্রচার শুরু হয়েছে সেই বিজ্ঞাপনচিত্রের। এ নিয়েই আলোচনায় এসেছেন নিশো। আবারও বাজিমাত করেছেন তিনি। প্রায় জনশূন্য এক শহরে শত বছরের ধুলো-ময়লার আস্তরণ, দাগ ময়লায় নোংরা কাপড়ে নোংরা লোকদের অট্টহাসি, ভয়ে কুকড়ে যাওয়া মানুষ; এ যেন ময়লা, মলিনতার কাছে জিম্মি এক অসহায় শহর। এই শহরে আগমন ঘটে এক তরুণের। নেই ঢাল, নেই তলোয়ার। তার বাহন ঘোড়া, মাথায় হ্যাট, পোশাক সাদা। নাম মি. হোয়াইট! তার যুদ্ধ ময়লা-মলিনতার বিরুদ্ধে। ফিরিয়ে আনতে চায় হারিয়ে যাওয়া উজ্জ্বলতা। সেই তরুণ তার জাদুকরী শক্তি দিয়ে সব ময়লা মলিনতা দূর করে বের করে আনেন রঙিন এক শহর, মানুষের কাপড়ে ফিরে আসে উজ্জ্বলতা, মনে ফিরে আসে আনন্দ। এটি একটি বিজ্ঞাপনচিত্রের গল্প। এতে মডেল হয়েছেন এ সময়ের জনপ্রিয় অভিনেতা আফরান নিশো।
কয়েকদিন ধরে টিভি চ্যানেল ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিজ্ঞাপনচিত্রটি নিয়ে ইতিবাচক আলোচনা হচ্ছে। নিশোর ভক্তরা ছাড়াও সাধারণ দর্শকরা এর প্রশংসা করছেন। দীর্ঘদিন পর গঠনমূলক কোনো টিভিসি দেখে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করছেন সমালোচক ও বোদ্ধারা। সব মিলিয়ে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে নিশো মানে মি. হোয়াইট।
বিজ্ঞাপনটিতে কাজ করার অভিজ্ঞতা নিয়ে আফরান নিশো বলেন, ‘এই টিভিসির গল্প বলার ধরন বেশ ইউনিক। কোনো ডিটারজেন্টকে যে এরকম স্টাইলিশ ওয়েতে পোট্রে করা যায় এটা আসলে এর আগে কখনো দেখা যায়নি।’
কাজী এন্টারপ্রাইজেস লিমিটেডের মি. হোয়াইট ডিটারজেন্ট পাউডারের এই বিজ্ঞাপনচিত্রটি নির্মাণ করেছেন ওয়াহিদ তারেক। এর নেপথ্য কারিগর বিজ্ঞাপনী সংস্থা প্যাপিরাস কমিউনিকেশনস লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার কাজী মুশফিকুর রহমান বলেন, ‘এই বিজ্ঞাপনটা আমাদের জন্য ছিল এক নতুন অভিজ্ঞতা।
বাংলাদেশে এরকম কনসেপ্টে কাজ এর আগে হয়েছে কি না আমার জানা নেই। এটাকে আমি আমাদের ইন্ডাস্ট্রির জন্য একটা মাইলস্টোন কাজই বলবো। এটা সম্ভব হয়েছে অসাধারণ এক টিম এফোর্টের কারণে। কাজী এন্টারপ্রাইজেস লিমিটেডকে অসংখ্য ধন্যবাদ এ রকম একটা কাজের সুযোগ ও সাহস দেওয়ার জন্য।’
চমক নিয়ে হাজির হয়েছেন জনপ্রিয় অভিনেতা আফরান নিশো। তবে চলচ্চিত্র, নাটক বা সিরিজ নয়। এবার একটি বিজ্ঞাপনচিত্রে অন্যরকম লুক নিয়ে দর্শকদের সামনে এসেছেন তিনি। সম্প্রতি প্রচার শুরু হয়েছে সেই বিজ্ঞাপনচিত্রের। এ নিয়েই আলোচনায় এসেছেন নিশো। আবারও বাজিমাত করেছেন তিনি।
প্রায় জনশূন্য এক শহরে শত বছরের ধুলো-ময়লার আস্তরণ, দাগ ময়লায় নোংরা কাপড়ে নোংরা লোকদের অট্টহাসি, ভয়ে কুকড়ে যাওয়া মানুষ; এ যেন ময়লা, মলিনতার কাছে জিম্মি এক অসহায় শহর। এই শহরে আগমন ঘটে এক তরুণের। নেই ঢাল, নেই তলোয়ার। তার বাহন ঘোড়া, মাথায় হ্যাট, পোশাক সাদা। নাম মি. হোয়াইট! তার যুদ্ধ ময়লা-মলিনতার বিরুদ্ধে। ফিরিয়ে আনতে চায় হারিয়ে যাওয়া উজ্জ্বলতা। সেই তরুণ তার জাদুকরী শক্তি দিয়ে সব ময়লা মলিনতা দূর করে বের করে আনেন রঙিন এক শহর, মানুষের কাপড়ে ফিরে আসে উজ্জ্বলতা, মনে ফিরে আসে আনন্দ। এটি একটি বিজ্ঞাপনচিত্রের গল্প। এতে মডেল হয়েছেন এ সময়ের জনপ্রিয় অভিনেতা আফরান নিশো।
কয়েকদিন ধরে টিভি চ্যানেল ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিজ্ঞাপনচিত্রটি নিয়ে ইতিবাচক আলোচনা হচ্ছে। নিশোর ভক্তরা ছাড়াও সাধারণ দর্শকরা এর প্রশংসা করছেন। দীর্ঘদিন পর গঠনমূলক কোনো টিভিসি দেখে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করছেন সমালোচক ও বোদ্ধারা। সব মিলিয়ে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে নিশো মানে মি. হোয়াইট।
বিজ্ঞাপনটিতে কাজ করার অভিজ্ঞতা নিয়ে আফরান নিশো বলেন, ‘এই টিভিসির গল্প বলার ধরন বেশ ইউনিক। কোনো ডিটারজেন্টকে যে এরকম স্টাইলিশ ওয়েতে পোট্রে করা যায় এটা আসলে এর আগে কখনো দেখা যায়নি।’ কাজী এন্টারপ্রাইজেস লিমিটেডের মি. হোয়াইট ডিটারজেন্ট পাউডারের এই বিজ্ঞাপনচিত্রটি নির্মাণ করেছেন ওয়াহিদ তারেক। এর নেপথ্য কারিগর বিজ্ঞাপনী সংস্থা প্যাপিরাস কমিউনিকেশনস লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার কাজী মুশফিকুর রহমান বলেন, ‘এই বিজ্ঞাপনটা আমাদের জন্য ছিল এক নতুন অভিজ্ঞতা।
বাংলাদেশে এরকম কনসেপ্টে কাজ এর আগে হয়েছে কি না আমার জানা নেই। এটাকে আমি আমাদের ইন্ডাস্ট্রির জন্য একটা মাইলস্টোন কাজই বলবো। এটা সম্ভব হয়েছে অসাধারণ এক টিম এফোর্টের কারণে। কাজী এন্টারপ্রাইজেস লিমিটেডকে অসংখ্য ধন্যবাদ এ রকম একটা কাজের সুযোগ ও সাহস দেওয়ার জন্য।’ বিজ্ঞাপনটি সম্পর্কে কাজী এন্টারপ্রাইজেস লিমিটেডের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার রফিকুল আমীন বলেন, ‘সর্বোচ্চ মানসম্পন্ন পণ্যের পাশাপাশি এর কমিউনিকেশনেও আমরা সবসময় ব্যতিক্রমী থাকার চেষ্টা করি।’ বিজ্ঞাপনটি সম্পর্কে কাজী এন্টারপ্রাইজেস লিমিটেডের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার রফিকুল আমীন বলেন, ‘সর্বোচ্চ মানসম্পন্ন পণ্যের পাশাপাশি এর কমিউনিকেশনেও আমরা সবসময় ব্যতিক্রমী থাকার চেষ্টা করি।’