পিরোজপুর জেলার নাজিরপুর উপজেলাধীন কুমারখালী গ্রামে এম মাহাবুবুল আলম মোল্লা (কুদ্দুস) এর জমি বসত বাড়ী সংলগ্ন বাগান-বাড়ী ও মাছের ঘের দখলের পায়তারা করছে ভূমিহীন হাফিজুল ও মনির বাহীনির লোকজন। ১৫ ফেব্রুয়ারি কাক ডাকা ভোরে বিভিন্ন এলাকা থেকে স্বসস্ত্র সন্ত্রাসী ভাড়া করে এনে দেশীয় অস্ত্রে সজ্জিত হইয়া অভিযোগকারীর শান্তিপূর্ণ অর্ধশত বছরের উর্ধ্বে ভোগ দখলীয় রেকর্ডীয় সম্পত্তির আংশিক লপ্ত পয়েস্তি হিসেবে মামলায় অন্তর্ভূক্ত যাহা প্রতিপক্ষ মনিরর বাগীনি দখল করার চেষ্টা চালাইলে ভুক্তভোগীরা ৯৯৯ এ ফোন করে প্রাশসনের সহায়তায় প্রতিপক্ষদের হাত হইতে রক্ষা পায়। এ সময় বিষয়টি সংবাদকর্মীরা টের পাইয়া ঘটনাস্থলে উপস্থিত হলে পুলিশ প্রসাশন ও সংবাদকর্মীদের সহায়তায় ভূক্তভোগীকে প্রতিপক্ষের আগ্রাসী হাত হইতে রক্ষা পায়। জনা গেছে উক্ত সম্পত্তি নিয়ে বিজ্ঞ আদালতে উক্ত মামলার বিবাদী পক্ষে সরকার বাহাদুর গং বর্ণনা দিয়ে প্রতিদন্ধিতা করিতেছে। যাহার মামলা দেং মং ২৩৮/৯০ এবং পরবর্তীতে উক্ত মামলা সহকারী বিজ্ঞ জজ আদালতে স্থানান্তরিত হইয়া ৬/২২ নং কোমর্দ্দমায় রুপান্তরিত হইয়াছে। মামলার বাদী প্রতিনিধিকে জানায় উক্ত মামলা মহামান্য হাইকোর্ট নি¤œ আদালতের নিষেধাজ্ঞা বহাল রাখিয়া মামলা নিষ্পত্তির আদেশ দেন। এর পরেও প্রতিপক্ষরা মহামান্য আদালতকে তোয়াক্কা না করে ভুক্তভূগীদের শান্তিপূর্ণ ভোগ দখলে চরম বাধা হয়ে দাড়িয়ে একের পর এক বিভিন্ন হয়রানি করিয়া আসিতেছে। ভুক্তভোগী মনির হোসেন মোল্লা আরও জানায় উক্ত মামলায় আর এস ৬৬ তথা এস এ ১৯৭ নং খতিয়ানের দাগ সমূহ ৫৭৩, ৫৯৭, ৫২৬ সহ দাগের আসলী এবং লপ্ত মোট ২.১৩ শতক এবং আরজির পাতায় ১১নং দফায় আর এস ৯০নং খতিয়ানের হাল ৫৭৪/৫৭২ নং সহ অপর দাগের আসলী লপ্ত ২.২০ শতক সর্বমোট ১৬.৮১ শতক ভূমীর দাবিতে অত্র মোর্দ্দমা চলমান। অপর এক সূত্র মতে জানা যায় যে, ভুক্তভোগী মনির হোসেন মোল্লা ও মহাবুব হোসেন মোল্লা, পিং-মৃত: সুলতান মোল্লা প্রতিপক্ষ মনির নিকারী ও হাফিজুল বাহীনির তান্ডবের ভয়ে আতঙ্কিত। যে কোন সময় প্রতিপক্ষ কর্তৃক উক্ত সম্পত্তি বে-দখল হতে পারে বলে শঙ্কিত ভুক্তভোগীরা। তাই তারা প্রশাসনের সু-দৃষ্টি কামনা করেন।