দুই কার্যদিবস দরপতনের পর বুধবার (২৮ এপ্রিল) দেশের শেয়ারবাজারে আবারও ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা দিয়েছে। প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং আরেক শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সবকটি মূল্য সূচকের
করোনার সংক্রমণ রোধে সরকারের বিধিনিষেধের কারণে অনেক বাণিজ্যেই মন্দা যাচ্ছে। বিশেষ করে বৈশাখে এবার বিক্রি ছিল শূন্য। ঈদকেন্দ্রীক ব্যবসাও হাতছাড়া হওয়ার দশা। তবে প্রবাসীরা রেমিট্যান্স পাঠিয়ে যাচ্ছেন ঠিকই। কঠোর লকডাউনেও
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) জানিয়েছে, মোবাইল ব্যাংকিং কার্যক্রমের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট এজেন্ট ও ডিস্ট্রিবিউটররা টাকা লেনদেনের নীতিমালা ও নির্দেশনা যথাযথ পালন না করার কারণে এ কার্যক্রমকে ব্যবহার করে বিভিন্ন অপরাধীচক্র দেশের
টেকনিক্যাল সমস্যা বা প্রযুক্তিগত বিভ্রাটের কারণে বাংলাদেশ ইলেকট্রনিক ফান্ডস্ ট্রান্সফার নেটওয়ার্ক (বিইএফটিএন) সেবা বন্ধ রয়েছে। এ কারণে দেশের তফসিলি ব্যাংকগুলোর গ্রাহকরা ইলেকট্রনিক উপায়ে নিজের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে অন্য ব্যাংকের গ্রাহকের
সরকারের কঠোর বিধি-নিষেধের মধ্যেও সূচকের বড় উত্থান হয়েছে দেশের শেয়ারবাজারে। শুধু তাই নয়, দিন শেষে বেড়েছে লেনদেনও। মূল্য সূচকের বড় উত্থানে নেতৃত্বের ভূমিকায় ছিল মিউচুয়াল ফান্ডগুলো। নিয়ন্ত্রক সংস্থার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী,
করোনার কারণে কৃষকরা ঠিকমতো কাজ করতে না পারায় চলতি বছর চালের সরবরাহ কম হয়েছে, ফলে বাজারে চালের দাম বেশি বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। গতকাল বৃহস্পতিবার (১৫