বর্তমান সময়ে মানুষের পারিবারিক জীবনে যে বিষয়টি মহামারী আকার ধারণ করেছে তা হলো দাম্পত্য জীবনে কলহ-বিবাদ ও পরকীয়ার মতো জঘন্যতম ঘটনা যা পারিবারিক ও সামাজিক জীবন অহরহ ঘটছে। ফলে দাম্পত্য
মহানবী হজরত মুহাম্মদ সা: ছিলেন একজন মহান সমাজ সংস্কারক। প্রাক-ইসলামী যুগে আরবের সামাজিক অবস্থা ছিল শোচনীয়। গোত্র কলহ, যুদ্ধ-বিগ্রহ, মারামারি, হানাহানি, সামাজিক বিশৃঙ্খলার নৈরাজ্যপূর্ণ অবস্থার মধ্যে নিপতিত ছিল গোটা সমাজ।
বিশ্বপ্রভু মহান আল্লাহ তাআলা বিশ্বশান্তির জন্য মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-কে পৃথিবীতে পাঠালেন। বিশ্বজাহান আনন্দে গেয়ে উঠল, ‘বালাগাল উলা বি কামা-লি হি, কাশাফাদ দুজা বি জামা-লি হি; হাছুনাত জামিউ খিছ-লি হি,
মুসলিম বিশ্বাসে ইসলাম চূড়ান্ত ধর্ম ও জীবনবিধান হলেও ইসলামী শরিয়ত সমাজে ধর্মীয় সম্প্রীতি ও শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান বজায় রাখার নির্দেশ দিয়েছে। ধর্ম-বর্ণ-নির্বিশেষে ইসলাম মানুষকে অভিন্ন মানবিক অধিকার ও মর্যাদা দিয়ে থাকে।
ছোট-বড় গুনাহ আমরা সবাই কোনো না কোনোভাবে করে থাকি। বহু জাতির ধ্বংস, বহু পরিবারের অধঃপতন, সর্বত্র মত ও পথের দ্বন্দ্ব, অন্তরের কঠিনতা ও বিনাশ, রিজিকের অপবিত্রতা, আল্লাহর রাগ, মানুষের মধ্যকার
ডাক দিবস প্রতিষ্ঠার বয়স বেশি না হলেও বহুকাল আগে থেকেই চিঠি আদান-প্রদানের প্রচলন শুরু হয়েছিল। বহু পয়গাম্বর ও শাসকরা যুগে যুগে নানা প্রয়োজনে দূরে কিংবা কাছে চিঠি পাঠিয়েছেন। এ কাজে