ধর্মীয় শিক্ষা ও জ্ঞান বিশ্বের সর্বশ্রেষ্ঠ সম্পদ। বিবিধ বিদ্যা বা জ্ঞানে আমরা মানুষেরা জ্ঞানী হই কিন্তু আমাদের অবশ্যই মনে রাখতে হবে, আমি আধুনিক বিদ্যায় বিদ্যান হওয়া ছাড়া অচল নই। পক্ষান্তরে,
অতঃপর! আল্লাহর বান্দাগণ! আপনারা যথাযথভাবে আল্লাহর তাকওয়া অবলম্বন করুন এবং ইসলামের রুজ্জুকে সুদৃঢ়ভাবে আঁকড়ে ধরুন। হে মুসলমানগণ! আল্লাহকে চেনা ও জানা দ্বীনের মূলনীতি। স্বয়ং আল্লাহ তায়ালা তাঁর বান্দাদের কাছে নিজের
আমাদের জীবনের উদ্দেশ্য খুঁজতে গেলে দেখি যুগে যুগে কত শত নবী-রাসূলের আগমন ঘটেছিল। সৃষ্টিকর্তা আমাদের সৃষ্টি করে উদ্ভ্রান্ত হয়ে ঘুরে বেড়াতে ছেড়ে দেননি। বরং আমাদের সঠিক সরল পথটি দেখানোর জন্য
মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) {৫৭০-৬৩২ খ্রি.} ছিলেন মানবজাতির অনুকরণীয় ও অনুসরণীয় মহান উদার, বিনয়ী ও নম্র ব্যক্তিত্ব। তিনি উত্তম চরিত্র ও মহানুভবতার একমাত্র আধার। পিতা-মাতা, স্বামী-স্ত্রী, প্রতিবেশী সবার অকৃত্রিম শিক্ষণীয়
রবিউল আউয়াল। হিজরি (আরবি) বছরের তৃতীয় মাস। এ মাসটি যেসব কারণে বিখ্যাত তা হলো রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বেলাদাত (জন্ম), নবুয়ত, হিজরত এবং ওফাত। এ সবই সংঘটিত হয়েছিল রবিউল
অহঙ্কারী মনে করে তার ওপর জোর খাটানোর কেউ নেই। আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, ‘সে মনে করে রেখেছে, তার ওপর জোর খাটাতে পারবে না’ (সূরা আল বালাদ-৫)। অর্থাৎ শুধু অহঙ্কারীরা মনে করে