এবার রাজশাহীতে এক দশকের মধ্যে সর্বোচ্চ ধান উৎপাদন হয়েছে। আবাদের লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে গেছে। এখন মাঠজুড়ে দুলছে কৃষকের স্বপ্ন। জ্যৈষ্ঠ মাসজুড়ে পুরোদমে চলবে সোনালি ফসল বোরো ধান কাটা-মাড়াই ও ঘরে তোলার
ডলারের মূল্যবৃদ্ধিসহ বিভিন্ন অজুহাতে দাম বেড়েছে সবরকমের জিনিসপত্রের। এ তালিকায় বাদ নেই গোখাদ্যও। এতে দিশেহারা রাজশাহীর খামারিরা। নিরুপায় হয়ে খামারের পরিসর কমিয়েছেন অনেকেই। খামারিদের দাবি, গত কয়েক বছরে শুধু গোখাদ্যের
জেলার শ্রীপুর উপজেলাকে কাঁঠালের রাজধানী বলা হয়। কাঁঠাল পাকে মূলত বৈশাখ-জ্যৈষ্ঠ মাসে। চাষিদের আশা, প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষয়ক্ষতি না হলে এবার কাঁঠালের বাম্পার ফলন হবে। শ্রীপুরের কাঁঠাল দেশের চাহিদা পূরণের পরেও
চাঁপাইনবাবগঞ্জে আগাম আমের বাগান বিক্রি করতে হিমশিম খাচ্ছেন মালিকরা। গাছে আম নাই এমন অজুহাতে বাগান কিনতে আগ্রহী হচ্ছেন না ব্যবসায়ীরা। এতে বাগান মালিকরা পড়েছেন চরম বিপাকে। তাদের দাবি এবার মৌসুমে
জেলায় চলতি বোরো মৌসুমে ধান কাটা চলছে মহাসমারোহে। ধান কাটার কচাকচ শব্দ আর কৃষি শ্রমিকদের গানের সুরে মুখরিত সোনালী ধানের মাঠ। জমি থেকে শ্রমিকরা মাথায় নিয়ে সোনালী স্বপ্ন পৌঁছে দিচ্ছে
জেলার ১৩ টি উপজেলায় ভুট্টা মাড়াইয়ের কাজ চলছে। কৃষকেরা বাম্পার ফলন ও ভালো দাম পাওয়া খুশি। গত মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১ টায় দিনাজপুর কৃষি অধিদপ্তর উপ-পরিচালক মোঃ নুরুজ্জামান মিয়া জানায়,