রাত বাজে তিনটা। আইযল শহরে ট্যাক্সি থেকে নেমে পড়লাম। ট্যাক্সিটা অবশ্য শেয়ারের ছিল। ইম্ফল শহর থেকে নিয়ে এসেছে আমাকে। পূর্ব ভারতের সাত রাজ্যের মধ্যে এরকম শেয়ার ট্যাক্সি চলে হামেশাই। তবে
মেধাবীদের মিলনমেলা বলা হয় বিশ্ববিদ্যালয়কে। এখানে গবেষণা ও নতুন নতুন আবিষ্কার হবে, হবে মেধাবীদের মিলনমেলা; কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণাগার না থাকায় শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা মৌলিক কাজের আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছে। গবেষণার জায়গায় স্থান পেয়েছে
সুন্দরবনের পূর্ব প্রান্তে সুবিদখালীর হুলোয় হাইভোল্টের একটা সামিট বা সখ্যের শীর্ষ সম্মেলন হবে এমন কথা বেশ কিছু দিন ধরে শোনা যাচ্ছে। তোড়জোড় দেখে তেমনই মনে হয়। আমন্ত্রিত অতিথিদের নিরাপত্তা, তাদের
মুঘল সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা সম্রাট জহিরুদ্দীন বাবরের ১৯তম উত্তরসূরী শেষ মুঘল সম্রাট বাহাদুর শাহ জাফর মৃত্যুর আগে সূদুর রেঙ্গুনে নির্বাসিত অবস্থায় বেদনার্ত হয়ে লিখলেন, “কিৎনা বদনসিব হ্যাঁয় জাফরৃদাফনকে লিয়ে দোগজ জামিন
মধ্যযুগের ইসলাম প্রচারক শাহ সৈয়দ নেয়ামত উল্লাহ। তিনি ইসলাম প্রচারের উদ্দেশ্যে গৌড়বঙ্গের উপকণ্ঠ বর্তমান চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জের পিরোজপুর এলাকায় উপস্থিত হন। বিখ্যাত এই ইসলাম প্রচারকের আগমনী বার্তা শুনেই মুঘল সম্রাট শাহজাহানের
স্যার চন্দ্রশেখর ভেঙ্কট রামন। ভারতীয় বিজ্ঞানী যিনি রামন ক্রিয়া আবিষ্কারের জন্য স্মরণীয় হয়ে আছেন। তিনি আলোর বিচ্ছুরণের ক্ষেত্রে তাঁর মৌলিক আবিষ্কারের জন্য ১৯৩০ সালে পদার্থ বিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।