দিনাজপুরে করোনা মোকাবেলায় কর্মহীন, দিনমুজর, গরিব, এতিম, অসহায় ও দুঃস্থ মানুষের মাঝে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মানবিক সহায়তার অংশ হিসেবে চিকিৎসাসেবা ও নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যসামগ্রী প্রদান করা হয়েছে। দিনাজপুর জেলার ১৩টি উপজেলায় মানবিক
কঠোর বিধি নিষেধের মধ্যে গরুর হাট বসানো হয়েছে নীলফামারীর জলঢাকায়। মীরগঞ্জ হাটে শনিবার বসানো হয়েছে এই হাট, যদিও হাট বসানোর কোন সুযোগ নেই এই করোনাকালীন সময়ে। সরেজমিনে দেখা গেছে সকাল
ঈদুল আযহার বাকি আর ১৩ দিন। ঈদ ঘনিয়ে এলেও রংপুরের পশুর হাটগুলো ফাঁকা। করোনার বিস্তার রোধে কঠোর বিধিনিষেধে জেলার ৩৫টি হাট বন্ধ করে দিয়েছে প্রশাসন। তবে বন্ধ হয়নি গরু-ছাগলের বেচা-কেনা।
দিনাজপুরের বিরামপুর উপজেলা শহরে লকডাউনের মাঝে দোকানীরা হাফ সাটার খুলে করছে বেচা কেনা। প্রশাসনের গাড়ি দেখলেই বন্ধ হয় দোকান, চলে গেলেই সব খোলা। শহরে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে সিএনজি, ব্যাটারি চালিত অটোরিক্সা,
দিনাজপুরে সেনাবাহিনীর উদ্যোগে কোভিড-১৯ (করোনাভাইরাস) প্রতিরোধে করোনায় কর্মহীন হয়ে পড়া দুঃস্থ ও অসহায় মানুষের মাঝে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্যদের জন্য বরাদ্দকৃত রেশন হতে দুঃস্থ ও অসহায় জনসাধারণের
নীলফামারী জেলার ডোমার উপজেলার চিলাহাটি মার্চেন্টস্ উচ্চ বিদ্যালয় সংলগ্ন এলাকার মামুনের একমাত্র ৮ মাসের সন্তান আব্দুল্লাহ্ দীর্ঘদিন যাবত কিডনি রোগে আক্রান্ত হওয়ায় পরিবারের চার সদস্য মিলে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে