আল্লাহ তায়ালার আদেশ মান্য করা ও নিষেধ থেকে নিজেকে দূরে রাখার নামই ‘ইবাদত’। তবে সে ইবাদত হতে হবে খালেস নিয়তে আল্লাহর রাসূল সা:-এর দেখানো পদ্ধতিতে। তবেই তা আল্লাহর কাছে কবুলযোগ্য
আল্লাহ তায়ালা মহাক্ষমতার মালিক। তিনি বিশাল আসমান ও জমিনে এবং উভয়ের মধ্যে যা কিছু রয়েছে, সব কিছুর একক ও একমাত্র স্রষ্টা। তাঁর কর্তৃত্ব, শ্রেষ্ঠত্ব ও অস্তিত্বের নিদর্শন সৃষ্টিতে বিদ্যমান। তিনি
দাওয়াত একটি আরবি শব্দ, যার অর্থ ডাকা, আহ্বান করা। ইসলামে দাওয়াতের সারকথা হচ্ছে, মানুষকে দুনিয়ার শান্তি ও আখিরাতের মুক্তির দিকে আহ্বান করা। ইসলামের আবির্ভাব শুধু ব্যক্তির কল্যাণের জন্য নয়; গোটা
বাদশাহ জুলানদি। ওমানের বাদশাহ। সত্যানুসন্ধানী বিচক্ষণ ব্যক্তিত্ব। তার কাছে রাসূলুল্লাহ সা: ইসলামের দাওয়াত পাঠান। নবীজী সা:-এর নির্দেশে সাহাবি আমর ইবনুল আস রা: ইসলামের দাওয়াত নিয়ে যান। বিচক্ষণ এই বাদশাহ নবীজী
পবিত্র কুরআর আল্লাহ তায়ালার বাণী। এতে রয়েছে মানুষের জন্য সঠিক পথের দিশা এবং প্রতিপালকের পক্ষ থেকে হেদায়াত। মানুষ যদি সে অনুযায়ী চলে তাহলে তার জন্য রয়েছে উভয় জগতের সফলতা। দুনিয়ার
ধৈর্যের আরবি প্রতিশব্দ হলো ‘সবর’। এর আভিধানিক অর্থ হচ্ছে বিরত থাকা, সহিষ্ণুতা, দৃঢ়তা, সহ্য করার ক্ষমতা, আত্মনিয়ন্ত্রণ ইত্যাদি। মানবজীবনে ধৈর্যশীলতার অপরিসীম কল্যাণ রয়েছে। এটি মানুষকে প্রকৃত মানুষে পরিণত করে। তাকে