জেলায় কৃষি কাজে নারীদের অংশগ্রহণ বাড়ছে। একদিকে আমন ধানের মাড়াই, ঝাড়া, সিদ্ধ ও রোদে দেওয়া অন্যদিকে বোরোর বীজতলা তুলতে বেড়েছে নারীর কর্মতৎপরতা। পৌষের শীতে এখন আমন ধান কাটা শেষ পর্যায়ে
নীলফামারী সদর উপজেলার টুপামারী ইউনিয়নের কিসামত দোগাছি গ্রামের জসীম উদ্দিন দীর্ঘ ৪৫ বছর ধরে উন্নত জাতের ঘাসচাষ করে সংসার চালাচ্ছেন। এই উপার্জন দিয়েই তিনি চার ছেলেমেয়ের পড়ালেখা চালিয়ে যাচ্ছেন। তার
জেলার অর্থনীতিকে সচল রেখেছে কৃষি অর্থনীতি। জীবন বাজি রেখে কৃষক জমিতে আবাদ চালিয়ে যাচ্ছে। লাভ লোকসান যাই হোক। কৃষিকাজে নিযুক্ত শ্রমিকরা বেশ ভালো আছেন। কৃষকরা ধান আলুসহ শাকসবজি, ফলের আবাদ
জেলার মুরাদনগর উপজেলার বোরারচর গ্রামে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে মধু চাষ। ঘরের কাজের পাশাপাশি বাড়তি খরচ ছাড়াই একবার পুঁজি খাঁটিয়ে বারবার আয় করতে পারায় মধু চাষে ঝুঁকছেন ওই এলাকার চাষিরা। গ্রামেই
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে সূর্যমুখী একটি সম্ভাবনাময় তেল ফসল। শরীরের জন্য বিশেষ উপকারী হওয়ায় দেশে ক্রমেই বাড়ছে সূর্যমুখী তেলের চাহিদা। এরই মধ্যে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (বারি) উদ্ভাবিত তিনটি জাত কৃষকদের মধ্যে
জেলার সদর উপজেলার মনাগ্রামের কৃষক মনজুর হোসেন ৩০ একর জমিতে ২১ জাতের সবুজ আর বেগুনী পাতার কালো চাল ও লাল চালের (ব্ল্যাক অ্যান্ড রেড রাইস) ধানের আবাদ করে সাড়া ফেলেছেন।