গত কয়েকদিন ধরে চলা তীব্র শীত ও ঘন কুয়াশার কারণে বোরো বীজতলা নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন দিনাজপুরের চাষিরা। অনেক বীজতলায় বীজ হলুদ ও লাল বর্ণের হয়ে গোড়া পচে নষ্ট হয়ে মরে
জেলায় বাণজ্যিকভাবে ননী ফল চাষে সাড়া ফেলেছেন রবিউল ইসলাম (৪৩)। ননী ফলের বৈজ্ঞানিক নাম মরিন্ডা সিট্রিফোলিয়া। জেলায় প্রথমবারের মতো ওষুধি গুণসম্পন্ন এ ফলের চাষ হয়েছে বলে কৃষি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। প্রতিদিন
রোকনুজ্জামান রনজু, পেশায় একজন উপ-সহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার। তিনি জেলার মধুপুর উপজেলার গোলাবাড়ি ইউনিয়ন কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার হিসেবে কর্মরত। চাকরির পাশাপাশি অবসর সময়ে তার বাসার ছাদে শখের বশে করেছেন নানা
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে হাইব্রিড ও উচ্চ ফলনশীল জাতের তুলার চাষ সম্প্রসারিত হওয়ায় তুলার ফলনও বৃদ্ধি পেয়েছে। তুলা লাভজনক অর্থকরী ফসল হওয়ায় তুলার বাজারমূল্যও বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে তুলা চাষে চাষিদের আগ্রহ বাড়ছে।
জেলা জুড়ে আগ্রহ বাড়ছে খিরা চাষে কৃষকেরদের। ফলে খিরা চাষে আগ্রহী হয়ে উঠেছেন এখানকার কৃষকরা। তাদের দাবি ধান চাষের চেয়ে খিরা চাষে কম সময়ে বেশি লাভবান হওয়া যায়। এ বছর
জেলার উপর দিয়ে বয়ে চলা শৈতপ্রবাহের কারণে প্রচন্ড ঠান্ডা থেকে বোরো বীজতলা রক্ষায় পলিথিন দিয়ে ঢেকে রাখা ও গভীর নলকূপের গরম পানি ব্যবহারসহ ছাই ছিটানোর পরামর্শ দিয়েছে স্থানীয় কৃষি বিভাগ।