মাসকলাই উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে জেলায় প্রান্তিক ১০০০ কৃষক ও কৃষাণী পচ্ছেন প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় বীজ ও সার। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের গোপালগঞ্জ খামারবাড়ির উপ-পরিচালক আ. কাদের সরদার এসব তথ্য জানিয়েছেন। ওই
গ্রামের জনজীবনে স্বচ্ছলতা আনতে মুরগি পালনকে গুরুত্ব দেওয়া হয়। এটি অনেকের আয়-রোজগারের অন্যতম মাধ্যম। তবে অনেক সময় খামারির মুরগি অসুস্থ হলে ক্ষতির মুখে পড়তে হয়। বিশেষ করে মুরগির সাদা ডায়রিয়া
চারদিকে পরিবর্তনের ছোঁয়া লেগেছে। তাই কৃষিতেও পরিবর্তন জরুরি। শৈশবে দেখেছি—গ্রামের প্রায় প্রতিটি ঘরের গোলায় শস্যের কমতি ছিল না। বলা হতো—গোয়াল ভরা গরু, গোলা ভরা ধান, পুকুর ভরা মাছ, মাঠ ভরা
ঘেরের বাঁধ আয়ের উৎস বাগেরহাটে চিংড়ি ঘেরের বাঁধ এখন কৃষকের আয়ের উৎস। এসব বাঁধে চিংড়ি চাষিরা শাক-সবজি চাষ করে ব্যাপক সফলতা পেয়েছেন। মাছের পাশাপাশি সবজির ফলন ভালো হওয়ায় কৃষকের মধ্যে
আবহাওয়া অনুকূল আর সার সঙ্কট না থাকার ফলে কুমিল্লায় এ বছর সোনালী আঁশ পাটের বাম্পার ফলন হয়েছে। অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছর যথাসময়ে ভালো বৃষ্টিপাত, ভালবীজের সহজলোভ্যতা এবং সারের সঙ্কট
চলতি মৌসুমে যশোর কৃষি জোনের আওতায় ৬ জেলায় ৩৩ হাজার ৫০ হেক্টর জমিতে গ্রীষ্মকালীন শাকসবজির আবাদ হয়েছে।এ ৬ জেলা হচ্ছে যশোর, ঝিনাইদহ, মাগুরা, কুষ্টিয়া, চুয়াডাঙ্গা ও মেহেরপুর। আবাদকৃত জমিতে ৫লাখ