অগ্রহায়ণ শেষে পৌষের আগমন। প্রকৃতিতে ইতোমধ্যে শীতের দাপট। আমন ধান কাটা ও মাড়াইয়ের মৌসুম শেষ। এখন চলছে নানা ধরনের শাক-সবজি আর শস্য চাষ ও ঘরে তোলার সময়। আর এসব কাজে
জেলার ৩টি উপজেলায় জনপ্রিয়তা পাচ্ছে রিলে পদ্ধতিতে সরিষা চাষ।বিদ্যমান শস্য বিন্যাসের এ পদ্ধতিতে সরিষা চাষ অর্ন্তভূক্ত করার ফলে দুই ফসলী জমিতে তিন ফসলী আবাদে রুপান্তরিত হয়েছে। জেলা সদর উপজেলার কৃষি
জেলার বিভিন্ন পাহাড়ে বাড়ছে হানিকুইন জাতের আগাম আনারস চাষ। পাহাড়ি টিলায় চাষ হচ্ছে আগাম জাতের এ হানিকুইন জাতের আনারস। এ আনারস রসালো ও সুমিষ্ট হওয়ায় ক্রেতাদের কাছে এর চাহিদাও অনেক
হাওর বেষ্টিত বোরো প্রধান এ জেলায় সরিষা চাষের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৪ হাজার ১২০ হেক্টর জমি। কিন্তু লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে এ বছর সরিষা চাষ করা হয়েছে ৪ হাজার ১৪৮ হেক্টর জমিতে। যার
গত কয়েকদিন ধরে চলমান তীব্র শীত ও ঘন কুয়াশায় বিপর্যস্ত জেলার জনজীবন। কুয়াশার কারণে নষ্ট হওয়ার উপক্রম বোরোর বীজতলা। এতে করে ব্যাহত হতে পারে বোরো ধানের আবাদ। যদি এভাবে কুয়াশা
পিরোজপুরের নাজিরপুরে বিলাঞ্চলের প্রায় ৮০-৯০ ভাগ মানুষ ভাসমান সবজি চাষের সাথে জড়িত। বৈশাখ থেকে অগ্রহায়ণ মাস পর্যন্ত এই ভাসমান সবজির চাষ চলে। পূর্বপুরুষের কাছ থেকে দেখে শিখেছেন ভাসমান চাষ পদ্ধতি,