জেলার অভাবনীয় সাফল্য লাভ করেছে ব্ল্যাক রাইস চাষে (কালো রঙের চালের ধান)। মনজুর নামের এক কৃষক ২০১৮ সালে প্রথম বারের মত কুমিল্লায় মাত্র ৫ শতক জমিতে ব্ল্যাক রাইস চাষ করেন।
ধানে ভালো দাম পাওয়ায় বগুড়ার কৃষক এখন এ্কই জমিতে আমন, বোরা ও আউশ চাষ করছে। ধান উৎপাদনে জেলা নন্দীগ্রাম উপজেলা জেলা শীর্ষে। বোরোর পর অন্য ফসলে না গিয়ে সেখানকার কৃষক
গোপালগঞ্জে আউশের ফলন ও দামে বেশ খুশি জেলার ৫ উপজেলার কৃষক। গোপালগঞ্জে প্রতি হেক্টরে আউশ ধান সাড়ে ৪ টন ফলেছে। প্রতিমণ ধান ৯৫০ টাকা থেকে ১০০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
জেলার ফরিদগঞ্জে আখের বাম্পার ফলনে চাষিদের মুখে হাসি ফুটেছে। ফলন ভালো হওয়ায় বেশি দামে বিক্রির আশায় আখ চাষিরা খুব খুশি। তাই রোদে পুড়েও লাভবান হওয়ার আশায় এ উপজেলাতে এখব চাষিরা
টাঙ্গাইলের ঘাটাইল উপজেলার পাহাড়িয়া এলাকায় ভিনদেশী ড্রাগন ফলের চাষ বেড়েছে। শখের বসে ড্রাগন বাগান শুরু করলেও এখন বাণিজ্যিকভাবে অনেকেই চাষ করছেন ভেষজ গুণ সমৃদ্ধ মিষ্টি ও সুস্বাদু ড্রাগন ফল। চাষীদের
জেলার কৃষিতে ভিন্নমাত্রা যোগ করে আজ সফল একজন উদ্যোক্তা মেহেদী আহসান উল্লাহ চৌধুরী। তিনি জেলা কৃষকলীগের সহ-সভাপতি ও সদর উপজেলার আকচা ইউনিয়নের ফাড়াবাড়ি এলাকার বাসিন্দা। মেহেদী ২০২০ সালে ‘কৃষিক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ