করোনাভাইরাস পরিস্থিতিতে এবছর পাঠ্যপুস্তক উৎসব হয়নি। ২০১১ সাল থেকে সরকার বছরের প্রথম দিন শিক্ষার্থীদের হাতে বই তুলে দিতো। তবে এবার এর ব্যত্যয় ঘটেছে। গত রোববার পর্যন্ত মোট বইয়ের প্রায় ৩০
করোনা মহামারির মধ্যেও এবার বছরের প্রথম দিন শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। গতকাল শুক্রবার (১ জানুয়ারি) সকাল থেকে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিনামূল্যে পাঠ্যবই বিতরণ শুরু হয়।
করোনা পরিস্থিতির মধ্যে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত শিক্ষাখাত। এরপরেও যথাসময়ে শিক্ষার্থীদের হাতে পাঠ্যবই তুলে দিচ্ছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। বৃহস্পতিবার (৩১ ডিসেম্বর) প্রধানমন্ত্রী এ কার্যক্রম উদ্বোধন করেছেন। গতকাল শুক্রবার থেকে ১২দিন পর্যন্ত পর্যায়ক্রমে শিক্ষার্থীদের
আগামী (২০২১) শিক্ষাবর্ষে নতুন করে শিক্ষার্থী ভর্তি ও টিউশন ফি বাড়ানো হচ্ছে না। আগামী ৭ ডিসেম্বর এ নীতিমালা জারি করা হতে পারে বলে শিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে। এছাড়া করোনাকালীন
যুক্তরাজ্যভিত্তিক প্রতিষ্ঠান কিউএস (কোয়াককোয়ারেল সাইমন্ডস) এশিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর এক র্যাঙ্কিং প্রকাশ করেছে। র্যাঙ্কিং ২০২১-এ দেশের ১১ বিশ্ববিদ্যালয় স্থান পেয়েছে। এর মধ্য তিনটি পাবলিক ও বাকি আটটি বেসরকারি উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান। তবে র্যাঙ্কিংয়ে
প্রথম শ্রেণি থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত লটারির মাধ্যমে সব শিক্ষার্থী ভর্তির পদক্ষেপ দিয়েছে সরকার। এই পরিস্থিতিতে লটারিতে শিক্ষার্থী বাছাই সঠিকভাবে মনিটরিং করা গেলেই রাজধানীর নামি-দামি বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি বাণিজ্য বন্ধ