মশা কামড়ানোর পর ওই জায়গা চুলকোয়, লাল হয়ে ফুলে যায়। তবে অনেকের আবার সেখান থেকেই সারা গায়ে ছড়িয়ে পড়ে ফুসকুড়ি। নখ দিয়ে চুলকানোর সময় গায়ে দাগও হয়ে যায়। তবে এই সমস্যার আয়ুর্বেদ সমাধান জানিয়েছেন ভারতের একজন সোশ্যাল ইনফ্লুয়েন্সার ও আয়ুর্বেদ চিকিৎসক অপর্ণা পদ্মনাভন। তার মতে, ‘মশার কামড়ে সবার শরীরেই যে ফুসকুড়ি বের হয় এমনটি নয়। তবে অনেকেরই সাধারণ মশার কামড়ে গায়ে ফুসকুড়ি হয়। লাল হয়ে ফুলে যায়। চিকিৎসা পরিভাষায় যা স্কিটার সিন্ড্রোম নামে পরিচিত।’
কারো কারো আবার মশা কামড়ানোর পর ওই ফোলা অংশ থেকে রস পড়তেও দেখা যায়। মশার ধূপ, তেল বা গায়ে মাখার ক্রিম কিনে পয়সা খরচ না করে ত্বকের প্রতিরোধ করার ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলার দিকে নজর দেওয়া উচিত বলে মনে করেন অপর্ণা। এক্ষেত্রে করণীয়- ১. নিমপাতা বেটে তার সঙ্গে ভালো করে মিশিয়ে নিন মধু। এবার ওই দাগের উপর লাগিয়ে রাখুন নিমপাতার মিশ্রণ। ২. কয়েকটি তুলসিপাতা ও সামান্য কাঁচা হলুদ একসঙ্গে বেটে নিন। যে যে অংশে মশা কামড়ে দাগ হয়ে গেছে, সেসব স্থানে মেখে রাখুন ওই তুলসিপাতা বাটার মিশ্রণ। ৩. অ্যালোভেরা জেলের সঙ্গেও কয়েক ফোঁটা মধু ও কাঁচা হলুদ মিশিয়ে নিতে পারেন। দাগের উপর মেখে রাখতে পারেন এই মিশ্রণ।