শনিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৪, ১০:৪৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম ::

খালেদা জিয়ার মুক্তির মেয়াদ বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন

শাহ্জাহান সাজু:
  • আপডেট সময় মঙ্গলবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

বিদেশে চিকিৎসার দাবিতে এক হাজারের বেশি চিকিৎসকের বিবৃতি

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার অসুস্থতা দিন দিন বাড়ছে। শারীরিক অবস্থা খারাপ হওয়ায় গত রোববার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে তাকে হাসপাতালের কেবিন থেকে করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) স্থানান্তর করা হয়েছিল। পরে গতকাল সোমবার চিকিৎসকদের পরামর্শে তাকে কেবিনে আনা হয়েছে। এদিকে, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার দ- স্থগিত করে আগের দুটি শর্তেই মুক্তির মেয়াদ আরও ৬ মাস বাড়ানো হয়েছে। মুক্তির মেয়াদ বাড়িয়ে সম্প্রতি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগ থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। সুরক্ষা সেবা বিভাগের যুগ্মসচিব (কারা অনুবিভাগ) মো. জিয়াউল হক প্রজ্ঞাপন জারির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এর আগে গত ১০ই সেপ্টেম্বর খালেদা জিয়ার দ- স্থগিত করে মুক্তির মেয়াদ আরও ৬ মাস বাড়ানোর বিষয়ে মত দিয়ে এ সংক্রান্ত ফাইল আইন মন্ত্রণালয় থেকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়। ওইদিন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়কমন্ত্রী আনিসুল হক সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানিয়েছিলেন।
প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, আগের মতো খালেদা জিয়া ঢাকার নিজ বাসায় থেকে চিকিৎসা গ্রহণ করবেন এবং এই সময়ে তিনি দেশের বাইরে যেতে পারবেন না-এ দুটি শর্তে দ- স্থগিতের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে।
এ নিয়ে অষ্টমবারের মতো কারাবন্দি খালেদা জিয়ার মুক্তির মেয়াদ বাড়লো। খালেদা জিয়ার দ- স্থগিত করে মুক্তির মেয়াদ আগামী ২৪ শে সেপ্টেম্বর শেষ হবে। এর আগে খালেদা জিয়ার মুক্তি ও উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে যাওয়ার অনুমতি দিতে তার পরিবারের পক্ষ থেকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে আবেদন করা হয়। খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন ধরে আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, কিডনি, লিভার, ফুসফুস, চোখের সমস্যাসহ নানা শারীরিক জটিলতায় ভুগছেন। অসুস্থতা বাড়লে মাঝে মাঝে তাকে হাসপাতালে নিতে হচ্ছে। বেগম জিয়া এখন রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। ২০২০ সালের মার্চে করোনা মহামারি শুরু হলে পরিবারের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে নির্বাহী আদেশে দণ্ড স্থগিত করে কারাবন্দি খালেদা জিয়াকে সরকার শর্তসাপেক্ষে ছয় মাসের জন্য মুক্তি দেয়। এরপর পরিবারের আবেদনে দ- স্থগিতের মেয়াদ আটবার বাড়ানো হলো।
খালেদা জিয়াকে সিসিইউ থেকে কেবিনে স্থানান্তর: রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে সিসিইউ থেকে কেবিনে স্থানান্তর করা হয়েছে। গত সোমবার সকালে মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শে খালেদা জিয়াকে কেবিনে নেয়া হয় বলে তার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেনের বরাত দিয়ে বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এর আগে গত রোববার রাত সাড়ে ১১টায় দেশি-বিদেশি চিকিৎসকদের সমন্বয়ে গঠিত মেডিকেল বোর্ড বৈঠকে বসে। পরে মেডিকেল বোর্ডের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী খালেদা জিয়াকে দিবাগত রাত দেড়টার দিকে কেবিন থেকে সিসিইউতে স্থানান্তর করা হয়। গত ৯ই আগস্ট হাসপাতালে ভর্তি করা হয় বিএনপি চেয়ারপারসনকে। এর আগে ১২ই জুন তিনি এই হাসপাতালে এসেছিলেন। ওই সময় পাঁচ দিন তাকে চিকিৎসকদের নিবিড় পর্যবেক্ষণে থাকতে হয়েছিল। ৭৮ বছর বয়সী খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন ধরে আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, কিডনি ও লিভারের জটিলতা এবং হৃদরোগে ভুগছেন। মধ্যরাতে খালেদা জিয়ার মেডিক্যাল বোর্ডের সভা: বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের অবনতি হওয়ায় জরুরিভাবে বৈঠকে বসেছেন তার ফুল মেডিক্যাল বোর্ড। গত রবিবার (১৭ সেপ্টেম্বর) রাত সাড়ে ১১টায় রাজধানীর এভার কেয়ার হাসপাতালে ব্যক্তিগত, এভার কেয়ারের চিকিৎসকেরাসহ ফুল মেডিক্যাল বোর্ড আলোচনা শুরু করেছেন। বিএনপির চেয়ারপারসনের মেডিক্যাল স্টাফদের সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা জানান, খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা বেশি ভালো না। ‘অত্যন্ত সিরিয়াস’ বলেই দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর রবিবার দিনাজপুর রোড মার্চেও বিষয়টি উল্লেখ করেছেন। সমাবেশে তিনি খালেদা জিয়ার লিভার ট্রান্সপ্লান্ট করতে হবে বলে চিকিৎসকদের বরাতে জানিয়েছেন। কয়েক দিন আগে খালেদা জিয়াকে হাসপাতালে দেখে এসেছিলেন গণতন্ত্র মঞ্চের নেতা শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু। তিনিও এ প্রতিবেদকের কাছে লিভার ট্রান্সপ্লান্টের বিষয়টি বলেছিলেন। গত রবিবার রাতে মেডিক্যাল বোর্ডের সঙ্গে যুক্ত সূত্রটি জানায়, চিকিৎসকরাই হাসপাতালে বৈঠকে বসেছেন। তারা পরবর্তী করণীয় নির্ধারণ করে সিদ্ধান্ত জানাবেন। প্রসঙ্গত, কয়েক দিন আগে খালেদা জিয়াকে বিদেশে চিকিৎসার সুযোগ দিতে পরিবারের পক্ষ থেকে একটি উদ্যোগ নেওয়া হয়। কিন্তু সরকারের পক্ষ থেকে কোনও ইতিবাচক সাড়া দেওয়া হয়নি।
এ বিষয়ে সঙ্গে আলাপকালে সরকারের একটি উচ্চ পর্যায়ের সূত্র জানিয়েছিল, খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা খুব খারাপ। বিমানে ভ্রমণ করার মতো অবস্থা না। যদিও মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, খালেদা জিয়া ভ্রমণে সক্ষম। গত ৯ আগস্ট থেকে বসুন্ধরার এভার কেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসার দাবিতে এক হাজারের বেশি চিকিৎসকের বিবৃতি: বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে বিদেশে চিকিৎসা নেওয়ার সুযোগ দেওয়ার দাবিতে এক হাজার একজন চিকিৎসক বিবৃতি দিয়েছেন। বিএনপি সমর্থক চিকিৎসকদের সংগঠন ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ড্যাব) ভারপ্রাপ্ত দপ্তর সম্পাদক এরফান আহমেদ গত রোববার গণমাধ্যমে এই বিবৃতি পাঠান। বিবৃতিতে খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে উল্লেখ করা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, আশঙ্কাজনক সত্ত্বেও উন্নত চিকিৎসার সুযোগ থেকে খালেদা জিয়াকে বঞ্চিত করায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন চিকিৎসকেরা। বিবৃতি প্রদানকারী চিকিৎসকেরা বলেছেন, খালেদা জিয়া অত্যন্ত অসুস্থ। তিনি বর্তমানে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালের সিসিইউতে চিকিৎসাধীন। তাঁর চিকিৎসায় গঠিত মেডিকেল বোর্ড ইতিমধ্যে একাধিকবার পরামর্শ দিয়েছে যে খালেদা জিয়া এখন জীবন–মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে। দেশে তাঁকে চিকিৎসা দেওয়ার মতো কিছু বাকি নেই। কেননা, তাঁর চিকিৎসার জন্য যে ধরনের যন্ত্রপাতি দরকার, সেসব দেশে নেই। ফলে খালেদা জিয়াকে বাঁচাতে হলে বিদেশে আরও উন্নত সুবিধাসংবলিত চিকিৎসাসেবা কেন্দ্রে (অ্যাডভান্সড সেন্টার) নিয়ে চিকিৎসা দেওয়া অতি জরুরি। দলীয় সংকীর্ণ দৃষ্টিভঙ্গি ও প্রতিহিংসাপরায়ণ মনোভাব পরিহার করে সরকারকে গণতান্ত্রিক পথে চলার পরামর্শ দিয়ে বিবৃতিতে বলা হয়েছে, অন্যথায় খালেদা জিয়ার কিছু হলে সরকার দায়ী থাকবে। বিবৃতিতে স্বাক্ষরকারী এক হাজার একজন চিকিৎসকের মধ্যে রয়েছেন ড্যাবের সভাপতি অধ্যাপক হারুন আল রশীদ, মহাসচিব মো. আবদুস সালাম, ফরহাদ হালিম, এ কে এমন আজিজুল হক, এস এম রফিকুল ইসলাম, তৌহিদুল ইসলাম, এ জেড এম জাহিদ হোসেন, মো. আবদুস সেলিম, অধ্যাপক সিরাজ উদ্দিন আহমেদ প্রমুখ। খালেদা জিয়াকে নিয়ে ১০০১ শিক্ষক নেতার বিবৃতি:বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার সুযোগ দিয়ে বিদেশে পাঠানোর দাবি জানিয়েছেন ১০০১ জন শিক্ষক নেতা। গত রোববার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে। বিবৃতিতে নেতারা বলেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া গুরুতর অসুস্থ। অবিলম্বে তাকে মুক্তি দিয়ে বিদেশে সুচিকিৎসার সুযোগ দিন। বিবৃতি প্রদানকারী নেতারা হলেন- অধ্যক্ষ মো. সেলিম ভূঁইয়া, কাজী আ. রাজ্জাক, চৌধুরী মুগীসউদ্দীন মাহমুদ, প্রিন্সিপাল রেজাউল করিম, মাওলানা মো. দেলোয়ার হেসেন, মো. জাকির হোসেন, এম এ ছফা চৌধুরী, বাবু কমল কান্তি ভৌমিক, সাইফুল ইসলাম চৌধুরী (চট্টগ্রাম), মোস্তফা মুসা, (টেকনাফ), হোসাইনুল ইসলাম মাতব্বর (কক্সবাজার), মাঈনুদ্দিন ভূঁইয়া, শিবলী শান্তি চাকমা (রাঙ্গামাটি), অধ্যাপক মোশাররফ হোসেন লিটন, মো. শাহজাহান, সাইফুল ইসলাম, অধ্যাপক শাহ আলম টিপু, হারুনুর রশীদ গাজী (চাঁদপুর), অধ্যক্ষ আ. রহমান, আ. রাজ্জাক, অধ্যাপক সারোয়ার জাহান দোলন, অধ্যাপক নেসার আহমেদ রাজু, অধ্যাপক আবুল কালাম আজাদ, অধ্যাপক আলী মুর্তজা ভূঁইয়া, অধ্যাপক ইব্রাহিম রেজা, মাহবুবুল হোক, সোহরাব হোসেন (কুমিল্লা), বিল্লাল হোসেন মিয়াজি, সেলিম মিয়া (দাউদকান্দি), অধ্যাপক জানে আলম দিপু, অধ্যাপক মনিরুজ্জামান, কামাল হোসেন (নারায়ণগঞ্জ), বিজি নওশের, (নরসিংদী), কামরুল ইসলাম, আতোয়ার রহমান (মানিকগঞ্জ), অধ্যাপক মুন্জুরুল ইসলাম, মাহমুদুল হাসান, (দিনাজপুর), তাজউদ্দীন তাজু (ঠাকুরগাঁও), সাইফুল ইসলাম সোহাগ (পঞ্চগড়), মাওলানা ইনামুল হক মাজেদী (রংপুর), মাস্টার হাফিজুর রহমান, অধ্যক্ষ আব্দুন নূর, গোলাম সরোয়ার স্বপন, অধ্যাপক এমদাদুল হক মুকুল (নওগাঁ), আবুবকর সিদ্দিক, আলমগীর কবির (জয়পুরহাট), আমজাদ হোসেন (রাজশাহী) ইউসুফ আলী, আফসার আলী, নজরুল ইসলাম, আ. হাকিম (নাটোর), অধ্যাপক নূর মোহাম্মদ খোকন, রয়েল বিশ্বাস অধ্যক্ষ মাহমুদ (পাবনা), আবুল হাসিম তালুকদার, ওয়াহিদুজ্জামান মিনু (সিরাজগঞ্জ), শহীদুল ইসলাম, আজিজুল হক রাজা, মিজানুর রহমান, আবদুল্লাহ আলো মূতী মামুন, আবদুল হাই, অধ্যাপক রিয়াজুল ইসলাম (বগুড়া), অধ্যাপক জুবায়েরুল হক, মাহমুদ প্রামানিক (গাইবান্ধা), অধ্যাপক সাইফুল ইসলাম বেবু, অধ্যাপক মোখলেছুর রহমান (কুড়িগ্রাম), অধ্যাপক আব্দুল আউয়াল, আব্দুল কাদের, অধ্যাপক আবদুল্লাহ আল মামুন (টাঙ্গাইল), অধ্যাপক শেখ আমজাদ আলী, এস এম মমতাজ, আবুল কালাম আজাদ, আ. সাত্তার, আব্দুল মজিদ, অধ্যক্ষ জাকির হোসেন আকন্দ, সাইদুর রহমান (ময়মনসিংহ), অধ্যাপক মামুন তালুকদার (নেত্রকোনা), অধ্যাপক নওশের আলী, মাওলানা মশিউর রহমান (জামালপুর), অধ্যক্ষ নিজামুদ্দিন তরফদার, অধ্যাপক ফরিদ আহমদ, অধ্যক্ষ সিফাত আলী (সিলেট), ফয়জুর রহমান, সিহাবুর রহমান (মৌলভীবাজার), অধ্যাপক মোজাম্মেল হক, অধ্যক্ষ এনামুল হক (হবিগঞ্জ), অধ্যক্ষ শেরগুল আহমদ (সুনামগঞ্জ), অধ্যাপক এনামুল হক (ভোলা), অধ্যক্ষ রুহুল আমিন বেপারি, এম এ তুহিন, অধ্যাপক মুন্জুরুল ইসলাম জিসান, অধ্যাপক ড. নকিব, অধ্যাপিকা ফারজানা তিথি (বরিশাল), অধ্যাপক জাকির হোসেন (বরগুনা), অধ্যক্ষ আলমগীর হোসেন, অধ্যাপক মনোয়ার হোসেন পলাশ, (পিরোজপুর), অধ্যক্ষ শামীমা (বাগেরহাট), অধ্যাপক মনিরুল হক বাবুল, মাও. এস এম বায়েজিদ, অধ্যাপক শফিকুল ইসলাম মুন্সি, শাওনুর রহমান শাওন (খুলনা), অধ্যাপক মকবুল আহমেদ, মিজানুর রহমান, অধ্যাপক আসাদুজ্জামান শাহীন, অধ্যাপক ইবাদত খাঁন, রাজীব মাহমুদ (যশোর), মো. আইনুদ্দীন, মো. জাকারিয়া (কুষ্টিয়া), অধ্যাপক আফজাল হোসেন, মো. আমীর আলী (মাগুরা), অধ্যক্ষ কামরুন্নাহার লিজি, অধ্যাপক কামাল উদ্দিন (ঝিনাইদহ), অধ্যক্ষ সেলিম মিয়া, অধ্যক্ষ লোকমান হোসেন, ইমরুল কবির (ফরিদপুর), আহসান হাবীব (রাজবাড়ী), আবুবকর সিদ্দিক, আতাহার আলী (মাদারীপুর), অধ্যাপক আব্দুল হক (শরীয়তপুর), অধ্যাপক এজাজ আহম্মেদ (ঝালকাঠি), অধ্যাপক কাজী মাঈনুদ্দিন, অধ্যক্ষ মোল্লা নজরুল ইসলাম, অধ্যাপক রানা, অধ্যাপক রাশেদুল ইসলাম (ঢাকা জেলা), অধ্যাপক কাজী মোহাম্মদ মাঈনুদ্দীন, অধ্যাপক রোকেয়া চৌধুরী বেবী (ঢাকা মহানগর), হাওলাদার আবুল কালাম আজাদ, শাহনাজ পারভীন, অধ্যাপক নূরুল আলম বুলু, মাহবুবুর রহমান (লক্ষ্মীপুর), সিরাজুল ইসলাম, আব্দুল খলিল (ফেনী), অধ্যাপক নজরুল ইসলাম, সাহাবুদ্দিন আহমেদ, আক্তারুল আলম মাস্টার, মোখলেসুর রহমান, সামসুল হুদা লিটন, শেখ আহম্মদ আলী, আনোয়ার হোসেন (গাজীপুর) প্রমুখ। খালেদা জিয়া এখনো ক্রাইসিসের বাইরে নন : বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জন্য গঠিত মেডিক্যাল বোর্ডের চিকিৎসকদের বরাত দিয়ে দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জানিয়েছেন, ‘খালেদা জিয়া এখনো ক্রাইসিসের বাইরে নন।’ গত সোমবার (১৮ সেপ্টেম্বর) বিকেলে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com