শেরপুরে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন আজকের তারুণ্যথর নতুন কমিটি গঠন করা হয়েছে। ১৬ অক্টোবর সোমবার রবিউল ইসলাম রতনকে সভাপতি এবং দীপ্ত মোদককে সাধারণ সম্পাদক করে আগামী এক বছরের জন্য ৫১ সদস্য বিশিষ্ট নতুন কমিটির অনুমোদনদেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা ও শেরপুর পৌরসভার মেয়র আলহাজ্ব গোলাম মোহাম্মদ কিবরিয়া লিটন। কমিটির অন্য কর্মকর্তারা হলেন সিনিয়র সহ-সভাপতি জাহিদুল খান সৌরভ, সহ-সভাপতি মহিতুজ্জামান মেনন, মেহেদী হাসান উজ্জল, আশিকুর রহমান ইমন, মো. রুবেল, মো. রেদুয়ানুল ইসলাম, মোছা. ইসরাত জাহান মল্লিকা, মো. তৌহিদুল ইসলাম, মো. শামসুজ্জামান কবির সাঈদ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. জনি মিষ্টার, রিফাত হোসেন জীবন, জিহান হাসনাত রাসেল, সৈয়দ মোহাম্মদ সোহাগ, শাহরিয়ার শাকির, নাফিউ হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক সোলাইমান হোসেন সম্পদ, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ইবনে সিনা তাইম, জুবায়ের হোসেন, জান্নাতুল ইসলাম (নাঈম), প্রত্যয় কুমার, তাহমিদ ইসরাক অলিদ, মো. সাগর আহাম্মেদ, অর্থ সম্পাদক প্রলয় মোদক, সহ-অর্থসম্পাদক রাজন মোদক, প্রচার সম্পাদক এফ.এম সিফাত হাসান, সহ-প্রচার সম্পাদক মো. আশিকুর রহমান আশিক, দপ্তর বিষয়ক সম্পাদক লোকনাথ বণিক, ত্রাণ ও দূর্যোগ সম্পাদক শেখ সাঈদ আহাম্মেদ সাবাব, পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক মো. যুবরাজ, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক মারজানা মিতু, সহ-মহিলা বিষয়ক সম্পাদক জ্যোতি রাণী সরকার, আইন বিষয়ক সম্পাদক এড.আসিফ জামান, স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক মাহবুব আলম জাহাঙ্গীর, সহ-স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক শিশির পন্ডিত, সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক শহিদুল ইসলাম, ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক আমানুল্লাহ, সহ-ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক আবু নাহার, পাঠাগার বিষয়ক সম্পাদক জান্নাত আরা মুক্তি, সহ-পাঠাগার বিষয়ক সম্পাদক স্বর্ণা সরকার, শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক মো. খোকন মিয়া, তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক আরিফুল ইসলাম, সহ-তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক চন্দন কুমার সূত্রধর, সদস্য রায়হান হোসেন, মো. অন্তর ইসলাম, শওকত ইসলাম, আল মবিন মুনকার, মো. মোরশেদ আলম, মো. আলী আজম, মো. তরিকুল ইসলাম রাহাত। উল্লেখ্য, প্রতিষ্ঠাকাল থেকেই সংগঠনটি শিক্ষা, সংস্কৃতি, ক্রীড়াসহ বিভিন্ন সমাজসেবামূলক কাজ করে আসছে। বিগত দুই বছর করোনাকালীন সময়ে তাদের নিয়মিত কার্যক্রম ছিল প্রশংসনীয়। করোনার সময়ে সংগঠনটির সদস্যরা নানা কার্যক্রমে জেলার বিভিন্ন এলাকায় চষে বেড়াতে দেখা গেছে। করোনায় আক্রান্ত রোগীর বাসায় গিয়ে অক্সিজেন সেবাসহ পথে ঘুরে ঘুরে শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ ছিল ভিন্ন রকম কাজ। এখনও তারা বিভিন্ন সেবামূলক কাজ অব্যাহত রেখেছেন।