বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নীলফামারী জেলার ৪টি আসনে আওয়ামীলীগ, জাতীয় পাটি ও জাসদ (ইনু) থেকে মননয়ন পেয়েছেন ১২ জন। নীলফামারী-১ আসন (ডোমার-ডিমলা) থেকে আওয়ামীলীগের মনোনয়ন পেয়েছেন ডিমলা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আফতাব উদ্দিন সরকার, জাতীয় পার্টি থেকে লে. কর্ণেল অব. তছলিম উদ্দিন, জাসদ (ইনু) থেকে মো. খায়রুল আলম ওরফে আনাম। এখানে মোট ভোটার সংখ্যা ৪ লক্ষ ২৯ হাজার ৯৪ জন। নীলফামারী-২ আসন (সদর) থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও সাংস্কৃতিক ব?্যাক্তিত্ব সাবেক মন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা আসাদুজ্জামান নুর, জাতীয় পার্টি থেকে পেয়েছেন আলহাজ্ব শাহাজাহান আলী চৌধুরী। জাসদ (ইনু) থেকে পেয়েছেন জাবির হোসেন প্রামানিক। এ আসনে মোট ভোটার সংখ্যা ৩ লক্ষ ৫৮ হাজার ৬শ ৯১ জন। নীলফামারী-৩ আসন (জলঢাকা) আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন পেয়েছেন বীর মুক্তিযোদ্ধা জলঢাকা আওয়ামী লীগের সভাপতি অধ্যাপক গোলাম মোস্তফা। জাতীয় পার্টি থেকে পেয়েছেন রানা মোহাম্মদ সোহেল ও জাসদ (ইনু) থেকে অধ্যাপক আজিজুল ইসলাম। এ আসনে মোট ভোটার সংখ্যা ২লক্ষ ৭৫ হাজার ৬শ ৯৮ জন। নীলফামারী-৪ আসন (সৈয়দপুর-কিশোরগঞ্জ) আওয়ামী লীগ থেকে পেয়েছেন কিশোরগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান জাকির হোসেন বাবুল। জাতীয় পার্টি থেকে আহসান আদেলুর রহমান আদেল। জাসদ (ইনু) থেকে মো: আজিজুল হক। এখানে মোট ভোটার সংখ্যা ৪ লক্ষ ৬৫ হাজার ৪৭ জন। এ ছাড়া সতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নীলফামারীর ৩টি (ডোমার-ডিমলা-১, জলঢাকা-৩, সৈয়দপুর-কিশোরগঞ্জ-৪) আসন থেকে নির্বাচন করার ইচ্ছা পোষণ করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে স্ট্যাটাস দেওয়ায় আলোচনায় এসেছেন ডা: মোঃ কামরুল ইসলাম দর্পণ। আসনে একত্রে নির্বাচন প্রসঙ্গে ডা: মোঃ কামরুল ইসলাম দর্পণ বলেন, আমি আওয়ামীলীগের রাজনীতি করি আমি আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে বিশ্বাসী। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ভোট নিরপেক্ষ হবে আমি বিশ্বাসী এ কারনে আমি একত্রে ৩ টি আসনে নির্বাচন করার জন্য আমার বন্ধু বান্ধব শুভাকাঙ্ক্ষীদের কাছে মতামত জানতে চেয়েছি। নির্বাচনে যদি অংশগ্রহণ নাই করি তাহলে কিভাবে বুঝব ভোট কারচুপি হয়েছে বা নিরপেক্ষ হয়নি।