বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য ও ঢাকা-২ আসনের নবনির্বাচিত সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম বলেছেন, টিআইবি ও সুজন নামের সংগঠনগুলোর কর্মকর্তারা এখন বিএনপির সুরে বিভিন্ন বিধি নিষেধের কথাবার্তা বলছে। বিদেশীদের অনুদানের টাকায় টিআইবি ও সুজনের কর্ণধাররা খায়, তারা পড়ে। তাদের টাকায় তাদের সান শওকাত এবং তাদের টাকায় তারা চলে। নতুন প্রত্যায়ে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার জন্য, দারিদ্র্য বিমোচনের জন্য প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে সরকার যখন কাজ শুরু করেছেন তখন টিআইবি ও সুজনেরা কর্মকর্তারা বিএনপি’র সঙ্গে মিলে একই সুরে কথা বলে নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করার চেষ্টা চালাচ্ছে । তিনি গতকাল শনিবার সকালে কেরানীগঞ্জের গদারবাগে সোনার বাংলা আবাসন প্রকল্প ও গ্রিন সিটি হাউজিং প্রকল্পের উদ্যোগে তিন সহস্রাধিক শীতার্ত অসহায় ও দরিদ্র মানুষের মাঝে শীত বস্ত্র বিতরণকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন মডেল থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি ইউসুফ আলী চৌধুরী সেলিম, সাধারণ সম্পাদক আলতাফ হোসেন বিপ্লব, সাংগঠনিক সম্পাদক নাজমুল জাহান রিপন, কালিন্দী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আবুল হাসান মোস্তান, সাধারণ সম্পাদক হাজী এহসান উদ্দিন, সিনিয়র সহ-সভাপতি ও সোনার বাংলা আবাসিক প্রকল্প ও গ্রিন সিটি হাউজিং প্রকল্পের চেয়ারম্যান হাজী আনোয়ার হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক অনিক হোসেন পিন্টু, প্রচার সম্পাদক জুবায়ের হোসেন মাসুম, আ’লীগ নেতা হুমায়ন গনি প্রমূখ। কামরুল ইসলাম আরো বলেন, আমাদের আস্থা সাধারন মানুষের প্রতি। বিদেশীদের প্রতি আমাদের কোন আস্থা নাই। সাধারন মানুষেরাই আমাদের প্রকৃত বন্ধু। এরাই আমাদের নির্বাচন করে। আমাদের পাশে থাকে। এরাই আমাদের আস্থার প্রতীক। তিনি বলেন সাধারণ মানুষের প্রতি যাদের আ’ নেই তারা দেশ ও জাতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করে। বিএনপি নামক দলটির জন্ম হয়েছিল হত্যা ষড়যন্ত্রের মধ্য দিয়ে। এখনো তারা জনগণের বিরুদ্ধে দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে। সমস্ত বিদেশি শক্তিগুলো এই নির্বাচনকে স্বীকার করে নিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করছে। আর সেখানে টিআইবি ও সুজনের কর্ণধাররা বিএনপির সাথে একত্রিত হয়ে ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করার চেষ্টা চালা”েছ এবং জনগণকে বিভ্রান্ত করছে। কিন্তু সাধারণ মানুষ তাদের কথাবার্তায় বিভ্রান্ত হচ্ছে না।