বিভিন্ন ধরনের লিপস্টিক বাজারে রয়েছে। যেমন- ফুল ম্যাট, সেমি ম্যাট, ক্রিমি, গ্লসি এবং লিকুইড। রূপবিশেষজ্ঞরা বলেন, ঠোঁটের ত্বকের ওপর নির্ভর করে কোন ধরনের লিপস্টিক মানানসই হবে।
তৈলাক্ত ত্বক: এমন ত্বকে গ্লসি লিপস্টিক ব্যবহার না করাই ভালো। তৈলাক্ত ত্বকের জন্য ম্যাট বা সেমি ম্যাট লিপস্টিক বেছে নিতে পারেন।
শুষ্ক ত্বক: গ্লসি লিপস্টিক শুষ্ক ত্বকের জন্য সব থেকে ভালো। এ ছাড়া শুষ্ক ঠোঁটের ধরন যদি পাতলা হয়, তাহলে ক্রিমি টেক্সচারের লিপস্টিক মানানসই।
কোন রঙের লিপস্টিক কিনবেন: ত্বকের ভেতরকার রঙ ওয়ার্ম আন্ডারটোন হলে: কমলা বা লালচে রঙ ঘেষা বাদামি, কমলা, খয়েরি টোনের লিপস্টিকগুলো বেছে নিতে পারেন। ত্বকের ভেতরকার রঙ কুল আন্ডারটোন হলে: লাল, বেগুনি, গোলাপি টোনের লিপস্টিক বেছে নিতে পারেন।
সেলফ সেন্সর: লিপস্টিক কেনার আগে টিস্যু পেপার মুছে তারপর ঠোঁটে লাগিয়ে দেখতে পারেন। নিজের কাছে যদি মানানসই আর স্বস্তিদায়ক মনে হয় তবেই কিনে নিন।
লিপস্টিক কেনার সময় প্রথমেই মেয়াদ দেখে নিতে হবে। সাধারণত একটি লিপস্টিকের মেয়াদ থাকে ১ থেকে দেড় বছর পর্যন্ত হয়ে থাকে। ভুলেও মেয়াদোত্তীর্ণ লিপস্টিক ব্যবহার করবেন না। এটি ত্বকের ক্ষতি করে।