চলছে রমজান আগামী ঈদকে স্বাগত জানিয়ে হচ্ছে বেচাবিক্রি ঈদকে ঘিরে চলছে শহরের মার্কেট ও শপিংমল গুলোতে ঈদের কেনা কাটার ভীড়, মার্কেটে শপিংমলে জমে উঠেছে ঈদ বাজারের আনন্দ মেলা। ক্রেতারা স্বজনদের নিয়ে ঘুরছেন জামা কাপড়ের দোকানে দোকানে খুজছেন পছন্দের জামা কাপড় কিন্তু দামের কারনে না কিনে ফিরতে হচ্ছে ক্রেতাদের গত বছরের তুলনায় এবছরের জামা কাপড়ের দাম অনেকটা বৃদ্ধি কেনা কাটায় হিমশিম খেতে হচ্ছে সাধারন নিম্ন ও মধ্য আয়ের ক্রেতাদের।
মিলছে না প্রিয়জনদের পছন্দের পোশাক পছন্দ হলেও দাম হাতের নাগালের বাইরে ভারতীয় পোশাক পন্যের দাম অনেক বৃদ্ধি দেখে ও পছন্দ হলেও দামে বুনছে না বিক্রেতাদের সাথে। মেয়েদের এবারের বাজারে আসা নতুন আফগান ড্রেস থেকে শুরু করে যতো ডিজাইনের পোশাক বের হয়েছে তা গত বছরের তুলনায় দাম অনেক বৃদ্ধি। তাই সাধ্যের মধ্যে পছন্দের পোশাকের জন্য দোকানে দোকানে ঘুরে ও দেখে ফিরছেন সাধারণ ক্রেতারা ছেলে মেয়েদের ঈদের কেনা কাটার স্বপ্ন অনেকের স্বপ্নই থেকে যাবে। দাম বেড়েছে বিভিন্ন কসমেটিকস সামগ্রীর পন্যেরও। পটুয়াখালী জেলা শহরের সদর রোডের প্লাস পয়েন্ট এর পোশাক বিক্রেতা বলেন ১৫ রমাজান ছারিযে গেলো এখন একটু ক্রেতাদের ঈদের কেনা কাটার ভীড় পরলেও দামের কারনে কিনতে পারছেন না অনেকেই এবারের বছরে পোশাকের দাম একটু বেশী আমাদেরও বেশী টাকায় কিনতে হয়েছে। তাই যে রকম কেনা সেভাবেই বেচতে হচ্ছে। বিশেষ করে মেয়েদের ও বাচ্ছা আইটেম যতো জামা কাপড় ভারতীয় কাপড়ের পোশাকের দামটা এবারের ঈদে বেশী দামে বিক্রি করতে হচ্ছে। বিভিন্ন ক্রেতারা বলেন বাচ্চাদের জন্য ঈদের পোশাক কিনতে এসে দেখি দাম অনেক বেশী একটি দুই বছরের মেয়ে বাচ্চার আফগান পোশাক কিনতে হচ্ছে তিন হাজার থেকে আড়াই হাজারের মধ্যে দামটা এবার অনেক বাড়তি মনে হচ্ছে বাজেটের বাইরে চলে যাচ্ছে এবারের ঈদের কেনা কাটা। এখন পর্যন্ত ছেলে মেয়েদের ঈদের কেনা করতে পারছি না নিজেরা কিনবো কখন ১০ বছরের মেয়ের একটা আফগান ড্রেস কিনলাম চার হাজার টাকা দিয়ে বাকি লোকদের পোশাক কিনতে হিমশিম খাচ্ছি কি করার আছে ছেলে মেয়েদের পছন্দ দাম বেশি হলেও বাবা মায়ের কষ্ট হলেও তো কিচ্ছু করার নেই। আবার একটু দেশী পোশাক কিনতে চাইলে তার দাম কম নয় গত বছরের তুলনায় এবছরের ঈদের জামা কাপড়ের পোশাকের দামটা অনেক বেশী তাই সবার জন্য কিনতে না পেরে চলে যেতে হচ্ছে। মামলার প্রস্তুতি চলছে। অভিযোগের প্রেক্ষিতে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।