দৈনিক আমার দেশ পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের বিরুদ্ধে আনীত মামলা প্রত্যাহার ও নিঃশর্ত মুক্তি চেয়ে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংগঠন ইনকিলাব মঞ্চ। এ সময়ের মধ্যে তাকে মুক্তি না দিলে আইন উপদেষ্টার কার্যালয়ের সামনে অবস্থান কর্মসূচির ঘোষণা দেয়া হয়।
গতকাল মাহমুদুর রহমানের মুক্তি চেয়ে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম। দৈনিক আমার দেশ পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের বিরুদ্ধে আনীত মামলা প্রত্যাহার ও নিঃশর্ত মুক্তি চেয়ে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংগঠন ইনকিলাব মঞ্চ। এ সময়ের মধ্যে তাকে মুক্তি না দিলে আইন উপদেষ্টার কার্যালয়ের সামনে অবস্থান কর্মসূচির ঘোষণা দেয়া হয়। মঙ্গলবার বিকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে আয়োজিত মানববন্ধনে এমন হুঁশিয়ারি প্রদান করা হয়। এসময় শিক্ষার্থীরা মাহমুদুর রহমানের মুক্তি চেয়ে বিভিন্ন স্লোগান দেন। ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরীফ ইসলাম হাদী বলেন, স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে আপোষহীন মাহমুদুর রহমানকে যদি ৪৮ ঘন্টার মধ্যে মুক্তি না দেয়া হয়, তার বিরুদ্ধে আনীত মামলাগুলো যদি আইন উপদেষ্টার ব্যক্তিগত হস্তক্ষেপে বাতিল না করা হয়
তাহলে আগামী রোববার আমরা ইনকিলাব মঞ্চের পক্ষ থেকে আইন উপদেষ্টার কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নিয়ে বৃহত্তর আন্দোলনের ডাক দেবো। মানববন্ধনে ইনকিলাব মঞ্চের পক্ষ থেকে কিছু দাবি জানানো হয়।
দাবিগুলো হলো- মাহমুদুর রহমানের বিরুদ্ধে করা মামলাগুলো অনতিবিলম্বে প্রত্যাহার করতে হবে; তার বিরুদ্ধে দেয়া রায় বাতিল ঘোষণা করতে হবে; আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে সরকার মাহমুদুর রহমানকে নিয়ে কী করলেন তা বিজ্ঞপ্তি আকারে জানাতে হবে; তার উপর হামলায় জড়িত পুলিশ যাকে প্রমোশন দেয়া হয়েছে তাকে অনতিবিলম্বে গ্রেফতার করতে হবে; সর্বোপরি তাকে সসম্মানে মুক্তি দিতে হবে। এ সময় আমার দেশ প্রত্রিকার বার্তা সম্পাদক জায়েদ চৌধুরী বলেন, মাহমুদুর রহমান সবসময়ই সত্য ন্যায়ের পক্ষে আধিপত্যবাদীদের বিরুদ্ধে শক্তিশালী ভূমিকা রেখেছিলেন। স্বাধীনতা ও সার্বভোমত্যের পক্ষে সাহস জুগিয়ে এসেছেন। তার উপর ব্যক্তিগত আক্রোশ খাটিয়ে স্বৈরাচারী সরকারের মদদে তাকে হত্যার উদ্দেশ্যে রাজধানীর সাতরাস্তা ও কুষ্টিয়ায় হামলা করা হয়েছিলো। এরপর তাকে বাধ্য হয়ে দেশের বাইরে নির্বাসনে যেতে হয়। দেশ স্বাধীন হবার পরে তিনি ফিরে আসলে তিনি আদালতে আত্মসমর্পণ করলে তাকে জামিন না দিয়ে কারাগারে প্রেরণ করা হয়। মাহমুদুর রহমানকে যদি মুক্তি না দেয়া হয় তাহলে আন্দোলনের মাধ্যমে তাকে মুক্ত করা হবে। মানববন্ধনে সাংবাদিক আবদুল আনোয়ার ঠাকুর, জাতীয় নাগরিক কমিটির পক্ষে আতিক মুজাহিদ, ইনকিলাব মঞ্চের সদস্য ও ঢাবি শিক্ষার্থী ফাতিমা তাসনিম, ঢাবি শিক্ষার্থী মাসুদুর রহমান প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। মঙ্গলবার বিকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে আয়োজিত মানববন্ধনে এমন হুঁশিয়ারি প্রদান করা হয়। এসময় শিক্ষার্থীরা মাহমুদুর রহমানের মুক্তি চেয়ে বিভিন্ন স্লোগান দেন। ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরীফ ইসলাম হাদী বলেন, স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে আপোষহীন মাহমুদুর রহমানকে যদি ৪৮ ঘন্টার মধ্যে মুক্তি না দেয়া হয়, তার বিরুদ্ধে আনীত মামলাগুলো যদি আইন উপদেষ্টার ব্যক্তিগত হস্তক্ষেপে বাতিল না করা হয় তাহলে আগামী রোববার আমরা ইনকিলাব মঞ্চের পক্ষ থেকে আইন উপদেষ্টার কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নিয়ে বৃহত্তর আন্দোলনের ডাক দেবো। মানববন্ধনে ইনকিলাব মঞ্চের পক্ষ থেকে কিছু দাবি জানানো হয়। দাবিগুলো হলো- মাহমুদুর রহমানের বিরুদ্ধে করা মামলাগুলো অনতিবিলম্বে প্রত্যাহার করতে হবে; তার বিরুদ্ধে দেয়া রায় বাতিল ঘোষণা করতে হবে; আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে সরকার মাহমুদুর রহমানকে নিয়ে কী করলেন তা বিজ্ঞপ্তি আকারে জানাতে হবে; তার উপর হামলায় জড়িত পুলিশ যাকে প্রমোশন দেয়া হয়েছে তাকে অনতিবিলম্বে গ্রেফতার করতে হবে; সর্বোপরি তাকে সসম্মানে মুক্তি দিতে হবে। এ সময় আমার দেশ প্রত্রিকার বার্তা সম্পাদক জায়েদ চৌধুরী বলেন, মাহমুদুর রহমান সবসময়ই সত্য ন্যায়ের পক্ষে আধিপত্যবাদীদের বিরুদ্ধে শক্তিশালী ভূমিকা রেখেছিলেন। স্বাধীনতা ও সার্বভোমত্যের পক্ষে সাহস জুগিয়ে এসেছেন। তার উপর ব্যক্তিগত আক্রোশ খাটিয়ে স্বৈরাচারী সরকারের মদদে তাকে হত্যার উদ্দেশ্যে রাজধানীর সাতরাস্তা ও কুষ্টিয়ায় হামলা করা হয়েছিলো। এরপর তাকে বাধ্য হয়ে দেশের বাইরে নির্বাসনে যেতে হয়। দেশ স্বাধীন হবার পরে তিনি ফিরে আসলে তিনি আদালতে আত্মসমর্পণ করলে তাকে জামিন না দিয়ে কারাগারে প্রেরণ করা হয়। মাহমুদুর রহমানকে যদি মুক্তি না দেয়া হয় তাহলে আন্দোলনের মাধ্যমে তাকে মুক্ত করা হবে। মানববন্ধনে সাংবাদিক আবদুল আনোয়ার ঠাকুর, জাতীয় নাগরিক কমিটির পক্ষে আতিক মুজাহিদ, ইনকিলাব মঞ্চের সদস্য ও ঢাবি শিক্ষার্থী ফাতিমা তাসনিম, ঢাবি শিক্ষার্থী মাসুদুর রহমান প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।