বিদ্যুৎখাত অস্থিতিশীল করার অভিযোগে রাজধানীর খিলক্ষেত থানার রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির (পবিস) আট কর্মকর্তাকে রিমান্ড শেষে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত। সোমবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রাগীব নূর তাদের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে এই আদেশ দিয়েছেন। এদিন রিমান্ড শেষে তাদের ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করে পুলিশ। এরপর মামলার তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাদের কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা। অন্যদিকে তাদের আইনজীবী জামিন চেয়ে আবেদন করেন। রাষ্ট্রপক্ষ জামিনের বিরোধিতা করেন। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আদালত তাদের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
কারাগারে যাওয়া আসামিরা হলেন- মুন্সিগঞ্জের পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির সহকারী জেনারেল ম্যানেজার রাজন কুমার দাস, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার আসাদুজ্জামান ভূঁইয়া, কুমিল্লার ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার দীপক কুমার সিংহ, মাগুরার শ্রীপুর জোনাল অফিসের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার রাহাত, নেত্রকোনার সহকারী জেনারেল ম্যানেজার
রাষ্ট্র সংস্কার নিয়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের গোলটেবিল আলোচনায় তিনি এ কথা বলেন। এর আগে দৈনিক মানবজমিনের প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরীর সঙ্গে কথোপকথনে রাষ্ট্রপতি মো. শাহাবুদ্দিন জানিয়েছেন,শেখ হাসিনার পদত্যাগপত্রের কোনো দালিলিক প্রমাণ তার নিজের কাছে নেই। মূলত রাষ্ট্রপতির এই বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় সারজিস আলম এ কথা বলেন। জাতীয় পার্টির সঙ্গে রাজনৈতিক আলোচনা হবে না জানিয়ে সারজিস আলম বলেন, জাতীয় পার্টি হলো একটি বিবেকহীন দল। যারা ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগকে সাপোর্ট দিয়েছে। তাদেরকে নিয়ে রাজনৈতিক টেবিলে আলোচনা করার যুক্তি নেই।
ফ্যাসিস্ট প্রতিরোধে রাজপথে থাকার প্রত্যয় ব্যক্ত করে সারজিস বলেন, ফ্যাসিস্ট সিস্টেম এখনো সরেনি। বিভিন্ন এজেন্সি ও কুচক্রী মহল দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরির চেষ্টা করছে। তাদের প্রতিহত করতে হবে। প্রয়োজনে আমরা আবার রাজপথে নামবো।